ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়
রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯
Comment
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় হল ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এটি বাংলাদেশের অধিভুক্ত প্রথম আরবি বিশ্ববিদ্যালয়। মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও যুগোপযোগী করতে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।[১]
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ধরনসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়,স্থাপিত২০১৩আচার্যরাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদউপাচার্যড. মুহাম্মদ আহসান উল্লাহঅবস্থানমোহাম্মদপুর, ঢাকা, বাংলাদেশশিক্ষাঙ্গনশহুরেসংক্ষিপ্ত নামIAUঅধিভুক্তিবিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনওয়েবসাইটiau.edu.bd
উইকিমিডিয়া | © ওপেনস্ট্রীটম্যাপ
ইতিহাসসম্পাদনা
২০১৩ সালে জাতীয় সংসদে পাস করা হয় বহুল প্রতিক্ষিত এফিলিয়েটিং (স্বতন্ত্র) ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে মাদরাসা শিক্ষাধারার ফাজিল/স্নাতক ও কামিল/স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ডিগ্রী প্রদান করা হয়। মাদরাসা শিক্ষার উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন, ফাজিল/স্নাতক, কামিল/স্নাতকোত্তর পর্যায়ে শিক্ষাক্রম/পাঠ্যপুস্তক অনুমোদন, শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়ন, মাদরাসা শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, শিক্ষাঙ্গনগুলোর তদারকি ও পরিবীক্ষণ এবং পরীক্ষা পরিচালনাসহ সার্বিক তত্ত্বাবধান করে ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আইন প্রণয়ন করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছিলেন, গত ৬ আগস্ট ২০১২ ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১২ এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন করে মন্ত্রিসভা কমিটি। এটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো অনুমোদনকারী বা এ্যাফিলিয়েটিং ক্ষমতাসম্পন্ন ইসলামিক আরবি বিশ্ববিদ্যালয়।
শিক্ষাক্রমসম্পাদনা
সরকার ২০১০ সালে দেশের নামকরা ৩১টি মাদ্রাসায় অনার্স প্রোগ্রাম চালু করে। শুরু থেকে ৫টি বিষয়ে এই প্রোগ্রাম চালু রয়েছে।
হাদিস অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজআল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজআদ-দাওয়া অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজআল আদাবুল আরবি (আরবি সাহিত্য)ইসলামের ইতিহাস।
এই অনার্স ছাড়া মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থায় ফাজিল(পাস), ফাজিল (স্নাতক) এবং কামিল (স্নাতকোত্তর) শিক্ষা কার্যক্রম যেগুলো এযাবৎ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে ছিল, এখন থেকে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে পরিচালিত হবে। তবে সরকারী কারিকুলাম অনুযায়ী না চলার কারণে দেশের কওমী মাদরাসাগুলো এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরিচালিত হবে না।[২]
অধিভুক্ত মাদ্রাসাসম্পাদনা
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত মাদ্রাসাগুলো হলোঃ কামিল মাদ্রাসা ২০৫টি, ফাজিল (সম্মান) ৩১টি, ফাজিল (অনার্স/পাস) ১০৪৯টি, সরকারি মাদ্রাসা ৩টি। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঁচ লাখ ৯৮ হাজার ৩১ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এদের মধ্যে এক লাখ ৯৭ হাজার ৩৮৫ ছাত্রী। আর শিক্ষক রয়েছেন ২২ হাজার ৯২১ জন।
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ধরনসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়,স্থাপিত২০১৩আচার্যরাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদউপাচার্যড. মুহাম্মদ আহসান উল্লাহঅবস্থানমোহাম্মদপুর, ঢাকা, বাংলাদেশশিক্ষাঙ্গনশহুরেসংক্ষিপ্ত নামIAUঅধিভুক্তিবিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনওয়েবসাইটiau.edu.bd
উইকিমিডিয়া | © ওপেনস্ট্রীটম্যাপ
ইতিহাসসম্পাদনা
২০১৩ সালে জাতীয় সংসদে পাস করা হয় বহুল প্রতিক্ষিত এফিলিয়েটিং (স্বতন্ত্র) ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে মাদরাসা শিক্ষাধারার ফাজিল/স্নাতক ও কামিল/স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ডিগ্রী প্রদান করা হয়। মাদরাসা শিক্ষার উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন, ফাজিল/স্নাতক, কামিল/স্নাতকোত্তর পর্যায়ে শিক্ষাক্রম/পাঠ্যপুস্তক অনুমোদন, শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়ন, মাদরাসা শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, শিক্ষাঙ্গনগুলোর তদারকি ও পরিবীক্ষণ এবং পরীক্ষা পরিচালনাসহ সার্বিক তত্ত্বাবধান করে ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আইন প্রণয়ন করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছিলেন, গত ৬ আগস্ট ২০১২ ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১২ এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন করে মন্ত্রিসভা কমিটি। এটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো অনুমোদনকারী বা এ্যাফিলিয়েটিং ক্ষমতাসম্পন্ন ইসলামিক আরবি বিশ্ববিদ্যালয়।
শিক্ষাক্রমসম্পাদনা
সরকার ২০১০ সালে দেশের নামকরা ৩১টি মাদ্রাসায় অনার্স প্রোগ্রাম চালু করে। শুরু থেকে ৫টি বিষয়ে এই প্রোগ্রাম চালু রয়েছে।
হাদিস অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজআল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজআদ-দাওয়া অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজআল আদাবুল আরবি (আরবি সাহিত্য)ইসলামের ইতিহাস।
এই অনার্স ছাড়া মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থায় ফাজিল(পাস), ফাজিল (স্নাতক) এবং কামিল (স্নাতকোত্তর) শিক্ষা কার্যক্রম যেগুলো এযাবৎ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে ছিল, এখন থেকে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে পরিচালিত হবে। তবে সরকারী কারিকুলাম অনুযায়ী না চলার কারণে দেশের কওমী মাদরাসাগুলো এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরিচালিত হবে না।[২]
অধিভুক্ত মাদ্রাসাসম্পাদনা
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত মাদ্রাসাগুলো হলোঃ কামিল মাদ্রাসা ২০৫টি, ফাজিল (সম্মান) ৩১টি, ফাজিল (অনার্স/পাস) ১০৪৯টি, সরকারি মাদ্রাসা ৩টি। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঁচ লাখ ৯৮ হাজার ৩১ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এদের মধ্যে এক লাখ ৯৭ হাজার ৩৮৫ ছাত্রী। আর শিক্ষক রয়েছেন ২২ হাজার ৯২১ জন।
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়"
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন