বোটানিক্যাল গার্ডেন
শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০১৯
Comment
বাংলাদেশের জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান বোটানিক্যাল গার্ডেন হিসেবে পরিচিতই বেশী। ঢাকা চিড়িয়াখানার পাশেই বোটানিক্যাল গার্ডেন অবস্থিত। এই গার্ডেনে রয়েছে চেনা-অচেনা নানান ধরনের গাছ। ২০৮ একর জায়গার উপর প্রতিষ্ঠিত এই জাতীয় উদ্যানটি। প্রতিদিন শত শত সাধারণ মানুষ, দর্শনার্থী জাতীয় উদ্যান প্রদর্শন করতে আসে।
এই উদ্যানটিতে রয়েছে প্রায় ৮০০ জাতের বৃক্ষরাজি। এই সব বৃক্ষরাজির মধ্যে রয়েছে নানান ধরনের ফল ও ফুলের বাগান। উদ্যানটি প্রায় ২.৫ কিলোমিটার আয়তন বিশিষ্ট হওয়ায় ফল ও ফুলের বাগান ছাড়াও রয়েছে পুকুর, দীঘি, ঝোপঝাড় ও নানান প্রজাতির ঔষধির গাছ।
দর্শনার্থীরা যে কোন ধরনের বিপদে গার্ডেনের ভিতরে অবস্থিত বন-বিভাগের কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে অভিযোগ করতে পারেন।
বন্ধ-খোলার সময়সূচীঃ
মার্চ থেকে নভেম্বরঃ প্রতিদিন সকাল ৯.০০ টা থেকে বিকেল ৫.০০ টা পর্যন্ত
ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারিঃ প্রতিদিন সকাল ৯.০০ টা থেকে বিকেল ৪.৩০ টা পর্যন্ত
টিকেট মূল্যঃ
বড়দের ১০টাকা, ছোটদের ৫ টাকা। কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষ শিক্ষা সফরে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য প্রবেশ মূল্য ৩ টাকা।
কিভাবে যাবেনঃ
গাবতলী বাসষ্ট্যান্ড থেকে ছোট লেগুনায় করে ১০ টাকা ভাড়া দিয়ে সরাসরি বোটানিক্যাল গার্ডেনে যাওয়া যায়। সদরঘাট বাসষ্ট্যান্ড থেকে মিরপুর-১ এ যে সব গাড়ী গুলো যায় তাতে উঠলে ২৫ টাকা ভাড়া দিয়ে বোটানিক্যাল গার্ডেনে যাওয়া যায়।
নোটঃ
জাতীয় উদ্যানের সামনের ছোট ছোট ফাস্টফুড থেকে কিছু না কিনে খাওয়ায় ভালো। কেননা এখানে প্রত্যেকটি দ্রব্যের দাম অনেক বেশি। মানসম্মত খাবারের জন্য মিরপুর-১ গোল চত্বরের যে কোন রেষ্টুরেন্ট ভালো।
এই উদ্যানটিতে রয়েছে প্রায় ৮০০ জাতের বৃক্ষরাজি। এই সব বৃক্ষরাজির মধ্যে রয়েছে নানান ধরনের ফল ও ফুলের বাগান। উদ্যানটি প্রায় ২.৫ কিলোমিটার আয়তন বিশিষ্ট হওয়ায় ফল ও ফুলের বাগান ছাড়াও রয়েছে পুকুর, দীঘি, ঝোপঝাড় ও নানান প্রজাতির ঔষধির গাছ।
দর্শনার্থীরা যে কোন ধরনের বিপদে গার্ডেনের ভিতরে অবস্থিত বন-বিভাগের কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে অভিযোগ করতে পারেন।
বন্ধ-খোলার সময়সূচীঃ
মার্চ থেকে নভেম্বরঃ প্রতিদিন সকাল ৯.০০ টা থেকে বিকেল ৫.০০ টা পর্যন্ত
ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারিঃ প্রতিদিন সকাল ৯.০০ টা থেকে বিকেল ৪.৩০ টা পর্যন্ত
টিকেট মূল্যঃ
বড়দের ১০টাকা, ছোটদের ৫ টাকা। কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষ শিক্ষা সফরে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য প্রবেশ মূল্য ৩ টাকা।
কিভাবে যাবেনঃ
গাবতলী বাসষ্ট্যান্ড থেকে ছোট লেগুনায় করে ১০ টাকা ভাড়া দিয়ে সরাসরি বোটানিক্যাল গার্ডেনে যাওয়া যায়। সদরঘাট বাসষ্ট্যান্ড থেকে মিরপুর-১ এ যে সব গাড়ী গুলো যায় তাতে উঠলে ২৫ টাকা ভাড়া দিয়ে বোটানিক্যাল গার্ডেনে যাওয়া যায়।
নোটঃ
জাতীয় উদ্যানের সামনের ছোট ছোট ফাস্টফুড থেকে কিছু না কিনে খাওয়ায় ভালো। কেননা এখানে প্রত্যেকটি দ্রব্যের দাম অনেক বেশি। মানসম্মত খাবারের জন্য মিরপুর-১ গোল চত্বরের যে কোন রেষ্টুরেন্ট ভালো।
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "বোটানিক্যাল গার্ডেন"
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন