বিমান জাদুঘর
শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০১৯
Comment
বিমান বাহিনী জাদুঘর ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বাংলাদেশের প্রথম বিমান জাদুঘর। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবময় ঐতিহ্যের ইতিহাস, সাফল্য ও উন্নয়নের ক্রমবিকাশকে সংরক্ষণ এবং নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার প্রয়াসে এই জাদুঘর ২০১৪ সালে উন্মু্ক্ত করা হয়। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে স্থাপিত বাংলাদেশ বিমান জাদুঘর এ রয়েছে ১৯ বিমান ও ৩ টি রাডার। এরমধ্যে ৩টি বিমান বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় বিমান বাহিনী ব্যবহার করে। পরবর্তীতে বিমানগুলোকে ভারতীয় বিমান বাহিনী বাংলাদেশকে উপহার দেয়। জাদুঘরটির ভেতরে প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে এক বিশাল চত্বর। পুরো চত্বর জুড়েই বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবের সাক্ষী হয়ে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছে জঙ্গি বিমান, হেলিকপ্টার ও রাডার।
মূলত বিভিন্ন সময়ের হেলিকপ্টার ও বিমান দিয়েই এই জাদুঘর সাজানো হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেঃ
বলাকাঃ বলাকা বাংলাদেশের প্রথম যাত্রীবাহী বিমান। রাশিয়ার তৈরি এই বিমানটি বাংলাদেশে আসে ১৯৫৮ সালে।
এয়ার টুওরারঃ ট্রেইনিংয়ে জন্য এই বিমান ব্যবহার করা হয়। ১৯৯৭ সালে নিউজিল্যান্ডের তৈরি এই বিমান বাংলাদেশ বিমান বাহিনিতে যোগ হয়।
পিটি-৬ঃ ১৯৮৫ সালে চিনের তৈরি এই বিমানটি বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে যুক্ত হয়।
ফুগাসি এম-১৭০ঃ ফ্রান্সে ১৯৬০ সালে তৈরি করা এই বিমানটি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যুক্ত হয় ১৯৯৭ সালে।
গ্লাইডারঃ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আকাশ অভিজ্ঞতার জন্য জার্মানির দেওয়া এই বিমানটি বাংলাদেশে আনা হয় ১৯৮২ সালে।
এয়ারটেক কানাডিয়ান ডিএইচ ৩/১০০০ঃ কানাডার তৈরি এই বোমারু বিমানটি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে চট্টগ্রাম সুমদ্র বন্দরে সফল অভিযান পরিচালনা করে।
হান্টার বিমানঃ মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত বাংলাদেশকে ভূমি শত্রু থেকে রক্ষা করতে এই বিমানটি ব্যবহার করে। ভারতীয় বিমানবাহিনী বাংলাদেশ বিমানবাহিনীকে এই বিমানটি উপহার দেয়।
এছাড়াও আছে এফটি-৫, মিগ-২১, জি নাট, এফ৬, এ৫-১১১।
জাদুঘরে দর্শনার্থীদের খাবারের সুবিধা দেয়ার জন্য প্রাঙ্গণের দক্ষিণ দিকে নির্মাণ করা হয়েছে একটি ফুড কোর্ট। এছাড়া বিমান বাহিনীর বিভিন্ন দ্রব্যাদি দিয়ে সজ্জিত হয়েছে স্যুভেনির শপ ‘নীলাদ্রি’। শিশুদের মনোরঞ্জন ও উৎসাহ বৃদ্ধির জন্য শিশু পার্কের পাশাপাশি ফুটপাথের বিভিন্ন পয়েন্টে স্থাপন করা হয়েছে জিরাফ, শিম্পাঞ্জি, হরিণ ইত্যাদি নানা রকম পশু-পাখির প্রতিকৃতি। এটার নাম দেয়া হয়েছে ‘চিলড্রেন হেভেন’। রয়েছে পানির ফোয়ারাও। এছাড়া পাহাড়ের আদলে তৈরি হচ্ছে ‘থিম পার্ক’।
জাদুঘরের সময়সূচীঃ
বিমান বাহিনী জাদুঘর সোম থেকে বৃহস্পতিবার বেলা ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এবং শুক্র থেকে শনিবার সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। রবিবার সাপ্তাহিক ছুটি।
টিকেট মূল্যঃ
২০ টাকা মূল্যের টিকেট সংগ্রহ করে জাদুঘরে প্রবেশ করা যায়। এছারাও ৩০ টাকার টিকেটের বিনিময়ে ভেতরের হেলিকাপ্টার বা বিমানে উঠা যায়।
মূলত বিভিন্ন সময়ের হেলিকপ্টার ও বিমান দিয়েই এই জাদুঘর সাজানো হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেঃ
বলাকাঃ বলাকা বাংলাদেশের প্রথম যাত্রীবাহী বিমান। রাশিয়ার তৈরি এই বিমানটি বাংলাদেশে আসে ১৯৫৮ সালে।
এয়ার টুওরারঃ ট্রেইনিংয়ে জন্য এই বিমান ব্যবহার করা হয়। ১৯৯৭ সালে নিউজিল্যান্ডের তৈরি এই বিমান বাংলাদেশ বিমান বাহিনিতে যোগ হয়।
পিটি-৬ঃ ১৯৮৫ সালে চিনের তৈরি এই বিমানটি বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে যুক্ত হয়।
ফুগাসি এম-১৭০ঃ ফ্রান্সে ১৯৬০ সালে তৈরি করা এই বিমানটি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যুক্ত হয় ১৯৯৭ সালে।
গ্লাইডারঃ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আকাশ অভিজ্ঞতার জন্য জার্মানির দেওয়া এই বিমানটি বাংলাদেশে আনা হয় ১৯৮২ সালে।
এয়ারটেক কানাডিয়ান ডিএইচ ৩/১০০০ঃ কানাডার তৈরি এই বোমারু বিমানটি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে চট্টগ্রাম সুমদ্র বন্দরে সফল অভিযান পরিচালনা করে।
হান্টার বিমানঃ মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত বাংলাদেশকে ভূমি শত্রু থেকে রক্ষা করতে এই বিমানটি ব্যবহার করে। ভারতীয় বিমানবাহিনী বাংলাদেশ বিমানবাহিনীকে এই বিমানটি উপহার দেয়।
এছাড়াও আছে এফটি-৫, মিগ-২১, জি নাট, এফ৬, এ৫-১১১।
জাদুঘরে দর্শনার্থীদের খাবারের সুবিধা দেয়ার জন্য প্রাঙ্গণের দক্ষিণ দিকে নির্মাণ করা হয়েছে একটি ফুড কোর্ট। এছাড়া বিমান বাহিনীর বিভিন্ন দ্রব্যাদি দিয়ে সজ্জিত হয়েছে স্যুভেনির শপ ‘নীলাদ্রি’। শিশুদের মনোরঞ্জন ও উৎসাহ বৃদ্ধির জন্য শিশু পার্কের পাশাপাশি ফুটপাথের বিভিন্ন পয়েন্টে স্থাপন করা হয়েছে জিরাফ, শিম্পাঞ্জি, হরিণ ইত্যাদি নানা রকম পশু-পাখির প্রতিকৃতি। এটার নাম দেয়া হয়েছে ‘চিলড্রেন হেভেন’। রয়েছে পানির ফোয়ারাও। এছাড়া পাহাড়ের আদলে তৈরি হচ্ছে ‘থিম পার্ক’।
জাদুঘরের সময়সূচীঃ
বিমান বাহিনী জাদুঘর সোম থেকে বৃহস্পতিবার বেলা ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এবং শুক্র থেকে শনিবার সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। রবিবার সাপ্তাহিক ছুটি।
টিকেট মূল্যঃ
২০ টাকা মূল্যের টিকেট সংগ্রহ করে জাদুঘরে প্রবেশ করা যায়। এছারাও ৩০ টাকার টিকেটের বিনিময়ে ভেতরের হেলিকাপ্টার বা বিমানে উঠা যায়।
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "বিমান জাদুঘর"
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন