আজকে প্রকাশিত চাকরির পরীক্ষার নোটিশ গুলো পাবেন

চোখের নিচের কালি ও বগলের কালো দাগ কিভাবে দূর করা সম্ভব

চোখের নিচের কালি ও বগলের কালো দাগ কিভাবে দূর করা সম্ভব


চোখের নিচের কালি দূর করার ঘরোয়া ও প্রাকৃতিক উপায় জেনে নিন 

পদ্ধতি ২ঃ লেবুর রস ও গোলাপ জল ঘাড়ের কালো দাগ দূর করতে লেবুর রসের বিকল্প নেই। লেবুর রস প্রাকৃতিক ব্লিচের কাজ করে। নিয়মিত লেবুর রস ব্যবহারে যে কোনো কালো দাগ ধীরে ধীরে হালকা হয়ে যায়। ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার জন্য প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সম পরিমাণ লেবুর রস ও গোলাপজল মিশিয়ে ঘাড়ের কালো দাগে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পরুন প্রতিদিন। সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে এক মাস ব্যবহার করলেই পার্থক্যটা বুঝতে পারবেন। অ্যালোভেরা অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীর রস যে কোনো দাগ হালকা করে। অ্যালোভেরা থেকে তাজা রস বের করে ঘাড়ে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। এভাবে প্রতিদিন অ্যালোভেরার রস ব্যবহার করলে ঘাড়ের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে।

লেবু দিয়ে শরীরের যেকোন কালো দাগ দূর করুণ পদ্ধতি ৩ঃ ত্বকের প্রয়োজন অনুযায়ী কিছু ফেসিয়াল আছে যেগুলোর সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত না। আপনার ত্বক থেকে কালো দাগ দূর করতে মাসে মিনিমাম একবার ফেসিয়াল করতে হবে। পার্লারে যাওয়া সম্ভব হয়না, তাই ঘরে নিজেই

করে তৃপ্ত করতে পারেন আপনার ক্ষুধার্ত ত্বক। নিম্মে ঘরে বসে কালো দাগ দূর করতে কিভাবে ফেসিয়াল করতে হবে তার বর্ননা দেওয়া হলোঃ-

ভেজিটেবল ফেসিয়ালঃ

০১-একটি ছোট শশার বিচি ফেলে খোসাসহ ব্লেন্ড করুন। তারপর পাতলা কাপড়ে ছেঁকে নিয়ে রসটা আলাদা করুন।

০২. এর সাথে এলোভেরা জেল, জেলাটিন, গ্রিন টি মেশান। এই মিশ্রণ একটি প্যানে অল্প আঁচে জ্বাল দিন যতক্ষণ পর্যন্ত না জেলাটিন গলতে থাকে।

০৩. তারপর এই মিস্রন ৩০ মিনিট ফ্রিজে রেখে মিশ্রণটিকে গাঢ় হতে দিন।

০৪. মিশ্রন টি ২৫ মিনিট ধরে মুখে ও গলায় লাগিয়ে রাখুন তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি শুষ্ক ত্বকের জন্য অত্যন্ত ফলপ্রসূ।

টমেটো ফেসিয়াল:

একটি মাঝারি সাইজের টমেটো ব্লেন্ডারে অল্প স্পীডে ব্লেন্ড করে নিন। তারপর পুরো মুখে মেখে রাখুন ২৫ মিনিট। এরপর ভালো ব্র্যান্ডের ফেসওয়াস আর পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি তৈলাক্ত, স্বাভাবিক ত্বকের জন্য উপকারী।

সাইট্রাস ফেসিয়াল:

১/২ লেবু, ১/২ কমলা, ১/২ কাপ আনারস আর ১/২ কাপ পেঁপে সঙ্গে ১-২ টেবিল চামচ টক দই অথবা মধু দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। এই প্যাক ২৫ মিনিট মুখে লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন। গ্লাইকোলিক এসিড সাইট্রাস পিলের মাধ্যমে পাওয়া যায় যা মুখের বলিরেখা দূর করে সেই সঙ্গে মুখে গর্ত থাকলে তাও অনেকটা কমিয়ে আনে।

পাম্পকিন ফেসিয়ালঃ

২ চা চামচ মিষ্টি কুমড়ার পাল্প, ১/৪ চা চামচ দুধ আর ১/২চা চামচ মধুর সাথে ভালো ভাবে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারীরা নির্দ্বিধায় এই ফেসিয়ালটি করে ফেলুন। এক প্যাকেট জেলাটিন, একটি লেবু আর কমলার রস প্যানে নিয়ে জ্বাল দিতে হবে। জেলাটিন গলে গেলে মিশ্রণটি ঠাণ্ডা হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এরপর একটি ডিমের কুসুম মিশিয়ে মুখে ও গলায় লাগিয়ে ২৫মিনিট অপেক্ষা করার পর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। জেলাটিন ত্বককে নরম করে আর স্কিন টোন করে। আমরা সবাই জানি লেবুর রস গায়ের রঙ উজ্জল করে। নিয়মিত নিজে নিজে ত্বকের যত্ন নিলে ত্বকের কালো দাগ দুর হবে। সেই সাথে পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে এবং বেশি পরিমানে পানি পান করতে হবে।

লেবু দিয়ে শরীরের যেকোন কালো দাগ দূর করুণ, জেনে নিন কীভাবে

সৌন্দর্য চর্চায় লেবুর কোন তুলনাই হয়না। শরীরের কালো দাগ দূর থেকে শুরু করে ব্রণ কমানো কিংবা বলিরেখা নিয়ন্ত্রণ করা, সব কিছুই সম্ভব। তাই বিস্তারিত জানতে দেখে নিন আজকের আয়োজন লেবু দিয়ে শরীরের যেকোন কালো দাগ দূর করার কৌশল। তাহলে আসুন জেনে নিই কীভাবে ব্যবহার করবেন?

১) লেবুর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদান দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রোদে পোড়া ত্বক ঠিক করতে লেবু কার্যকর।

২) লেবুতে থাকা বিভিন্ন অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের ভাঁজ ও কালো দাগ দূর করে। লেবুতে থাকা ভিটামিন-সি ব্রণ বা অ্যাকনে সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া দূর করে।

৩) অ্যারোমাথেরাপির ক্ষেত্রেও লেবু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। বয়সজনিত মুখের দাগ সারাতে লেবুর রস কার্যকর। লেবুর রস ব্যবহারে মুখের ব্রণও দ্রুত কমে।

৪) হাতের কনুই, হাঁটু, পায়ের গোড়ালির ময়লা দূর করতে লেবু কার্যকর। হাত ও পায়ের রুক্ষভাব দূর করতে লেবুর রসের সঙ্গে চালের গুড়ো মিশিয়ে হাত পায়ে লাগান।

৫) ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে সমপরিমাণ শসার রস ও লেবুর রস মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে তুলার সাহায্যে মুখে লাগান। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর হয়ে ত্বক সতেজ হবে। মিশ্রণটি মুখে লাগানোর সঙ্গে সঙ্গে যদি জ্বলে, তবে দ্রুত ধুয়ে ফেলুন। সে ক্ষেত্রে লেবু ত্বককে অতিরিক্ত শুষ্ক করে ফেলতে পারে।

৬) ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করার ক্ষেত্রে লেবুর রস ও দুধের মিশ্রণও বেশ কার্যকর। একটি বড় লেবুর অর্ধেক অংশ কেটে তার রস বের করে নিন। এবার তার সঙ্গে ১০ টেবিল চামচ তরল দুধ ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।

ধীরে ধীরে পুরো মুখে ম্যাসাজ করুন, ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। লেবু ত্বকের তেল দূর করে আর দুধ ত্বকের ময়েশ্চারাইজার ধরে রাখে। এই মিশ্রণটি চোখের চারপাশে সাবধানে লাগাতে হবে।

৭) একটি ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে অর্ধেকটা লেবুর রস ও এক টেবিল চামচ কমলা লেবুর রস কুসুম গরম পানি দিয়ে পেস্টের মতো করে মিশিয়ে ত্বকে লাগান। ২০ মিনিট রাখুন। শুকিয়ে যাওয়ার পর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করার পাশাপাশি কালো দাগ দূর করে উজ্জ্বলতা বাড়ায়।

৮) একটি বড় লেবুর অর্ধেক অংশ কেটে রস বের করে নিন। তাতে ২ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে মুখে লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। ত্বকে টান টান ভাব হলে ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। মধু ত্বক উজ্জ্বল করবে। লেবুর প্রাকৃতিক ব্লিচিং গুণ ত্বককে আরো ফর্সা করবে।

বগলের কালো দাগ দূর করার ১০টি টিপস

আন্ডারআর্ম বা বগলের কালো দাগ অনেকের জীবনের খুব সাধারণ সমস্যা। নানান ক্রিম ব্যবহার করে এই দাগ সাময়িক ভাবে দূর করা যায়, কিন্তু আমাদেরই ভুলে সেটা আবার ফিরে আসে। কী করবেন? জেনে নিন ১০টি দারুণ টিপস, যেগুলো কেবল আপনার বগলের কালো দাগ দূর করবেই না বরং দাগ সরিয়ে সবসময় বগলকে ফর্সা ও সুন্দর রাখবে খুব সহজে।

১) বগলের কালো দাগ দূর করার জন্য শসা বা আলুর রস খুবই দারুণ একটি জিনিস। দিনে দুবার বগলে শসা বা আলুর রস লাগিয়ে রাখুন। ১৫/২০ মিনিট পর শুকিয়ে গেলে উষ্ণ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। রসের বদলে থেঁতো করা আলু বা শসাও ব্যবহার করতে পারেন।

২) বেকিং সোডার সাথে পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। এই পেস্ট বগলে লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে বেশ কয়েকবার এটা করুন। কালো দাগ তো দূর হবেই, নতুন দাগ হবে না।

৩) ২ টেবিল চামচ কাঁচা দুধ, ১ টেবিল চামচ দই, ১ টেবিল চামচ ময়দা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। এই পেস্ট বগলে মাখুন।সপ্তাহে ২/৩ বার নিয়মিত ব্যবহারে কালো দাগ দূর হবে আবার বগলে নতুন করে দাগও হবে না।

৪) বগলে শেভ না কয়ে ওয়াক্স করুন। খুব ভালো হয় যদি পার্লারে করতে পারেন। সেখানে যত্ন করে করা হয় আর ত্বকের কোন ক্ষতি হয় না। শেভ করলে চুলের গোঁড়াটা রয়ে যায় ফলে কালো দাগ বেশী মনে হয়।

৫) যদি শেভ করতেই হয়, তাহলে নারিকেল তেল ব্যবহার করুন বগলে শেভিং ক্রিমের বদলে। এছাড়াও প্রতিদিন বগলে নারিকেল তেল ম্যাসাজ করুন। নারিকেল তেল নিয়মিত ম্যাসাজে বগলের কালো দাগ দূর হয়ে তো যাবেই, ত্বকও থাকবে ফর্সা ও সুন্দর।

৬) কেবল মুখে নয়, বগলেও স্ক্রাবিং করুন।

৭) বগলে ক্ষতিকারক ঘাম প্রতিরোধক পণ্য ব্যবহার না করে প্রাকৃতিক উপায়েই ঘাম প্রতিরোধ করুন।

৮) এমন পোশাক পরুন, যাতে বগলে খুব বেশী ঘষা না লাগে।

৯) গোসলের সময় প্রতিদিনি বগল আলাদা ভাবে পরিষ্কার করুন।

১০) বগলে পারফিউম লাগাবেন না। কিংবা বগলের কাছের পোশাকেও নয়।

মুখের কালো দাগ দূর করার ৩টি প্রাকৃতিক উপায় জেনে রাখুন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে কে না চায় বলুন।তার জন্য আমরা কত কিছুই না করে থাকি। ত্বকের রঙ যেমনই হোক না কেন ত্বক যদি পরিষ্কার থাকে তাহলেই আসল সৌন্দর্য ফুটে উঠে। রঙ ফর্সাকারী কেমিক্যাল যুক্ত ক্রিম, ফেসওয়াশ, মাস্ক ব্যবহার করে যদি শুধু ত্বকের রঙ ফর্সা করতে গিয়ে ব্রণের জন্য মুখের কালো দাগ দেখতে ভালো দেখাবে? মোটেই নয়। তাই রঙ ফর্সাকারী নয় বরং ত্বকের দাগ দূর করার উপায় নিয়ে সবাই চিন্তিত।আর তাই আপনার ডক্টর নিয়ে এসেছে মুখের কালো দাগ দুর করার ঘরোয়া কিছু উপায়।

মুখের কালো দাগ দূর করার ৩টি প্রাকৃতিক উপায় জেনে রাখুন

জেনে নিন ব্রণের দাগ, রোদে পোড়া দাগ বা অন্যান্য সমস্যায় মুখের কালো দাগ দূর করার ঘরোয়া গোপন ৩ টি কৌশল।

১ঃ টমেটো ও বেসনের মাস্ক

বেসন মুখের কালো দাগ দূর করতে অনেক আগে থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই ত্বকের নানা ধরণের দাগ দূর করতে এর জুড়ি নেই।

– ২ টেবিল চামচ বেসনের সাথে প্রয়োজন মতো টমেটো রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন।

– এরপর এই পেস্টটি মুখ, ঘাড় ও গলায় ভালো করে লাগিয়ে নিন।

– ১৫ মিনিট পর পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।

– সপ্তাহে ২ বার ব্যবহার করবেন এই মাস্কটি।

২ঃ- শসা ও লেবুর রসের মাস্ক

লেবুর রসের ব্লিচিং এজেন্ট মুখের কালো দাগ ফিকে হয়ে আসতে সহায়তা করে এবং শসা প্রাকৃতিক ময়েসচারাইজার হিসেবে ত্বকের যত্ন নেয়।

– ৩ টেবিল চামচ শসা ও ৩ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে মিশ্রন তৈরি করে নিন।

– এই মিশ্রণটি মুখ, ঘাড় ও গলায় লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট।

– এরপর সাধারণ পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এই মাস্কটি প্রতিদিনই ব্যবহার করতে পারবেন।

৩ঃ- দুধ, মধু ও লেবুর রসের মাস্ক

প্রাচীনকাল থেকেই দুধ ও মধু রূপচর্চায় ব্যবহার হয়ে আসছে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন উপাদান বলে এর কদর রয়েছে বেশ।

– ১ টেবিল চামচ দুধ, ১ টেবিল চামচ মধু ও ১ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন ভালো করে।

– এরপর মুখ, ঘাড় ও গলায় লাগিয়ে রাখুন মাত্র ১০ মিনিট।

– পানি দিয়ে ধুয়ে নিন ভালো করে এবং তোয়ালে আলতো চেপে মুখ শুকিয়ে ফেলুন।

– সপ্তাহে ২-৩ দিন ব্যবহার করলে ভালো ফল পাবেন।

কালো দাগ ও মুখের ব্রণ দূর করার ৫টি প্রাকৃতিক উপায়

ব্রণের দাগ হোক বা অন্য কারণে হওয়া দাগ, আপনার সুন্দর চেহারায় কালো দাগ মোটেও মানানসই নয়। কুৎসিত কালো দাগ যে কোন সুন্দর চেহারাকেও মলিন করে দেয়।আপনি নিশ্চয় মুখের কালো দাগ বা কালচে ছোপগুলো নিয়ে খুবই বিরক্ত। অথবা মুখের রঙের চাইতে হাত-পা কি বেশী কালচে? কিংবা শরীরের কোনো বিশেষ অঙ্গের দাগ নিয়ে কি সমস্যায় আক্রান্ত আপনি? অনেক ক্রিম মেখে, পার্লারে ট্রিটমেন্ট করিয়েও কাজ হচ্ছে না?তবে আপনার ডক্টর আজ আপনার জন্য নিয়ে এলো ঘরে বসেই ত্বকের কালো দাগ দূর করার কিছু প্রাকৃতিক উপায়।

মুখের ব্রণ ও কালো দাগ দূর করার ৫টি প্রাকৃতিক উপায় 

১ঃ- পেঁয়াজ

পেঁয়াজের কথা শুনে অবাক হচ্ছেন? এখনি জেনে নিন, বয়স জনিত কালো ছোপ দূর করতে পেঁয়াজ দারুণ কার্যকরী। একটা স্লাইস নিয়ে আক্রান্ত স্থানে ঘষুন ৫ মিনিট। তারপর ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফল পেতে রোজ ব্যবহার করুন।

২ঃ- লেবু

লেবু ত্বকের কালো দাগ ছোপ দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান। তুলোর সাথে লেবুর রস নিন, তারপর কালো দাগে ৫ মিনিট ঘষে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ৩/৪ বার ব্যবহারে উপকার পাবেন। তবে মুখে বা শরীরের কোথাও লেবু লাগাবার পর সরাসরি সূর্যের আলোতে যাবেন ন্রিতি

৩ঃ- পেঁপে

পাকা পেঁপে কালো দাগ দূর করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি উপাদান।পাকা এক টুকরো পেঁপে নিয়ে আক্রান্ত স্থানে ভালো করে ঘষুন। আধা ঘণ্টা রাখুন, তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে ৩/৪ বার করুন। পেঁপেতে থাকা প্যাপিন মরা কোষ দূর করে ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করে তোলে।

৪ঃ- অ্যালোভেরা

কেবল ব্রণ কমাতেই নয়, ত্বকের কালো দাগছোপ দূর করতেও অ্যালোভেরা অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান। অ্যালোভেরা জেল বের করে আক্রান্ত স্থানে মাখুন আলতো হাতে। এমন ভাবে ম্যাসাজ করুন যেন অ্যালোভেরা জেল ত্বক একদম শুষে নেয়। ঘণ্টা খানেক ত্বকে রাখার পর ধুয়ে ফেলতে পারেন।

৫ঃ- কলা ও লেবুর মাস্ক

পাকা কলা ও লেবু মিশিয়ে (একটা কলা ও একটা লেবু অনুপাতে) মসৃণ পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট মুখে, গলায়, হাতে, পায়ে যে কোন জায়গায় ব্যবহার করতে পারেন। রোজ লাগান কালো দাগে, ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। দারুণ কাজে দেবে।

মুখের কালো দাগ ও ব্রণ দূর করে নিজেকে আরো সুন্দর করে তুলুন

আজকের দিনে সবাই চায় নিজেকে সুন্দর করে তুলতে।তাই মুখে কেমিক্যাল এর ব্যবহার করা হচ্ছে।আর এর জন্য ছেলে-মেয়েদের উভয়ের মুখে কালো দাগ ও ব্রণ দেখা যাচ্ছে।তাই আজ আপনাদের জন্য মুখের কালো দাগ ও ব্রণ দূর করার প্রাকৃতিক উপায় নিয়ে হাজির হলাম।প্রাকৃতিক এই উপায়ে পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া ছাড়াই ঘরোয়া ভাবে তৈরিকৃত মাস্ক বা পেস্টের ব্যবহার করে মুখের কালো দাগ ও ব্রণ সম্পূর্ণ নির্মুল করা সম্ভব এবং এ ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক হবে উজ্জ্বল ও লাবণ্যময়। আসুন আমরা এই ঘরোয়া পদ্ধতি সমূহ জেনে নেই।

মুখের কালো দাগ ও ব্রণ দূর করে নিজেকে আরো সুন্দর করে তুলুন মুখের কালো দাগ ও ব্রণ দূর করার পদ্ধতি সমূহঃ

১ঃ মুখের কালো কালো দাগ বা ছোপ দূর করার জন্য ১ চা-চামচ ধনিয়া পাতার রস ও ১ চিমটি হলুদ গুঁড়ো একসঙ্গে মিশিয়ে আপনার মুখমন্ডলে লাগিয়ে সারা-রাত্র রেখে দিন এবং পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করলে এর উপকারীতা লক্ষ্য করতে পারবেন।

4 Responses to "চোখের নিচের কালি ও বগলের কালো দাগ কিভাবে দূর করা সম্ভব"

Iklan Atas Artikel

Iklan Tengah Artikel 1

Iklan Tengah Artikel 2

Iklan Bawah Artikel