
ফয়েজ লেক
মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই, ২০১৯
Comment
ফয়েজ লেক ( Foy’s Lake ) চট্টগ্রামের পাহাড়তলী রেলস্টেশন এর অদূরে (চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ৮ কিমি. দূরে অবস্থিত ) খুলশি এলাকায় অবস্থিত একটি কৃত্রিম রদ। এটি ১৯২৪সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কতৃপক্ষ এর তত্ত্বাবধানে খনন করা হয় এবং সেসময় পাহারতলী লেক হিসেবে পরিচিত ছিল। পরবর্তীতে ইংরেজ রেলপ্রকৌশলী ফয়-এর (Foy) নামে নামকরণ করা হয় । বর্তমানে এটির মালিকানা বাংলাদেশ রেলওয়ে্র তবে এটি পরিচালনা করে কনকর্ড। ঢাকার ফ্যান্টাসি কিংডমও একই কোম্পানীর।
বেশ বড় মাপের (৩৩৬ একর জমি) এই লেকটি পাহাড়ের এক শীর্ষ থেকে আরেক শীর্ষের মধ্যবর্তী একটি সংকীর্ণ উপত্যকায় আড়াআড়ি ভাবে বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে সৃষ্ট। আড়াআড়ি ভাবে নির্মিত বাঁধটি চট্টগ্রাম শহরের উত্তর দিকের পাহাড় শ্রেণীর থেকে নেমে আসা পানির প্রবাহের দিক পরিবর্তনের মাধ্যমে এই লেকটিকে সৃষ্টি করেছে। ফয়’স লেকের পাশেই আছে চট্টগ্রাম শহরের সবচেয়ে উঁচু পাহাড় বাটালি হিল। লেকের আশেপাশের মনোরম পরিবেশ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আকর্ষণে প্রতি বছর দেশি বিদেশি বহু পর্যটক ছুটে আসেন।
যা দেখতে পাবেন:
এই লেকে দেখার মতো রয়েছে অনেক কিছু। ইচ্ছা করলেই নবদম্পতিরা মধুচন্দ্রিমা সেরে আসতে পারেন ফয়ে’জ লেক থেকে। শিশুদের জন্য যেমন নানা রকম রাইডের ব্যবস্থা আছে তেমনি বড়রাও খুজেঁ পাবেন পাহাড়, লেক সব মিলে মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। অঞ্চলের চারদিকে পাহাড় আর মাঝখানে রয়েছে অরুনাময়ী, গোধূলী, আকাশমনি, মন্দাকিনী, দক্ষিনী, অলকানন্দা নামের হৃদ।
হৃদের পাড়ে যেতেই দেখা মিলবে সারি সারি নৌকা। নৌকায় যেতে মিনিট দশেক লাগবে। তার পরই দেখা মিলবে চমৎকার রিসোর্ট; দুই দিকে সবুজ পাহাড়, মাঝে মধ্যে দু-একটি বক এবং নাম –না- জানা হরেক রকম পাখি। এর সাথে রয়েছে মনোরম পরিবেশে হরিন বিচরণ স্থান।
বিনোদনের জন্য থিম পার্ক ফয়’স লেক কনকর্ড,অ্যামিউজমেন্ট ওয়ার্ল্ডে আছে বিভিন্ন ধরনের আন্তর্জাতিক মানের রাইডস যেমন—সার্কাস ট্রেন,ফ্যামিলি কোস্টার,ফেরিস হুইল,রেডড্রাই স্লাইড,বাম্পার কার,সার্কাস সুইং,স্পিডবোট,ওয়াটার বি। লেকের ওপর ঝুলন্ত সেতু,পাহাড়ের বনাঞ্চলে ট্রাকিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা সুউচ্চ টাওয়ার।
রিসোর্টে যাঁরা থাকবেন,তাঁদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন রকমের সুবিধা যেমন—প্রতিদিনের সকালের নাশতা থিম পার্ক ফয়’স লেক কনকর্ড অ্যামিউজমেন্ট ওয়ার্ল্ড রাইডসগুলো উপভোগ করার সুযোগ এবং দিনভর জলে ভিজে আনন্দ করার জন্য ওয়াটার পার্ক সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ড। তাছাড়া করর্পোরেট গ্রাহকদের জন্য সভা, বার্ষিক সাধারণ সভা এবং বিভিন্ন রকম ইভেন্টের সুবিধা রয়েছে।

কিভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে বিভিন্ন বাসে যাওয়া যায়। তবে ট্রেনে ও যাওয়া যায়। কয়েক টা স্পেশাল ট্রেন ও আছে। চট্টগ্রাম থেকে ফয়েজ লেকে যাওয়ার জন্য বাস বা অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে। সিএনজিতে গেলে ১০ মিনিটেই ফয়েজ লেকে যাওয়া যায়।
কোথায় থাকবেন
ফয়েজ লেকের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় আপনার জন্য আছে বিলাসবহুল থাকার আবাস। পাহাড়ের ধারে লেকের পাড়ে রয়েছে দারুন সব কটেজ ও রিসোর্ট। নবদম্পতিদের জন্য রয়েছে হানিমুন কটেজ। অবশ্য ইচ্ছা করলে অন্য আবাসিক হোটেলে থেকেও আপনি ফয়’স লেক ঘুরে দেখতে পারেন। এট্রি ফি ও রাইড খরচটা হাতের নাগালেই।
যা সঙ্গে রাখবেন :
১) ক্যামেরা, ২) থ্রি কোয়ার্টার প্যান্ট বা হাফ প্যান্ট, টাওয়েল আর টি শার্ট, ৩) পানি আর হালকা কোন খাবার। মনে রাখবেন থ্রি কোয়ার্টার প্যান্ট বা হাফ প্যান্ট আর টি শার্ট না থাকলে আপনাকে বিপত্তিতে পড়তে হবে এবং টাকা বেশি খরচ হবে, মজাও কম হবে কারন আপনি ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে প্রবেশ করতে হলে এগুলো দরকার। না থাকলেও ভাড়া পাবেন তবে নিজের মতো করে মজা পাবেননা।
বেশ বড় মাপের (৩৩৬ একর জমি) এই লেকটি পাহাড়ের এক শীর্ষ থেকে আরেক শীর্ষের মধ্যবর্তী একটি সংকীর্ণ উপত্যকায় আড়াআড়ি ভাবে বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে সৃষ্ট। আড়াআড়ি ভাবে নির্মিত বাঁধটি চট্টগ্রাম শহরের উত্তর দিকের পাহাড় শ্রেণীর থেকে নেমে আসা পানির প্রবাহের দিক পরিবর্তনের মাধ্যমে এই লেকটিকে সৃষ্টি করেছে। ফয়’স লেকের পাশেই আছে চট্টগ্রাম শহরের সবচেয়ে উঁচু পাহাড় বাটালি হিল। লেকের আশেপাশের মনোরম পরিবেশ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আকর্ষণে প্রতি বছর দেশি বিদেশি বহু পর্যটক ছুটে আসেন।
যা দেখতে পাবেন:
Baca Juga
এই লেকে দেখার মতো রয়েছে অনেক কিছু। ইচ্ছা করলেই নবদম্পতিরা মধুচন্দ্রিমা সেরে আসতে পারেন ফয়ে’জ লেক থেকে। শিশুদের জন্য যেমন নানা রকম রাইডের ব্যবস্থা আছে তেমনি বড়রাও খুজেঁ পাবেন পাহাড়, লেক সব মিলে মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। অঞ্চলের চারদিকে পাহাড় আর মাঝখানে রয়েছে অরুনাময়ী, গোধূলী, আকাশমনি, মন্দাকিনী, দক্ষিনী, অলকানন্দা নামের হৃদ।
হৃদের পাড়ে যেতেই দেখা মিলবে সারি সারি নৌকা। নৌকায় যেতে মিনিট দশেক লাগবে। তার পরই দেখা মিলবে চমৎকার রিসোর্ট; দুই দিকে সবুজ পাহাড়, মাঝে মধ্যে দু-একটি বক এবং নাম –না- জানা হরেক রকম পাখি। এর সাথে রয়েছে মনোরম পরিবেশে হরিন বিচরণ স্থান।
বিনোদনের জন্য থিম পার্ক ফয়’স লেক কনকর্ড,অ্যামিউজমেন্ট ওয়ার্ল্ডে আছে বিভিন্ন ধরনের আন্তর্জাতিক মানের রাইডস যেমন—সার্কাস ট্রেন,ফ্যামিলি কোস্টার,ফেরিস হুইল,রেডড্রাই স্লাইড,বাম্পার কার,সার্কাস সুইং,স্পিডবোট,ওয়াটার বি। লেকের ওপর ঝুলন্ত সেতু,পাহাড়ের বনাঞ্চলে ট্রাকিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা সুউচ্চ টাওয়ার।
রিসোর্টে যাঁরা থাকবেন,তাঁদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন রকমের সুবিধা যেমন—প্রতিদিনের সকালের নাশতা থিম পার্ক ফয়’স লেক কনকর্ড অ্যামিউজমেন্ট ওয়ার্ল্ড রাইডসগুলো উপভোগ করার সুযোগ এবং দিনভর জলে ভিজে আনন্দ করার জন্য ওয়াটার পার্ক সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ড। তাছাড়া করর্পোরেট গ্রাহকদের জন্য সভা, বার্ষিক সাধারণ সভা এবং বিভিন্ন রকম ইভেন্টের সুবিধা রয়েছে।

কিভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে বিভিন্ন বাসে যাওয়া যায়। তবে ট্রেনে ও যাওয়া যায়। কয়েক টা স্পেশাল ট্রেন ও আছে। চট্টগ্রাম থেকে ফয়েজ লেকে যাওয়ার জন্য বাস বা অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে। সিএনজিতে গেলে ১০ মিনিটেই ফয়েজ লেকে যাওয়া যায়।
কোথায় থাকবেন
ফয়েজ লেকের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় আপনার জন্য আছে বিলাসবহুল থাকার আবাস। পাহাড়ের ধারে লেকের পাড়ে রয়েছে দারুন সব কটেজ ও রিসোর্ট। নবদম্পতিদের জন্য রয়েছে হানিমুন কটেজ। অবশ্য ইচ্ছা করলে অন্য আবাসিক হোটেলে থেকেও আপনি ফয়’স লেক ঘুরে দেখতে পারেন। এট্রি ফি ও রাইড খরচটা হাতের নাগালেই।
যা সঙ্গে রাখবেন :
১) ক্যামেরা, ২) থ্রি কোয়ার্টার প্যান্ট বা হাফ প্যান্ট, টাওয়েল আর টি শার্ট, ৩) পানি আর হালকা কোন খাবার। মনে রাখবেন থ্রি কোয়ার্টার প্যান্ট বা হাফ প্যান্ট আর টি শার্ট না থাকলে আপনাকে বিপত্তিতে পড়তে হবে এবং টাকা বেশি খরচ হবে, মজাও কম হবে কারন আপনি ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে প্রবেশ করতে হলে এগুলো দরকার। না থাকলেও ভাড়া পাবেন তবে নিজের মতো করে মজা পাবেননা।
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ " ফয়েজ লেক"
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন