আজকে প্রকাশিত চাকরির পরীক্ষার নোটিশ গুলো পাবেন

বাংলাদেশের দিবস সমূহ

বাংলাদেশের দিবস সমূহ


শুধুমাত্র বাংলাদেশের নিজস্ব দিবসগুলোকে "বাংলাদেশের দিবস" বলা হচ্ছে। এই দিবসগুলো শ্রেফ বাংলাদেশেই পালিত হয়। অবশ্য, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত প্রবাসি বাঙালিরাও এই দিবসগুলো সীমিতাকারে পালন করে থাকেন।
জানুয়ারি
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস* : ১০ জানুয়ারি
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশেরমুক্তিযুদ্ধকালীন দীর্ঘ ১০ মাস কারাভোগের পর ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে স্বদেশে(বাংলাদেশের ভুখন্ডে) ফিরে আসেন, তারই উপলক্ষে এই দিবসটি পালিত হয়।

জাতীয় শিক্ষক দিবস : ১৯ জানুয়ারি

শহীদ আসাদ দিবস : ২০ জানুয়ারি

১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে আমানুল্লাহ আসাদুজ্জামান নামের একজন ছাত্রনেতাতৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) শাসক আইয়ুবশাহীর পতনের দাবীতেমিছিল করার সময় পুলিশের গুলিতে নিহত হন। তিনি ১৯৬৯ সালের বাঙালির গণ-আন্দোলনে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের তিন শহীদদের একজন, অন্য দু'জনহচ্ছেন- শহীদ রুস্তম ও শহীদ মতিউর।

গণঅভ্যুত্থান দিবস : ২৪ জানুয়ারি
১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে তৎকালীন পাকিস্তানী শাসকদের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানেরছাত্র-জনতা প্রতিরোধ গড়ে তোলে, মিছিল বের করে। মিছিলে পুলিশের গুলিবর্ষণে নিহতহন নবম শ্রেণীর ছাত্র মতিউর রহমান। সেই গণঅভ্যুত্থানের স্মরণে এই দিনটি পালিত হয়।

কম্পিউটারে বাংলা প্রচলন দিবস : ২৫ জানুয়ারি
প্রবাসী প্রকৌশলী সাইফুদ্দাহার শহীদ ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে অ্যাপলের ম্যাকিন্টোশ কম্পিউটারেএদিন প্রথম বাংলা লিখন চালু করেন।

সলঙ্গা দিবস : ২৮ জানুয়ারি


ফেব্রুয়ারি

জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস : ০৫ ফেব্রুয়ারি

সুন্দরবন দিবস : ১৪ ফেব্রুয়ারি

২০০১ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের আওতায় খুলনাবিশ্ববিদ্যালয়সহ ৭০টি পরিবেশবাদী সংগঠনের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত প্রথম জাতীয়সুন্দরবন সম্মেলনে দিবসটিকে সুন্দরবন দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

শহীদ দিবস : ২১ ফেব্রুয়ারি

জাতীয় ডায়াবেটিস সচেতনতা দিবস : ২৮ ফেব্রুয়ারি

১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে ড. মো. ইব্রাহিমের উদ্যোগে বাংলাদেশ ডায়াবেটিকসমিতি প্রতিষ্ঠিত হয়। তাই এই দিনটিকে ডায়াবেটিস সচেতনতা তৈরিতে উপজীব্য করাহয়। এছাড়াও প্রতি বছরই ১৪ নভেম্বর বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত হয়।

মার্চ
জাতীয় পতাকা দিবস : ২ মার্চ

জাতীয় পাট দিবস : ৬ মার্চ


শিশু দিবস* : ১৭ মার্চ

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের সিদ্ধান্তে জাতীয় নেতা শেখ মুজিবুররহমানের জন্ম তারিখে শিশু দিবস পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় ২০১১ খ্রিস্টাব্দথেকে।

পতাকা উত্তোলন দিবস* : ২৩ মার্চ
১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে পল্টন ময়দানে শেখ মুজিবুর রহমানের উপস্থিতিতে ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করে। এই দিবসটি বাংলাদেশেরস্বাধীনতার চেতনাস্বরূপ পালিত হয়।

স্বাধীনতা দিবস : ২৬ মার্চ
১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে পাকিস্তানী শাসকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবেবাঙালিদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়, যা 'স্বাধীনতার ঘোষণা' হিসেবে সমধিক পরিচিত। ঐদিন বেশ কয়েকবার সম্প্রচার মাধ্যমগুলোতে এই ঘোষণা প্রচারিত হয় এবং বাংলাদেশের(তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধে যোগদান করে। এই যুদ্ধ ঐ বছরই ১৬ডিসেম্বর সমাপ্ত হয় এবং পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভ করে ও বাংলাদেশ নামক নতুনএকটি দেশ আত্মপ্রকাশ করে। এর পর থেকে প্রতি বছর মার্চ মাসের এই দিনটিকে'স্বাধীনতা ঘোষণার দিবস' বা 'স্বাধীনতা দিবস' হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস : ৩১ মার্চ
১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দ থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশে, দুর্যোগ মোকাবিলা করার প্রস্তুতিস্বরূপ এইদিবসটি পালিত হয়ে আসছে।
এপ্রিল
জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস : ২ এপ্রিল

পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ : ১৪ এপ্রিল

বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী বর্ষশুরু দিবস হিসেবে উদযাপিত হয়ে থাকে।

মুজিবনগর দিবস* : ১৭ এপ্রিল
১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে কুষ্টিয়া জেলার (বর্তমান মেহেরপুর জেলা) বৈদ্যনাথতলায়তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বিপ্লবী সরকার শপথ গ্রহণ করেছিলো।

জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেফটি দিবস : ২৮ এপ্রিল
মে
মহান মে দিবস : ১ মে

ফারাক্কা লংমার্চ দিবস বা ফারাক্কা দিবস : ১৬ মে
ফারাক্কা বাঁধের কারণে বাধাপ্রাপ্ত জলপ্রবাহের নিমিত্তে বাংলার মজলুম জননেতা মাওলানাআবদুল হামিদ খান ভাসানীর ডাকে লাখো মানুষ ভারত থেকে বাংলাদেশেপ্রবাহিত গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ের সংগ্রামে ফারাক্কা অভিমুখে মিছিলে অংশনিয়েছিলো। সেই দাবিকে বারে বারে উত্থাপনের লক্ষ্যেই প্রতি বছর দিবসটি পালিত হয়।

জাতীয় নৌ নিরাপত্তা দিবস : ২৩ মে
২০০৪ সালের ২৩ মে বাংলাদেশের চাঁদপুরের কাছে মেঘনা নদীতে ডুবে যায়ফিটনেসবিহীন লঞ্চ এমভি লাইটিং সান। মাদারীপুর থেকে ছেড়ে আসা লঞ্চটিতে চারশতাধিক যাত্রী ছিলেন যার অধিকাংশের প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার চার দিন পর শেষউদ্ধারকৃত লাশটি ছিল সুমন শামসের মায়ের। এই ঘটনার পর থেকেই শুরু হয় নিরাপদনৌ চলাচলের নিশ্চয়তার দাবীতে এবং নদ-নদী দখল-দূষণ রোধে সামাজিক সংগঠননোঙর - এর কার্যক্রম। নোঙর গত ১২ বছরেরও বেশী সময় ধরে বহুবিধ কর্মসূচীর মাধ্যমেদিবসটি পালন করছে। নৌ নিরাপত্তা বিষয়ে দেশব্যাপী জনসচেতনতা গড়ে তুলতেসমাজের সকল শ্রেণীর অংশগ্রহণে চলছে নানান কর্মকাণ্ড। গত ২৩ মে ২০১৬বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর উপস্থিতিতে নৌ নিরাপত্তা বিষয়ক একটিভাসমান সেমিনারে ২৩ মে জাতীয় নৌ নিরাপত্তা দিবস ঘোষণার দাবী তোলেন নোঙরসভাপতি সুমন শামস, তাৎক্ষণিকভাবে বিষয়টি নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান-কেজানানো হলে তিনি এবং উপস্থিত সবাই এই বিষয়ে একাত্মতা প্রকাশ করেন।

বাংলাদেশের বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম-এর জন্মবার্ষিকী : ২৫ মে

নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস : ২৮ মে
জুন
ছয় দফা দিবস* : ৭ জুন
তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানীদের শোষণ থেকে মুক্তির লক্ষ্যে শেখ মুজিবুর রহমানের দেয়া৬ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দের এই তারিখে রাস্তায় নেমে আসে লাখো লাখোমানুষ। হরতাল চলাকালে পুলিশের গুলিতে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন জায়গায় নিহতহোন অন্তত ১১জন। তাঁদের স্মরণে এবং জাতীয় মুক্তির স্বারকস্বরূপ এই দিবসটি পালিতহয়ে থাকে।

নারী উত্ত্যক্তকরণ প্রতিরোধ দিবস বা ইভ টীজিং প্রতিরোধ দিবস : ১৩ জুন
নারী উত্ত্যক্তকরণ প্রতিরোধে জনসচেতনতা তৈরিতে বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়েরউদ্যোগে সারা দেশব্যাপী ২০১০ খ্রিস্টাব্দে ঘোষিত ও প্রথম পালিত হয়।
পলাশী দিবস : ২৩ জুন


জুলাই
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস : ১ জুলাই
১৯২১ খ্রিস্টাব্দের এই তারিখে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়।
জন্ম নিবন্ধন দিবস : ৩ জুলাই
২০০৬ ২০০৬ সালে এই তারিখে বাংলাদেশে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন বিধিমালা কার্যকরহয়েছে।

আগস্ট

দিঘলিয়ার দেয়াড়া গণহত্যা দিবস : ২৭ আগস্ট
১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে খুলনার দিঘলিয়ার দেয়াড়া গ্রামে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীনপাকিস্তানী হানাদারদের গুলি ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে চালানো গণহত্যায় ৬০ জন নিরপরাধবাঙালির হত্যা উপলক্ষে পালিত দিবস।

জাতীয় শোক দিবস* : ১৫ আগস্ট
১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দের এ দিনে বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারেহত্যা করা হয়।
সেপ্টেম্বর
মহান শিক্ষা দিবস : ১৭ সেপ্টেম্বর
তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তান সরকারের গণবিরোধী, শিক্ষা-সংকোচনমূলক শিক্ষানীতিচাপিয়ে দেয়ার প্রতিবাদে এবং একটি গণমুখী শিক্ষানীতি চালু করারদাবিতে ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে ছাত্র-জনতার ব্যাপক গণআন্দোলন দমাতে পুলিশঢাকার হাইকোর্ট মোড়ে গুলি চালায়। ন্যায্য দাবির জন্য এই গণহত্যার স্মরণে দিবসটিপালিত হয়।

কৃষ্ণপুর গণহত্যা দিবস : ১৮ সেপ্টেম্বর
১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে মুক্তিযুদ্ধের সময় এই দিনে হবিগঞ্জের কৃষ্ণপুরে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের১২৭জন পুরুষকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিলো পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। এছাড়াআশেপাশের এলাকাগুলোতে হামলা চালিয়ে আরো প্রায় শতাধিক পুরুষকে হত্যা করেতারা।

প্রীতিলতার আত্মাহুতি দিবস : ২৩ সেপ্টেম্বর
ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের নেত্রী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে দেশেরস্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আত্মাহুতি দেন। তিনি ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে মাস্টারদা সূর্যসেনের সংস্পর্শে এসে এই সশস্ত্র আন্দোলনে সম্পৃক্ত হোন।
মাহমুদপুর গণহত্যা দিবস (গোপালপুর উপজেলার মুক্তিযুদ্ধের গণহত্যার স্মরণে) : ২৯সেপ্টেম্বর
অক্টোবর
পথশিশু দিবস বা সুবিধাবঞ্চিত শিশু দিবস  : ২ অক্টোবর

শিক্ষক দিবস : ৫ অক্টোবর

কন্যা শিশু দিবস : ১১ অক্টোবর

নিরাপদ সড়ক দিবস : ২২ অক্টোবর


নভেম্বর
জাতীয় যুব দিবস : ১ নভেম্বর

জাতীয় সমবায় দিবস : প্রথম শনিবার

জেলহত্যা দিবস* : ৩ নভেম্বর
১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর এক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী অবস্থায়হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী জাতীয় চারনেতাকে। এই চার নেতা হলেন: বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুলইসলাম, প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, মন্ত্রিসভার সদস্য এম মনসুর আলীএবং এএইচ এম কামরুজ্জামান। এই দিবসটি স্মরণ করে ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস পালিত হয়।
ঘটনার পরদিনই ৪ নভেম্বর তৎকালীন কারা উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন) আবদুলআউয়াল লালবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় রিসালদার মোসলেহউদ্দিনের নাম উল্লেখ করে বলা হয়, তাঁর নেতৃত্বে চার-পাঁচজন সেনাসদস্য কারাগারে ঢুকেচার নেতাকে হত্যা করেন। গুলি করে নেতাদের হত্যা করা হয়। পরে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়েমৃত্যু নিশ্চিত করা হয়।

সংবিধান দিবস : ৪ নভেম্বর

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস* : ৭ নভেম্বর

নূর হোসেন দিবস বা স্বৈরাচার বিরোধী দিবস : ১০ নভেম্বরভ

সশস্ত্রবাহিনী দিবস : ২১ নভেম্বর
১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে বাংলাদেশের সর্বদিক দিয়ে সামরিক বাহিনীসহ তৎকালীনবাঙালি আপামর জনতা একত্রে আক্রমণ করে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদারদেরউপর। এই বিশেষ দিনটিকে স্মরণ রেখেই অতীতে বিভিন্ন দিবসে পালিত সশস্ত্র বাহিনীদিবসকে এই দিনে পালন করা হয়।

জাতীয় আয়কর দিবস : ৩০ নভেম্ববর
২০০৭ খ্রিস্টাব্দ থেকে এই দিবস বাংলাদেশে জাতীয়ভাবে পালিত হয়ে আসছে

ডিসেম্বর
মুক্তিযোদ্ধা দিবস* : ১ ডিসেম্বর এই দিনটি বেসরকারীভাবে মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযোদ্ধাদিবস হিসেবে পালন করে আসছেন প্রতিবছর। নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের সঠিকইতিহাস চেতনা পৌছিয়ে দেয়ার উদ্দেশ্যে মুক্তিযোদ্ধারা এই দিনটিকে সরকারীভাবে জাতীয়মুক্তিযোদ্ধা দিবস হিসেবে ঘোষণার দাবী জানাচ্ছেন।

স্বৈরাচার পতন দিবস* বা সংবিধান সংরক্ষণ দিবস : ৬ ডিসেম্বর
১৯৯০ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে স্বৈরশাসক এরশাদ সরকারের পতন হয়েছিলো। পরবর্তীতেএরশাদের রাজনৈতিক দল জাতীয় পার্টি এই দিনটিকে 'সংবিধান সংরক্ষণ দিবস' হিসেবেপালন করে।

জাতীয় যুব দিবস : ৮ ডিসেম্বর

রোকেয়া দিবস : ৯ ডিসেম্বর

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস : ১৪ ডিসেম্বর

বিজয় দিবস: ১৬ ডিসেম্বর

বাংলা ব্লগ দিবস: ১৯ ডিসেম্বর
দিবসটি প্রথমবার পালিত হয় ২০০৯ খ্রিস্টাব্দে। ২০০৫ খ্রিস্টাব্দে ইন্টারনেটে প্রথম বাংলাব্লগিং-এর সূচনা হয়। মূলত ব্লগিং, বিশেষ করে বাংলায় ব্লগিং-এ আগ্রহী করতেই ব্লগাররাদিবসটি পালন করে আসছেন।


বিপ্লব, বিপ্লব পার্বতীপুর, বিপ্লব হলদিবাড়ী পার্বতীপুর, বিপ্লব হলদিবাড়ী পার্বতীপুর দিনাজপুর,

পোস্টটি লিখেছেন☞☞মোঃ-বিপ্লব পার্বতীপুর ০১৭৮৭৯১৮৮৮
                               BIPLOB
কপি করবেন না☞☞করলে সোর্স উল্লেখ্য করে করবেন। ধন্যবাদ।

2 Responses to "বাংলাদেশের দিবস সমূহ"

Iklan Atas Artikel

Iklan Tengah Artikel 1

Iklan Tengah Artikel 2

Iklan Bawah Artikel