কমলদহ ঝর্ণা
মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই, ২০১৯
Comment
কমলদহ ঝর্ণার ট্রেইল মোটামুটি অপরিচিত একটা ট্রেইল। অসাধারন এই ট্রেইলে বড় কমলদহ ঝর্ণা আছে। বড় কমলদহ ঝরনার Upstream এ আবার আছে ৪-৫ টা বড় এবং মাঝারি ঝর্না। Upstream এ অনেকদুর এগুলে বামে ডানে দুইদিকেই ঝর্ণা আছে। এরমধ্যে বামে অনেকদুর এগুলে আবার পথ দুইভাগ হয়ে যায়। দুইভাগেই কয়েকটা ঝর্না আছে যার মধ্যে একটা ৩ স্টেপ এর বিশাল ঝর্ণা (উচ্চতা ১২০-১৪০ ফুট)। বড় কমলদহ ঝর্ণার Upstream বর্ষাকালে খুবই বিপদজনক। তাই বর্ষার একদম শেষে যাওয়াটাই ভালো।
বড় দারোগার হাট থেকে মহা সড়ক ধরে উত্তর দিকে ( ঢাকার দিকে) আসলে প্রথমে একটি ইট খোলা পরবে। ইট খোলা পার হয়ে হাতের ডানের প্রথম মাটির রাস্তা ধরে যেতে হবে । রাস্তা ধরে কিছু দূর গিয়ে ঝিরিতে নেমে ঝিরি ধরে ২০ মিনিটের মত গেলে ঝিরি মুখে পড়বে কমলদহ ঝর্ণা। মূলত এটি একটি ক্যাসকেড । ৩ ধাপের এ ঝর্ণা নিচ থেকে মাত্র ১ ধাপ দেখা যায়। বাকি ২ ধাপ দেখতে হলে আপনাকে ঝর্ণা বেয়ে উপরে উঠতে হবে। উপরে উঠার অনেক সাবধানতা অবলম্বল করতে হবে। অনেক পিচ্ছিল, একটু অসর্তক হলে, পড়ে হাত – পা ভাঙ্গার সাথে মৃত্যুর ভয়ও থাকে।
কমলদহ ট্রেইলের সবগুলো Upstream এর ঝর্ণাসহ দেখে ফিরতে ১.৫ দিন লাগবে।
কিভাবে যাবেনঃ
ঢাকা থেকে গেলে চট্টগ্রামগামী যে কোন বাসে (ভাড়া মানভেদে ৪০০-১২০০টাকা) সীতাকুণ্ড এর বড় দারোগারহাট বাজারে নামতে হবে। এছাড়া ট্রেনে ফেনী বা চট্রগ্রাম নেমে আসতে পারবেন। চট্রগ্রামের শুভপুর বা অলংকার থেকে বাসে সীতাকুণ্ড ও মিরসরাই যেতে পারবেন।
চট্টগ্রাম (কদমতলী শুভপুর ষ্টেশন) থেকে চয়েসে যেতে পারেন, ভাড়া ৮০ টাকা অন্য উপায়েও যাওয়া যায় মিনিবাসে করে। বড় দারোগার হাট থেকে লেগুনাতে ইট ভাটার পর্যন্ত। এর পরের রাস্তা দিয়ে পূর্ব দিকে ২০-২৫ মিনিটের হাটা পথ। বাকি পথ ছড়া ধরে গেলেই হবে।
কোথায় থাকবেনঃ
মিরসরাইতে থাকার জন্য ভালো কোন আবাসিক হোটেল নেই, তাই আপনাকে সীতাকুন্ডে থাকতে হবে। যদিও সীতাকুন্ডেতেও তেমন ভালো মানের আবাসিক হোটেল নেই। বাজারের ভিতরে কয়েকটি আবাসিক হোটেল আছে।
হোটেল সাইমুন, ভাড়া ৩০০-৫০০ টাকা। যোগাযোগঃ ০১৮২৭৩৩৪০৮২, ০১৮২৫১২৮৭৬৭।
সরকারী প্রতিষ্ঠানের ডাকবাংলো আছে। এছাড়া বারৈয়ারহাট থাকতে পারবেন । গোল্ডেন নামে একটি আবাসিক হোটেল ও জাহেদ নামে একটি বোর্ডিং আবাসিক আছে। একটু ভাল মানে থাকতে চাইলে ভাটিয়ারী থাকতে পারবেন। এখানে দুইটি আবাসিক হোটেল আছে। সিঙ্গেল রুম নন এসি ৬০০ টাকা। দুই বিছানার এসি রুম ১২০০ টাকা।
কোথায় খাবেনঃ
সীতাকুন্ডে কয়েকটি খাবার হোটেল আছে। আল আমীন হোটেলটির খাবারের মান ভালো।
বড় দারোগার হাট থেকে মহা সড়ক ধরে উত্তর দিকে ( ঢাকার দিকে) আসলে প্রথমে একটি ইট খোলা পরবে। ইট খোলা পার হয়ে হাতের ডানের প্রথম মাটির রাস্তা ধরে যেতে হবে । রাস্তা ধরে কিছু দূর গিয়ে ঝিরিতে নেমে ঝিরি ধরে ২০ মিনিটের মত গেলে ঝিরি মুখে পড়বে কমলদহ ঝর্ণা। মূলত এটি একটি ক্যাসকেড । ৩ ধাপের এ ঝর্ণা নিচ থেকে মাত্র ১ ধাপ দেখা যায়। বাকি ২ ধাপ দেখতে হলে আপনাকে ঝর্ণা বেয়ে উপরে উঠতে হবে। উপরে উঠার অনেক সাবধানতা অবলম্বল করতে হবে। অনেক পিচ্ছিল, একটু অসর্তক হলে, পড়ে হাত – পা ভাঙ্গার সাথে মৃত্যুর ভয়ও থাকে।
কমলদহ ট্রেইলের সবগুলো Upstream এর ঝর্ণাসহ দেখে ফিরতে ১.৫ দিন লাগবে।
কিভাবে যাবেনঃ
ঢাকা থেকে গেলে চট্টগ্রামগামী যে কোন বাসে (ভাড়া মানভেদে ৪০০-১২০০টাকা) সীতাকুণ্ড এর বড় দারোগারহাট বাজারে নামতে হবে। এছাড়া ট্রেনে ফেনী বা চট্রগ্রাম নেমে আসতে পারবেন। চট্রগ্রামের শুভপুর বা অলংকার থেকে বাসে সীতাকুণ্ড ও মিরসরাই যেতে পারবেন।
চট্টগ্রাম (কদমতলী শুভপুর ষ্টেশন) থেকে চয়েসে যেতে পারেন, ভাড়া ৮০ টাকা অন্য উপায়েও যাওয়া যায় মিনিবাসে করে। বড় দারোগার হাট থেকে লেগুনাতে ইট ভাটার পর্যন্ত। এর পরের রাস্তা দিয়ে পূর্ব দিকে ২০-২৫ মিনিটের হাটা পথ। বাকি পথ ছড়া ধরে গেলেই হবে।
কোথায় থাকবেনঃ
মিরসরাইতে থাকার জন্য ভালো কোন আবাসিক হোটেল নেই, তাই আপনাকে সীতাকুন্ডে থাকতে হবে। যদিও সীতাকুন্ডেতেও তেমন ভালো মানের আবাসিক হোটেল নেই। বাজারের ভিতরে কয়েকটি আবাসিক হোটেল আছে।
হোটেল সাইমুন, ভাড়া ৩০০-৫০০ টাকা। যোগাযোগঃ ০১৮২৭৩৩৪০৮২, ০১৮২৫১২৮৭৬৭।
সরকারী প্রতিষ্ঠানের ডাকবাংলো আছে। এছাড়া বারৈয়ারহাট থাকতে পারবেন । গোল্ডেন নামে একটি আবাসিক হোটেল ও জাহেদ নামে একটি বোর্ডিং আবাসিক আছে। একটু ভাল মানে থাকতে চাইলে ভাটিয়ারী থাকতে পারবেন। এখানে দুইটি আবাসিক হোটেল আছে। সিঙ্গেল রুম নন এসি ৬০০ টাকা। দুই বিছানার এসি রুম ১২০০ টাকা।
কোথায় খাবেনঃ
সীতাকুন্ডে কয়েকটি খাবার হোটেল আছে। আল আমীন হোটেলটির খাবারের মান ভালো।
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "কমলদহ ঝর্ণা"
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন