আজকে প্রকাশিত চাকরির পরীক্ষার নোটিশ গুলো পাবেন

ডেস্কটপ পরিচিতি

ডেস্কটপ পরিচিতি

ডেস্কটপ পরিচিতি


আমরা এখন কম্পিউটার ওপেন করার জন্য প্রস্তুত।এজন্য আমাদের যা করণীয়-

(১) প্রথমেই ভাল করে দেখে নিতে হবে কম্পিউটারের সব ডিভাইসগুলোর বৈদ্যুতিক কেবলসহ কানেকশান কেবল ঠিকঠাক ভাবে লাগানো আছে কিনা। অর্থাৎ সিপিইউ এর সাথে মনিটর, কীবোর্ড, মাউস ইত্যাদি যন্ত্রগুলোর তার ঠিকমত লাগাতে হবে।

(২) সিপিইউ ও মনিটরের বৈদ্যুতিক তার দু’টি ষ্ট্যাবিলাইজারের সকেটে স্থাপন করতে হবে এবং ষ্ট্যাবিলাইজারের বিদ্যুৎ কেবলে বিদ্যুৎ সংযোগ করতে হবে। তারপর সিপিইউ এর প্রধান সুইচ ও মনিটরের সুইচ ওপেন করতে হবে।

এবার কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। কম্পিউটার তার নিজস্ব কায়দায় ভেতরের সিষ্টেম সফটওয়্যার বা ডস তার যাবতীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে থাকবে এবং এসময় মনিটরে বিভিন্ন ধরণের লেখা দেখা যাবে। তারপর একসময় ডস কম্পিউটারের উইন্ডেজ চালু করে দেবে।এ সময় মনিটরের পর্দায় বা ডেস্কটপের পর্দায় বিভিন্ন ধরণের ছোট ছোট আইকন বা ছবি ভেসে উঠবে।এটাই উইন্ডোজের খোলা জানালা বা ডেস্কটপ।পূর্বেই বলা হয়েছে, উইন্ডোজ একটি ডস ভিত্তিক অপারেটিং সিষ্টেম। ডসকে মঞ্চ করে এটি কাজ করে। এটা আমাদের কস্পিউটারের ব্যবহারকে সহজ করে দিয়েছে।এটি আবিষ্কারক বিশ্বখ্যাত সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট কর্পোরেশনের অধিকর্তা বিজ্ঞানী বিল গেটস।একটি ঘরের খোলা জানালা দিয়ে যেমন ঘরের ভিতরে কি আছে তা দেখা যায়। আমাদের খোলা জানালায় তার চেয়েও অনেক কিছু করা সম্ভব।পরবর্তীতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। হ্যাঁ যা বলছিলাম, খোলা জানালায় ফুটে ওঠা ছবিগুলোকে কম্পিউটারের ভাষায় আইকন বলে।এই আইকনগুলো দেখতে বিভিন্ন চেহারার কারণ এগুলো সব ভিন্ন ভিন্ন গুণাবলী সম্বৃদ্ধ এক একটা প্রোগ্রাম।প্রতিটি আইকনের নিচে তার পরিচিতি হিসেবে নাম লেখা আছে।

উপরের বামদিকের কোণায় ‘মাই কম্পিউটার’ নামে একটি আইকন আছে। এটা আমাদের কম্পিউটারের আইকন। অতএব আমাদের কম্পিউটারের ছবিটিই এখানে ছোট আকারে ভেস উঠেছে। ঠিক তার নিচে ‘ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার’ নামের একটি আইকন আছে। এটি একটি ইন্টারনেট ব্রাউজার, উইন্ডোজের সাথে প্যাকেজ হিসেবে থাকে। কম্পিউটার ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত থাকলে এই আইকন এর উপর ডবল ক্লিক করে ব্রাউজার ওপেন করে ইন্টারনেট ব্রাউজ করা যায়।তার নিচে রয়েছে ‘রিসাইকেল বিন’ নামের আরেকটা আইকন। এটাকে কম্পিউটারের ডাষ্টবিনও বলা হয়ে থাকে। কম্পিউটারের যে কোন স্থান থেকে কোন অপ্রয়োজনীয় ফাইল বা ফোল্ডার, ছবি বা কোন ডকুমেন্ট মুছে ফেললে তা এই অংশে এসে জমা হয় তাই একে কম্পিউটারের ডাষ্টবিন বলে। একে অপর কথায় ফাইল ট্রাশ করাও বলে। এছাড়া অনেক কম্পিউটারের বাম পাশে মাই কম্পিউটার আইকনের উপরে ‘মাই ডকুমেন্টস’ নামের একটা আইকন থাকে। যেটা কম্পিউটারের সি ড্রাইভের একটি ডকুমেন্ট ফোল্ডার। যেখানে আমাদের তৈরী ও সেভ করা ফাইল বা ফোল্ডার জমা হয়।প্রতিটি কম্পিউটারে এগুলো কমন আইকন হিসেবে পাওয়া যাবে। এছাড়া আমাদের উইন্ডোজের অধীনে যে কোন এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার ইনষ্টল করলে তার আইকনও ডেস্কটবে দেখা যাবে, যা ব্যবহার করে দ্রুত উক্ত প্রোগ্রাম ওপেন করা এবং কাজ করা যাবে।


          পোস্টটি লিখেছেন☞☞মোঃ-বিপ্লব পার্বতীপুর ০১৭৮৭৯১৮৮৮
                               BIPLOB
           কপি করবেন না☞☞করলে সোর্স উল্লেখ্য করে করবেন। ধন্যবাদ।

☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "ডেস্কটপ পরিচিতি"

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Iklan Atas Artikel

Iklan Tengah Artikel 1

Iklan Tengah Artikel 2

Iklan Bawah Artikel