জাতীয় জাদুঘর, শাহবাগ
শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০১৯
Comment
ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের চারতলা এই ভবনের স্থাপত্য নকশা অত্যন্ত নজরকাড়া। ২০ হাজার বর্গমিটারের এই ভবনটির ৪৬টি গ্যালারিতে রয়েছে প্রায় ৮৩ হাজারের বেশি নিদর্শন। কেবল বাংলাদেশেই নয়, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে এটি সর্ববৃহৎ জাদুঘর। জাদুঘরের প্রথম তলাটি যেন পুরো বাংলাদেশের একটি ক্ষুদ্র সংস্করণ। বাংলাদেশের মানচিত্র দিয়ে শুরু হওয়া এই তলাতে আরো দেখতে পাবেন বাংলাদেশের গাছপালা, প্রাণী, সুন্দরবন, উপজাতীদের জীবনধারা, খনিজ শিলা, ভাস্কর্য, মুদ্রা এবং প্রাচীন যুগের নানাবিধ ভাস্কর্যের।
ভবনটির দ্বিতীয় তলায় দেখতে পাবেন বাংলাদেশের সভ্যতা ও ইতিহাসের ক্রমবিবর্তন। বিভিন্ন সময়ের অস্ত্র, বাদ্যযন্ত্র, চীনামাটির হস্তশিল্প, কুটিরশিল্প, পাণ্ডুলিপি, সমকালীন শিল্পকলা এবং বাংলাদেশের নানাবিধ ঐতিহ্য দিয়ে সাজানো হয়েছে এই তলা।
এছাড়া ভবনের তৃতীয় তলায় রয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন স্বনামধন্য ব্যক্তির প্রতিকৃতি, চিত্রকর্ম ও বিশ্বসভ্যতার নানা নিদর্শন।
বাংলাদেশ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের জন্য শিক্ষাভ্রমণের এক উপযুক্ত স্থান হতে পারে বাংলাদেশ জাদুঘর। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের রয়েছে আনুমানিক ৩০ হাজার থেকে ৪০ হাজার বইসংবলিত নিজস্ব গ্রন্থাগার। গবেষণার কাজে এই গ্রন্থাগার বিশেষ ভূমিকা পালন করে আসছে। এ ছাড়া রয়েছে জাদুঘর মিলনায়তন, যা বিভিন্ন কর্মশালা, সেমিনার বা সভার কাজে ব্যবহার করা হয়।
কি কি আছেঃ
জাদুঘর প্রাঙ্গণটি নানান রকম গাছে সুসজ্জিত। ভবনের প্রবেশ দ্বারের দু’পাশে রয়েছে ঐতিহাসিক দুটি কামান। ৪ তলা বিশিষ্ট ভবনটির ভেতরে প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে নান্দনিক নভেরা ভাস্কর্য। এই ভবনের প্রথম তলায় অফিস, হল রুম ও অন্যান্য। ২য়, ৩য় ও ৪র্থ তলায় ঐতিহাসিক সকল নিদর্শন সংরক্ষিত রয়েছে যা প্রদর্শনীর জন্য উন্মুক্ত।
দ্বিতীয় তলায় গেলে দর্শনার্থীরা সামগ্রিক বাংলাদেশ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা পাবেন। এখানে রয়েছে বাংলাদেশের মানচিত্র, গাছপালা, জীবজন্তু, উপজাতি জনজীবন, শিলা, খনিজ, সুন্দরবন ও অতীত সময়ের বিভিন্ন মুদ্রা ও স্থাপত্য।
তৃতীয় তলায় সজ্জিত আছে – অস্ত্রশস্ত্র, চীনামাটির শিল্পকর্ম, পুতুল ও বাদ্যযন্ত্র, বস্ত্র ও পোশাক-পরিচ্ছদ, নকশী কাঁথা, পান্ডুলিপি, সমকালীন শিল্প ও আবহমান বাংলাদেশ।
চতুর্থ তলায় সজ্জিত আছে, বিশ্ব মনীষীদের প্রতিকৃতি, বিশ্ব শিল্পকলা, বিশ্ব সভ্যতা প্রভৃতি।
টিকেটের মূল্যঃ
কাউন্টার থেকে টিকেট কেটে ভেতরে প্রবেশ করতে হয়। প্রধান ফটকের সামনেই অবস্থিত টিকেট কাউন্টার। যেখানে টিকেটের মূল্য ৩ থেকে ১২ বছর বয়সীদের জন্য পাঁচ টাকা, ১২ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য ১০ টাকা এবং বিদেশি দর্শনার্থীদের জন্য ৭৫ টাকা। তবে জাতীয় দিবসগুলো যেমন – পহেলা বৈশাখ, ২৬শে মার্চ ও ২১শে ফ্রেব্রুয়ারিতে শিশু ও ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিনামূল্যে প্রবেশের সুযোগ রয়েছে।
দর্শনের সময়সূচিঃ
সাপ্তাহিক বন্ধ বৃহস্পতিবার। শুক্রবার- বিকাল ৩.০০ টা থেকে রাত ৮.০০ টা পর্যন্ত খোলা থাকে। এছাড়া সরকারি ছুটির দিন বন্ধ থাকে।
অক্টোবর থেকে মার্চ
শনিবার – বুধবারঃ সকাল ৯.০০ টা থেকে বিকেল ৫.০০ টা পর্যন্ত
এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর
শনিবার – বুধবারঃ সকাল ১০.৩০ থেকে বিকাল ৫.৩০ টা পর্যন্ত
ফোনঃ ৮৬১৯৩৯৬-৯৯
কীভাবে যাবেন
জাতীয় জাদুঘর শাহবাগ এলাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশে অবস্থিত। আপনার এলাকা থেকে শাহবাগ রুটের যেকোনো বাসে চড়ে শাহবাগ গোল চত্বর কিংবা শাহবাগ পুলিশ বক্সের সামনে নামলেই দেখা মিলবে জাদুঘরের।
ভবনটির দ্বিতীয় তলায় দেখতে পাবেন বাংলাদেশের সভ্যতা ও ইতিহাসের ক্রমবিবর্তন। বিভিন্ন সময়ের অস্ত্র, বাদ্যযন্ত্র, চীনামাটির হস্তশিল্প, কুটিরশিল্প, পাণ্ডুলিপি, সমকালীন শিল্পকলা এবং বাংলাদেশের নানাবিধ ঐতিহ্য দিয়ে সাজানো হয়েছে এই তলা।
এছাড়া ভবনের তৃতীয় তলায় রয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন স্বনামধন্য ব্যক্তির প্রতিকৃতি, চিত্রকর্ম ও বিশ্বসভ্যতার নানা নিদর্শন।
বাংলাদেশ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের জন্য শিক্ষাভ্রমণের এক উপযুক্ত স্থান হতে পারে বাংলাদেশ জাদুঘর। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের রয়েছে আনুমানিক ৩০ হাজার থেকে ৪০ হাজার বইসংবলিত নিজস্ব গ্রন্থাগার। গবেষণার কাজে এই গ্রন্থাগার বিশেষ ভূমিকা পালন করে আসছে। এ ছাড়া রয়েছে জাদুঘর মিলনায়তন, যা বিভিন্ন কর্মশালা, সেমিনার বা সভার কাজে ব্যবহার করা হয়।
কি কি আছেঃ
জাদুঘর প্রাঙ্গণটি নানান রকম গাছে সুসজ্জিত। ভবনের প্রবেশ দ্বারের দু’পাশে রয়েছে ঐতিহাসিক দুটি কামান। ৪ তলা বিশিষ্ট ভবনটির ভেতরে প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে নান্দনিক নভেরা ভাস্কর্য। এই ভবনের প্রথম তলায় অফিস, হল রুম ও অন্যান্য। ২য়, ৩য় ও ৪র্থ তলায় ঐতিহাসিক সকল নিদর্শন সংরক্ষিত রয়েছে যা প্রদর্শনীর জন্য উন্মুক্ত।
দ্বিতীয় তলায় গেলে দর্শনার্থীরা সামগ্রিক বাংলাদেশ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা পাবেন। এখানে রয়েছে বাংলাদেশের মানচিত্র, গাছপালা, জীবজন্তু, উপজাতি জনজীবন, শিলা, খনিজ, সুন্দরবন ও অতীত সময়ের বিভিন্ন মুদ্রা ও স্থাপত্য।
তৃতীয় তলায় সজ্জিত আছে – অস্ত্রশস্ত্র, চীনামাটির শিল্পকর্ম, পুতুল ও বাদ্যযন্ত্র, বস্ত্র ও পোশাক-পরিচ্ছদ, নকশী কাঁথা, পান্ডুলিপি, সমকালীন শিল্প ও আবহমান বাংলাদেশ।
চতুর্থ তলায় সজ্জিত আছে, বিশ্ব মনীষীদের প্রতিকৃতি, বিশ্ব শিল্পকলা, বিশ্ব সভ্যতা প্রভৃতি।
টিকেটের মূল্যঃ
কাউন্টার থেকে টিকেট কেটে ভেতরে প্রবেশ করতে হয়। প্রধান ফটকের সামনেই অবস্থিত টিকেট কাউন্টার। যেখানে টিকেটের মূল্য ৩ থেকে ১২ বছর বয়সীদের জন্য পাঁচ টাকা, ১২ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য ১০ টাকা এবং বিদেশি দর্শনার্থীদের জন্য ৭৫ টাকা। তবে জাতীয় দিবসগুলো যেমন – পহেলা বৈশাখ, ২৬শে মার্চ ও ২১শে ফ্রেব্রুয়ারিতে শিশু ও ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিনামূল্যে প্রবেশের সুযোগ রয়েছে।
দর্শনের সময়সূচিঃ
সাপ্তাহিক বন্ধ বৃহস্পতিবার। শুক্রবার- বিকাল ৩.০০ টা থেকে রাত ৮.০০ টা পর্যন্ত খোলা থাকে। এছাড়া সরকারি ছুটির দিন বন্ধ থাকে।
অক্টোবর থেকে মার্চ
শনিবার – বুধবারঃ সকাল ৯.০০ টা থেকে বিকেল ৫.০০ টা পর্যন্ত
এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর
শনিবার – বুধবারঃ সকাল ১০.৩০ থেকে বিকাল ৫.৩০ টা পর্যন্ত
ফোনঃ ৮৬১৯৩৯৬-৯৯
কীভাবে যাবেন
জাতীয় জাদুঘর শাহবাগ এলাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশে অবস্থিত। আপনার এলাকা থেকে শাহবাগ রুটের যেকোনো বাসে চড়ে শাহবাগ গোল চত্বর কিংবা শাহবাগ পুলিশ বক্সের সামনে নামলেই দেখা মিলবে জাদুঘরের।
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ " জাতীয় জাদুঘর, শাহবাগ"
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন