আজকে প্রকাশিত চাকরির পরীক্ষার নোটিশ গুলো পাবেন

মাছের খাদ্য প্রয়োগে সাশ্রয়ী পদ্ধতি

মাছের খাদ্য প্রয়োগে সাশ্রয়ী পদ্ধতি


দেশের বিপুল সংখ্যক জনগোষ্ঠির খাদ্য চাহিদা পূরণে শুধু প্রাকৃতিক উৎসের উপর নির্ভরশীল থাকা যুক্তিযুক্ত নয়। বিষয়টি উপলব্ধি করে বিগত কয়েক বছর যাবৎ বহুসংখ্যক মৎস্য চাষি মৎস্য চাষে মনোনিবেশ করেছেন। একটা সময় ছিল যখন মাছ চাষ করলে বিনিয়োগের প্রায় সমপরিমাণ টাকা লভ্যাংশ পাওয়া যেতো। কিন্তু পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন কারণে মাছ চাষে লাভের পরিমাণ কমতে থাকে। এমনকি কখানো কখনো লোকসান গুণতে হয় অথবা লভ্যাংশ বিনিয়োগের তুলনায় অত্যন্ত সীমিত হয়। মাছ চাষের ক্ষেত্রে এমনি সময় কিভাবে উৎপাদন খরচ আরও কমানো যায়, অপচয় রোধ করা যায় এবং লাভ নিশ্চিত হয় তা ভাবার একটা সময় এসে গেছে। যেহেতু মাছ উৎপাদনে প্রায় ৭০ ভাগ এমনকি ক্ষেত্র বিশেষে তারও অধিক খরচ হয় কেবলমাত্র খাদ্য বাবদ সেহেতু এ পর্যায়ে আমি আমার অভিজ্ঞতার আলোকে প্রচলিত পদ্ধতির সাথে পুকুরে মাছের খাদ্য প্রয়োগের অপচয় রোধ, সাশ্রয়ী ও বিজ্ঞানভিত্তিক একটি পদ্ধতির তুলনামূলক তথ্যাদি উপস্থাপনের চেষ্টা করছি।



             


দৈহিক ওজনের শতকরা হার পদ্ধতি (প্রচলিত)

সাধাণত মাছ চাষিগণ মাছের খাদ্য প্রয়োগের ক্ষেত্রে পুকুরের মাছের মোট দেহিক ওজনের শতকরা হারে খাদ্য প্রয়োগ করে থাকেন। এক্ষেত্রে তারা যে পদ্ধতি ব্যবহার করেন তা হচ্ছেঃ ৪০ শতাংশের একটি পুকুরে যদি প্রতি শতাংশে ১৫০টি ঘনত্বে প্রতিটি ১০০ গ্রাম ওজনের ৬০০০টি পাঙ্গাস মাছ থাকে তাহলে মাছের মোট দৈহিক ওজন হবে ১০০ গ্রাম × ৬০০০ = ৬০০ কেজি। ৬% হারে খাদ্য প্রয়োগ করলে দৈনিক ৩৬ কেজি খাদ্য উক্ত পুকুরে প্রয়োগ করতে হবে যা অনেকটাই অনুমান নির্ভর। মাছ চাষিগণ এ পদ্ধতিতে খাদ্য প্রয়োগ করে ব্যর্থ হয়েছেন বা ভুল করছেন তা আমার বক্তব্য নয়। কারণ দীর্ঘ দিন ধরে দেশের মৎস্য বিজ্ঞানীগণ চাষিদেরকে এ পদ্ধতিটি ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে আসছেন। একটা সময় ছিল যখন লাভের অঙ্কটা ছিলো অবিশ্বাস্য এবং সে কারণেই কিছুটা অপচয় হলেও চাষিগণ পর্যাপ্ত পরিমাণ লাভ করতে পেরেছেন। কিন্তু বর্তমানে লাভের পরিমাণ অত্যন্ত সীমিত পর্যায়ে চলে আসায় খাদ্য অপচয় মাছ চাষের ক্ষেত্রে লোকসানের অন্যতম একটি কারণ বলে আমি মনে করি। এক্ষেত্রে ১০০ গ্রাম ওজনের মাছটির দৈনিক খাদ্য চাহিদা কত গ্রাম বা দৈনিক বৃদ্ধি হার (Daily Growth Rate) কত গ্রাম তা না জেনেই খাদ্য প্রয়োগ করছেন যা মাছের উৎপাদন খরচের সাথে গভীরভাবে সম্পর্কযুক্ত।



চাহিদা অনুযায়ী খাদ্য প্রয়োগ পদ্ধতি

সাধারণত প্রতিটি মাছের নির্দিষ্ট দৈহিক ওজন অনুযায়ী দৈনিক বৃদ্ধির একটা নির্দিষ্ট হার আছে যা অধিক খাদ্য প্রয়োগ করলেও সেই নির্দিষ্ট হার অতিক্রম করার কথা নয়। যেমন, একটি নির্দিষ্ট বয়স বা ওজনে একটি মাছের দৈনিক গড় বৃদ্ধি যদি ২ গ্রাম হয় আর সে অবস্থায় দৈনিক ৬ গ্রাম খাদ্য প্রদান করলেও বৃদ্ধি ২ গ্রামের অধিক হবে না অর্থাৎ এক্ষেত্রে দৈনিক সর্বোচ্চ ৪ গ্রাম খাদ্য পেতে পারে। ১০০ গ্রাম ওজনের একটি পাঙ্গাশ মাছের দৈনিক গড় বৃদ্ধির হার বাংলাদেশের পরিবেশ, প্রযুক্তি, মাছের জাত ইত্যাদি বিচার করলে ২.৫ গ্রামের উপরে নয়। আমরা জানি যে FCR (Feed Conversion Rate) অর্থাৎ খাদ্য রূপান্তর হার ২ এর অধিক হলে লাভ করা কঠিন হয়ে পড়ে। দেশে বর্তমানে উৎপাদিত ও সর্বাধিক প্রচলিত মৎস্য খাদ্যের গুণগত মান ভেদে FCR ১:১.৭ থেকে ১:২। সে হিসাবে বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচলিত মানের মাছের খাদ্য ১০০ গ্রাম ওজনের একটি পাঙ্গাশ মাছকে দৈনিক সর্বোচ্চ ৫ গ্রামের বেশি দেয়া যায় না। সূত্রটি হচ্ছেঃ দৈনিক গড় বৃদ্ধির হার X খাদ্য রূপান্তর হার = খাদ্যের চাহিদা (Average DGR X FCR)= Demand of Food)। এই পদ্ধতিতে খাদ্য প্রয়োগ করলে উপরে উল্লিখিত ১০০ গ্রাম ওজনের ৬০০০ টি পাঙ্গাশের পুকুরে দৈনিক খাদ্যের প্রয়োজন হবে ৫ গ্রাম X ৬০০০ = ৩০ কেজি। এতে দেখা যায়, দ্বিতীয় পদ্ধতি ব্যবহার করলে খাদ্যের সাশ্রয় হয় ৬ কেজি। এই অতিরিক্ত ৬ কেজি খাদ্য হয়তো পুকুরে পচনের ফলে পানির গুণগত মান নষ্ট হতো অথবা তা মাছ খেলেও দৈহিক বৃদ্ধিতে কোনো কাজে লাগতো না। প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাদ্য পরিপাকের পূর্বেই তা মল হিসাবে বের হয়ে যায়। পানির নিচে এ জাতীয় অপচয় সাধারণ মাছ চাষিদের ক্ষেত্রে বুঝতে পারা একটু কঠিন। অথচ ধীরে ধীরে এ জাতীয় অপচয়ই প্রতি কেজি মাছের উৎপাদন খরচ অনেক বাড়িয়ে দেয়।



সাশ্রয়ী পদ্ধতি ব্যবহার করে মাছ চাষিগণ নিম্নলিখিত উপকারসমূহ পেতে পারেন

১) খাদ্যের অপচয় কম হবে।

২) খাদ্যের পচনজনিত কারণে পানির গুণগত মান নষ্ট হবে না।

৩) দৈহিক ওজন ও দৈনিক বৃদ্ধি সম্পর্কে অবগত থাকা ও খাদ্যের চাহিদা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

৪) মাছের মৃত্যুহার কম হয়।

৫) মাছের উৎপাদন খরচ নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থাকায় লাভ নিশ্চিত করা যায়।



উল্লেখিত ফলাফল পেতে শর্তসমূহ

• প্রতি দশ দিন পর পর মাছের ওজন পরীক্ষা করে পর্যায়ক্রমিক দৈনিক গড় বৃদ্ধি (গ্রাম) জানতে হবে।

• মাছের একক চাষ হলে সঠিক তথ্য পাওয়া যাবে যা মিশ্র চাষে পাওয়া যায় না।

• খাদ্য সুষম হতে হবে, বিশেষ করে আমিষের শতকরা হার জানা থাকতে হবে।

• বিভিন্ন প্রজাতির মাছের/যে মাছটি চাষ করা হয়েছে এদের বিভিন্ন বয়স বা ওজনে দৈনিক গড় বৃদ্ধির হার (গ্রাম হিসাবে) সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। যেমন, ৫০০ গ্রাম ওজনের একটি পাঙ্গাশ মাছের দৈনিক বৃদ্ধি ৬ গ্রামের ওপরে নয়।



এ পদ্ধতি ব্যবহার করে এক জন চাষি প্রতি কেজি মাছ উৎপাদনে ন্যুনতম ৫ টাকা সাশ্রয় পেতে পারেন যেখানে অনেক সময় বাজার দর ও দালালদের দৌরত্বের কারণে কেজি প্রতি ৫ টাকা লাভ করা কঠিন হয়ে পড়ে। সাশ্রয়ী পদ্ধতির মূল বিষয়টি হচ্ছে প্রথমে মাছের খাদ্যের চাহিদা নির্ণয় করে অতঃপর খাদ্য প্রয়োগ। আশা করি, মাছ চাষি ভায়েরা সাশ্রয়ী পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে উপকৃত হবেন।



মাছ চাষে শীতকালীন খাদ্য ব্যবস্থাপনা

বাংলাদেশে মাছ চাষে সম্পূরক খাদ্য ব্যবহার প্রায় দুই যুগ আগে শুরু হয়। এর মধ্যে পর্যায়ক্রমে দেশে মাছ চাষের ব্যাপক প্রসার ঘটলেও মাছের খাদ্য বিষয়ে পরিপূর্ণ ধারণা মাছ চাষিদের মধ্যে গড়ে উঠেনি। এখনো দেশের অধিকাংশ মাছ চাষি বিভিন্ন কোম্পানির বাজারজাতকৃত মৎস্য খাদ্যের উপরই নির্ভরশীল। হাতেগোনা কয়েকটি কোম্পানি কিছুটা আমিষের মান ঠিক রেখে মাছের খাদ্য উৎপাদন করলেও অধিকাংশ কোম্পানিই মৎস্য খাদ্যের গুণগত মান নিয়ন্ত্রণ করে না। মাছের খাদ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ঋতুভেদে মাছের চাহিদানুযায়ী খাদ্য উৎপাদন করছে না। অথচ শীত ও গ্রীষ্মকালে মাছের খাদ্য চাহিদা বিভিন্ন দিক থেকে এক নয়। যার উপর মাছের উৎপাদন খরচ ও লাভ লোকসান অনেকটাই নির্ভরশীল। চাষিদের সুবিধার্থে বিষয়টি স্পষ্ট করে তুলে ধরার চেষ্টা করছি-
 
ঋতুভেদে মাছের খাদ্য চাহিদা
মার্চ থেকে অক্টোবর মাসকে মাছ উৎপাদনের অনুকূল সময় হিসাবে ধরা হয়। এ সময় মাছের সর্বোচ্চ বৃদ্ধি ঘটে। পানির গড় তাপমাত্রা ৩২ থেকে ৩৩ ডিঃ সেঃ থাকায় উৎপাদনের জন্য বিভিন্ন প্রজাতির মাছের নার্সারি খাদ্যে ৩৪ থেকে ৩৫ ভাগ প্রাণীজ ও উদ্ভিদ প্রোটিনের সমন্বয় রেখে খাদ্য তৈরি করতে হয়। অন্যদিকে গ্রোয়ার খাদ্যে রাখতে হয় ২৭ থেকে ২৮ ভাগ। শীতকালে মাছ চাষের জন্য পরিবেশ প্রতিকূল থাকে। তাপমাত্রা কমে যাওয়ার ফলে মাছের খাদ্য গ্রহণ কমে যায়। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি এই চার মাস তাপমাত্রা কম থাকার ফলে মাছ উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি নানা ধরনের রোগ-বালাই দেখা দেয়। শীতকালীন মাছের রোগের জন্য বাংলাদেশে বর্তমান প্রচলিত খাদ্য ব্যবস্থাও অনেকটা দায়ী যা সাধারণত অনেকে জানেন না। শীতকালে তেলাপিয়া মাছে কিছুটা বৃদ্ধি ঘটলেও অন্যান্য সব মাছে বৃদ্ধি ঘটে না। পাঙ্গাস মাছে বরং চর্বি ভেঙ্গে ওজন ঘাটতি হয়। এমন একটি অবস্থায় শীতকালে মাছের গ্রেয়ার খাদ্যে ১৫ থেকে সর্বোচ্চ ২০ ভাগ আমিষ ও ৭ ভাগ চর্বি রেখে খাদ্য তৈরি করা উচিৎ।
 
খাদ্যে ভিটামিন ও খনিজ এর গুরুত্ব
গবেষণা থেকে জানা যায়, মাছের খাদ্যে অন্যান্য সব উপাদান ঠিক রেখে শুধু মানসম্পন্ন ভিটামিন প্রিমিক্স ব্যবহারের ফলে ১৫ থেকে ২০ ভাগ বেশি উৎপাদন পাওয়া যায়। আবার এর সাথে খনিজ সহযোগে খাদ্য তৈরিতে উৎপাদন পাওয়া যায় ২০ থেকে ২৫ ভাগ বেশি। অর্থাৎ খাদ্য রূপান্তর হার কমে উৎপাদন খরচও অনেক কম হয়। এ ছাড়া খাদ্যে ভিটামিন ও খনিজ ব্যবহারে যে সুফলটি পাওয়া যায় তা হচ্ছে মাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি। শীতকালে ব্যাকটিরিয়াজনিত বিভিন্ন প্রকার রোগের আক্রমণ হয়। এ অবস্থা মোকাবিলায় করা যায় খাদ্যে নিয়মিত প্রয়োজন অনুপাতে ভিটামিন ও খনিজ ব্যবহার করলে।
 
খাদ্যে চর্বির পরিমাণ
মাছের খাদ্যে আমিষের পাশাপাশি একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ চর্বি থাকা আবশ্যক। শীতকালে মাছের ওজন কমে যাওয়ার পেছনে যে কারণটি মূলত দায়ী তা হচ্ছে খাদ্য গ্রহণ না করা বা কম গ্রহণ করার ফলে মাছের দেহে জমে থাকা চর্বি ক্ষয়। মাছের খাদ্যে চর্বির পরিমাণ ৬ থেকে ৭ ভাগ থাকা উচিৎ কিন্তু বাংলাদেশে এ ব্যপারে মোটেই গুরুত্ব দেয়া হয় না। দেশের মৎস্য খাদ্য উৎপাদনকারী বিভিন্ন কোম্পানির খাদ্যের পরিমাণ ঠিক থাকে না। কোন কোন প্রতিষ্ঠান তাদের খাদ্যের প্যাকেটের গায়ে চর্বির পরিমাণ ৩ ভাগ লিখে বাজারজাত করছে যদিও চাহিদার তুলনায় এই পরিমাণটি কম তার পরও পরীক্ষাগারে দেখা গেছে উক্ত খাদ্যে চর্বির পরিমাণ ২ ভাগেরও নীচে আছে। সম্পূরক খাদ্যে চর্বির পরিমাণ চাহিদার তুলনায় কম থাকার ফলে মাছ আকর্ষণীয় রং হারায় যার কারণে বাজার দর কিছুটা কম হয়।
 
শীতকালীন খাদ্য ব্যবস্থাপনার সুবিধা
অনেকেরই জানেন খাদ্যে আমিষের মাত্রা বাড়লে খাদ্যের দাম বাড়ে। সে ক্ষেত্রে শীতকালে মাছের আমিষের চাহিদা কম থাকা সত্বেও অধিক আমিষসমৃদ্ধ খাদ্য প্রয়োগে অপচয়সহ মাছের উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। অপচয়ের ধরণ প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ দুইভাবেই হতে পারে। প্রথমত, মাছ সে খাদ্য গ্রহণ করছে কিন্তু উৎপাদন প্রক্রিয়ায় আমিষের কার্যকারিতা থাকছে না বা হজম হচ্ছে না ফলে মলের সাথে আমিষ বের হয়ে আসছে। আবার মাছ যদি খাদ্য গ্রহণ না করে সেক্ষেত্রে অপচয় হচ্ছে সরাসরি। উভয় ক্ষেত্রেই অপচয়কৃত আমিষ পচনের ফলে পানি দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় এবং পানিতে মাত্রাতিরিক্ত ব্যাকটিরিয়ার জন্ম হয়। শীতকালে মাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকার ফলে উক্ত ব্যকটিরিয়া নানা ধরনের রোগে মাছকে সহজেই আক্রান্ত করে।
 
মাছ চাষে সিংহ ভাগ খরচ যেখানে মাছের খাদ্য ক্রয় বাবদ ব্যয় হয় তাই এখানে সতর্ক দৃষ্টি দেয়া অত্যন্ত জরুরি। মাছের খাদ্যে প্রতারিত হলে বা অপচয় হলে সাধারণ চাষি যারা নিয়মিত ওজন পরীক্ষা করেন না তারা মাছ বিক্রয়ের পূর্বে ক্ষতির পরিমাণ বুঝতে পারবেন না। বর্তমানে যেখানে মাছ চাষ একটি সীমিত লাভের ব্যবসায় পরিণত হয়েছে সেখানে বিষযটি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করলে মাছ চাষিরা উপকৃত হবেন।

☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "মাছের খাদ্য প্রয়োগে সাশ্রয়ী পদ্ধতি"

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Iklan Atas Artikel

Iklan Tengah Artikel 1

Iklan Tengah Artikel 2

Iklan Bawah Artikel