আজকে প্রকাশিত চাকরির পরীক্ষার নোটিশ গুলো পাবেন

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা


চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা


 চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা(মোট আয়তন)☞☞১৭০২.৫৬ কিমি২ (৬৫৭.৩৬ বর্গমাইল)।

 চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা(নামকরণ)☞☞'চাপাইনবাবগঞ্জ' নামটি সাম্প্রতিকালের।এই এলাকা 'নবাবগঞ্জ নামে পরিচিত ছিল। চাঁপাইগঞ্জ নামকরণ সম্পর্কে জানা যায়, প্রাক-ব্রিটিশ আমলে এ অঞ্চল ছিল মুর্শিদাবাদের নবাবদের বিহারভূমি এবং এর অবস্থান ছিল বর্তমান সদর উপজেলার দাউদপুর মৌজায়। নবাবরা তাঁদের পাত্র-মিত্র ও পরিষদ নিয়ে এখানে শিকার করতে আসতেন বলে এ স্থানের নাম হয় নবাবগঞ্জ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ নামের ইতিবৃত্ত নবাব আমলে মহেশপুর গ্রামে চম্পাবতী মতান্তরে 'চম্পারানী বা চম্পাবাঈ' নামে এক সুন্দরী বাঈজী বাস করতেন। তাঁর নৃত্যের খ্যাতি আশেপাশে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে এবং তিনি নবাবের প্রিয়পাত্রী হয়ে ওঠেন। তাঁর নামানুসারে এই জায়গার নাম 'চাঁপাই"। এ অঞ্চলে রাজা লখিন্দরের বাসভূমি ছিল। লখিন্দরের রাজধানীর নাম ছিল চম্পক। চম্পক নাম থেকেই চাঁপাই। ভাষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর (১৮৮৫-১৯৬৯ খ্রি) ‘বাঙলা সাহিত্যের কথা’ গ্রন্থের প্রথম খন্ডে বর্ণিত লাউসেনের শত্রুরা জামুতিনগর দিয়ে গৌড়ে প্রবেশ করে। বর্তমান ভোলাহাট উপজেলার জামবাড়িয়া পূর্বে জামুতিনগর নামে পরিচিত ছিল। এসবের ওপর ভিত্তি করে কোনো কোনো গবেষক চাঁপাইকে বেহুলার শ্বশুরবাড়ি চম্পকনগর বলে স্থির করেছেন এবং মত দিয়েছেন যে, চম্পক নাম থেকেই চাঁপাই নামের উৎপত্তি।

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা(প্রতিষ্ঠা  সাল)☞☞১৯৪৭ সালে এটি মালদহ থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্থানে অন্তর্ভুক্ত হয় এবং রাজশাহী জেলার একটি মহাকুমা হিসেবে গন্য হয়। ১৯৮৪ সালে একটি একক জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা(ভৌগোলিক সীমানা)☞☞এর পূর্বে রাজশাহী ও নওগাঁ জেলা, উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদহ জেলা, পশ্চিমে পদ্মা নদী ও মালদহ জেলা দক্ষিণে পদ্মা নদী ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ জেলা।
চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা(পৌরসভা)☞☞সর্বমোট ০৪টি পৌরসভা☞চাঁপাইনবাবগঞ্জ, শিবগঞ্জ, রহনপুর ও নাচোল।

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা(ইউনিয়ন)☞☞ সর্বমোট ৪৫টি ইউনিয়ন আলাতুলী,বারঘরিয়া,মহারাজপুর,রানীহাটি,বালিয়াডাঙ্গা,গোবরাতলা,ঝিলিম,চরঅনুপনগর,দেবীনগর,শাহজাহানপুর,ইসলামপুর,চরবাগডাঙ্গা,নারায়নপুর,সুন্দরপুর,বিনোদপুর,চককির্তী,দাইপুকুরিয়া,ধাইনগর,দুর্লভপুর,ঘোড়াপাখিয়া,মোবারকপুর,মনাকষা,নয়ালাভাঙ্গা,পাঁকা,ছত্রাজিতপুর,শাহাবাজপুর,শ্যামপুর,কানসাট,উজিরপুর,রাধানগর,রহনপুর,বোয়ালিয়া,বাঙ্গাবাড়ী,পার্বতীপুর,চৌডালা,গোমস্তাপুর,আলীনগর,ফতেপুর,কসবা,নেজামপুর,নাচোল,ভোলাহাট,জামবাড়িয়া,গোহালবাড়ী,দলদলী।


চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা( থানা)☞☞ সর্বমোট ০৫টি  থানা☞নবাবগঞ্জ, শিবগঞ্জ, গোমস্তাপুর, নাচোল ও ভোলাহাট।

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা(গ্রাম)☞☞ সর্বমোট ১,১৩৬টি গ্রাম।

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা(উপজেলা)☞☞ সর্বমোট ০৫টি উপজেলা☞ চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর, শিবগঞ্জ, গোমস্তাপুর, নাচোল ও ভোলাহাট।

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা(বিখ্যাত খাবার)☞☞ আম,শিবগঞ্জের চমচম,কলাইয়ের রুটি।

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা(রেল যোগাযোগ)☞☞চাঁপাইনবাবগঞ্জের সাথে কোন আন্তঃনগর রেলের সংযোগ নেই। রাজশাহী থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন 'রাজশাহী এক্সপ্রেস' সকাল সাড়ে ১০ টায়, 'মোহনা এক্সপ্রেস' রাত ৭ টা ৪৫ মিনিটে এবং 'রাজশাহী কমিউটার' সকাল ৯ টা ২৫ মিনিটে ছেড়ে যায়। রাজশাহী থেকে নবাবগঞ্জ যেতে প্রায় ১ ঘন্টা ৪৫ মিনিট সময় লাগে।

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা(নদনদী)☞☞
পদ্মা☞ গঙ্গা নদী ভারতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার পাশ দিয়ে পদ্মা নাম ধারণ করে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। উজানে ফারাক্কা বাঁধ নির্মিত হওয়ার পর থেকে পদ্মায় পানি প্রবাহ কমতে থাকে এবং বিশাল চর জেগে উঠতে থাকে। বর্তমানে পদ্মা তার পূর্বেকার রূপটি হারিয়ে ফেললেও প্রতিবছর বর্ষাকালে সে প্রলয়ঙ্কারী রূপ ধারণ করে।পদ্মা বাংলাদেশের একটি প্রধান নদী। এটি হিমালয়ে উৎপন্ন গঙ্গানদীর প্রধান শাখা এবং বাংলাদেশের ২য় দীর্ঘতম নদী। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শহর রাজশাহী  এই পদ্মার উত্তর তীরে অবস্থিত। পদ্মার সর্বোচ্চ গভীরতা ১,৫৭১ ফুট(৪৭৯ মিটার) এবং গড় গভীরতা ৯৬৮ফুট(২৯৫ মিটার)। রাজা রাজবল্লভের কীর্তি পদ্মার ভাঙ্গনের মুখে পড়ে ধ্বংস হয় বলে পদ্মার আরেক নাম কীর্তিনাশা।
পদ্মার প্রধান উপনদী মহানন্দা ও পুনর্ভবা। মহানন্দা উপনদীটি চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলায় এবং পুনর্ভবা বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পদ্মার বিভিন্ন শাখানদীর মধ্যে গড়াই, আড়িয়াল খাঁ, কুমার, মাথাভাঙ্গা, ভৈরব ইত্যাদি অন্যতম। আবার পদ্মার বিভিন্ন প্রশাখা নদীসমূহ হলো- মধুমতী, পশুর, কপোতাক্ষ ইত্যাদি। এই নদীগুলো কুষ্টিয়া, যশোর, ঝিনাইদহ, নড়াইল, মাগুরা, বাগেরহাট,গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, বরিশাল, পটুয়াখালি ইত্যাদি জেলার উপর দিয়ে বিস্তৃতি লাভ করেছে।

মহানন্দা☞জেলার ভোলাহাট উপজেলার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে মহানন্দা নদী রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলায় পদ্মার সঙ্গে মিলিত হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শহরটি মহানন্দা নদীর তীরে অবস্থিত। মহানন্দা নদী ভারত ও বাংলাদেশের একটি নদী। এর উৎপত্তিস্থল হিমালয় পর্বতের ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দার্জিলিং জেলার অংশে। এখান থেকে পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাংশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এর পর আবার পশ্চিমবঙ্গের মালদা জেলায় প্রবেশ করে, ও পরে আবার বাংলাদেশের চাপাই নবাবগঞ্জ জেলা শহরের কাছে প্রবেশ করে পদ্মা নদীর সাথে মিলিত হয়। বৃষ্টির পানি এই নদীর প্রবাহের প্রধান উৎস। ফলে গরম কাল ও শীতকালে নদীর পানি কমে যায়, আর বর্ষা মৌসুমে নদীর দুই কুল ছাপিয়ে বন্যা হয়ে থাকে।
বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত মহানন্দা নদীর অংশটির দৈর্ঘ্য ৩৬ কিমি।
উপনদী: পুনর্ভরা, নাগর, ট্যাংগন,কলিখ।

পুনর্ভবা☞দিনাজপুর থেকে নওগাঁ জেলা হয়ে পুনর্ভবা নদী চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।

পাগলা☞ভারত থেকে আসা পাগলা নদী শিবগঞ্জ উপজেলার তত্তীপুরে মরাগঙ্গার সাথে মিলিত হয়ে কিছুদূর এগিয়ে মহানন্দায় পড়েছে।

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা(তেভাগা আন্দোলন)☞☞নাচোলে তেভাগা আন্দোলন শুরূ হয়। পদ্মা-মহানন্দা-পুনর্ভবার কোল ঘেঁষে গড়ে ওঠা চাঁপাইনবাবগঞ্জ ছিল মধ্যযুগের মুসলিম বাংলার প্রাণকেন্দ্র গৌড়নগরীর এক অগ্রসর জনপদ। ইতিহাসের দীর্ঘ পথপরিক্রমায় এই জনপদ কখনোই বাংলার শাশ্বত প্রতিবাদমুখর ঐতিহ্যের পথ থেকে বিচ্যুত হয়নি ; বরং স্বদেশী ও ভিনদেশী সব রকমের শোষণ, নিপীড়ন ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ সংগ্রামে এখানকার বরেন্দ্রভূমি চিরকাল স্বাধীনচেতা মানুষের বুকের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে। সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশের বিরুদ্ধে সংঘটিত নীল বিদ্রোহ ও সাঁওতাল বিদ্রোহ, পাকিস্তান আমলে নাচোলের কৃষক বিদ্রোহ, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন ও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ এবং এমনকি স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে স্বৈরাচারবিরোধী গণঅভ্যুত্থানসহ প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও স্বাধিকার আন্দোলনে চাঁপাইনবাবগঞ্জবাসী তাঁদের বিদ্রোহী ও অধিকারসচেতন সত্তার প্রমাণ দিয়েছেন।

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার আম☞☞চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের আমের রাজধানী হিসেবে পরিচিত ,কারণ গ্রীষ্মকালীন এই ফলটি চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার অর্থনীতির প্রধান উৎস। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার অধিকাংশ জমি ভিবিন্ন ধরনের আমের গাছে ভরপুর থাকে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় সবচেয়ে বেশি আম উৎপন্ন হয় শিবগঞ্জ, নাচোল ও গোমস্তাপুর উপজেলায়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় উৎপাদিত আমের মধ্যে হচ্ছে, ফজলি, ল্যাংড়া, হিমসাগর, আশ্বিনা, বোম্বাই অন্যতম ।

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভাষা☞☞চাঁপাইনবাবগঞ্জের মানুষেরা বাংলাতে কথা বললেও তাদের উচ্চারণশৈলী প্রমিত বাংলা থেকে একটু আলাদা। তাদের কিছু শব্দের উচ্চারণ এখানে দেয়া হলঃ
অ্যাইগন্যা = উঠান, আইলস্যা = অলস, কাড়ি = ধানের খড়, ইন্দারা/কুমহা = কুয়া, উফাদিক = উপাধিক/অকর্মন্য, উসকাঠী = রান্নার কাজে ব্যবহৃত একটি দন্ড যা দ্বারা জ্বালানী চুলার মধ্যে পাঠানো হয়, কান্টা = বাড়ির পিছনের জায়গা, গঁঢ়্যা = ছোট ডোবা, ভূঁইশ = মহিষ, বল/আঁইড়্যা = ষাঁড় , বকরী = ছাগল, পাঘা = দড়ি , লাহি = নাভী, ঘুটা/নোন্দা = গরুর গোবর দিয়ে তৈরি এক প্রকার জ্বালানি, তহোমন = লুঙ্গী, সাঠা = এক ধরনের লাঠি, পির্হ্যান = পোষাক, ছুঁড়ি = কুমারী মেয়ে, ঘাঁটা = রাস্তা, গাঁটঠা/ বেহুদ্দা= বদমাইশ, ড্যারমা/মোটাহুস/হুসমোটা = কান্ডজ্ঞানহীন ব্যক্তি, নাথ = গরুর নাখের ভিতর ফুটো করে দড়ি হিসাবে যেটা দেয়া হয়, গোলদান= গরুর গলায় যে দড়ি পরানো থাকে, ছাইনচ্যা = টিনের চালা বেয়ে যেখানে পানি পড়ে, সলহি = গরুর গাড়ির জোয়ালের দুই ফুটোর মধ্যে দেয়ার জন্য কাঠের লম্বা দন্ড, ঢুঁইড়া = খোঁজ করা, সানকি = রান্না ঘরে ব্যবহারিত মাটির পাত্র, ছেঁচকি = তরকারী নাড়ার জন্য ব্যবহারিত লোহার দন্ড, ঢাকুন = ঢাকনা, ডই = ডাল নাড়ার জন্য কাঠের দন্ড, হাইস্যা = হাসুয়া, পাইহ্যা = চাকা, লদদ্দি = নদী, পোখর = পুকুর, গোহিল = গোয়াল, আইল = জমির কিনারা, হ্যালা = সাঁতার কাটা, কোচ্চুল= চামচ, লেহেলি = লেপ, পঁহাত = সকাল, কান্ধা = কিনারা, আড়া/আইল = জমির সীমানা/আল, জাফত = দওয়াত, ন্যাংটা= উলঙ্গ, টাপিয়্যা = দৌড়ে, তাম্বাস= ভাত উঠানো চামচ , প্যাইচ্ছা = ডালি, গুড়ল বাতি/গুললতি = গুলতি,লাহার়ী=নাস্তা,খইলহ্যা=অলস, হামি=আমি, হাঁকে/হামাকে=আমাকে, হাঁরঘে=আমাদের, তাঁহিস -জ্বালা

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা(কৃতী ব্যক্তিত্ব)☞☞ 
ইলা মিত্র - উপমহাদেশের প্রখ্যাত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, ঐতিহাসিক তেভাগা আন্দোলনের নেত্রী।
প্রফেসর ড. এমাজউদ্দিন আহমদ - বাংলাদেশের প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য।
প্রফেসর মো.রফিকুন নবী (র’নবী) - আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রথিতযশা চিত্রশিল্পী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অফ ফাইন আর্টস এর সাবেক পরিচালক।
আলোকচিত্রাচার্য মঞ্জুর আলম বেগ - বাংলাদেশের আলোকচিত্র আন্দোলনের পথিকৃৎ, আধুনিক ফটোগ্রাফীর জনক, একুশে পদক প্রাপ্ত আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন আলোকচিত্রাচার্য।
বিচারপতি মুহম্মদ হাবিবুর রহমান শেলি - ১৯৯৬ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা/অন্তবর্তীকালীন বাংলাদেশ সরকার প্রধান, বাংলাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি, মহান ভাষা আন্দোলের বীর সৈনিক, প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, আইনজীবী, গবেষক ও লেখক।
প্রফেসর ড. মুহাম্মদ মিজান উদ্দিন - শিক্ষাবিদ, বর্তমান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
নাট্যকার মমতাজ উদ্দীন আহমেদ-বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ।

চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা(বিখ্যাত স্থান)☞☞
►ছোট সোনা মসজিদ
►বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের সমাধি
►দারসবাড়ী মসজিদ ও মাদ্রাসা
►দারসবাড়ী মসজিদের প্রস্তরলিপি
►খঞ্জনদীঘির মসজিদ
►ধনাইচকের মসজিদ
►চামচিকা মসজিদ
►তিন গম্বুজ মসজিদ ও তাহখানা
►তাহখানা কমপ্লেক্স
►শাহ্ নেয়ামতউল্লাহ (রহ.) মাজার
►শাহ নেয়ামতউল্লাহর সমাধি
►কোতোয়ালি দরওয়াজা
►দাফেউল বালা
►বালিয়াদীঘি
►খঞ্জনদীঘি
►কানসাটের জমিদারবাড়ি
►তরতীপুর
►চাঁপাই জামে মসজিদ
►মহারাজপুর জামে মসজিদ
►মাঝপাড়া জামে মসজিদ
►হজরত বুলন শাহর (রহ.) মাজার
►সর্ববৃহৎ দুর্গাপূজা
►মহারাজপুর মঞ্চ
►বারঘরিয়া মঞ্চ
►জোড়া মঠ

☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা"

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Iklan Atas Artikel

Iklan Tengah Artikel 1

Iklan Tengah Artikel 2

Iklan Bawah Artikel