আজকে প্রকাশিত চাকরির পরীক্ষার নোটিশ গুলো পাবেন

ছেলেদের ব্রণের সমস্যার সমাধান

ছেলেদের ব্রণের সমস্যার সমাধান


ব্রন অনেক কারনে হতে পারে আপনি প্রথমেই হস্তমৈথুন অভ্যাস ত্যাগ করুন। ব্রণ দূর করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো.....ত্বক পরিষ্কার রাখা, বেশি পানি পান করা এবং নিম পাতা বেটে ব্রণ এর উপর লাগানো.

ছেলেদের মুখের কালো দাগ ব্রণ দুর করার উপায় বয়স 15 + আপনার এই বয়সটা হচ্ছে বয়সন্ধিকাল। এই সময়ে কম বেশি সবারই মুখে ব্রন হয়ে থাকে। আর এই ব্রনে হাত দিয়ে খুটা খুটি করলে মুখে কালো দাগ হয়ে যায়।

আপনি আপনার এই ব্রন কোমিয়ে আনতে পারবেন।

মুখের ব্রনের জন্য Himalaya Herbals Purifying neem face wash ব্যাবহার করুন। এটা আপনার মুখের ব্রন অনেক কমিয়ে আনবে এবং মুখ উজ্জ্বল করবে।

আর মুখের কালো দাগ কোমানোর জন্য আপনি Man Fairness Creem ব্যাবহার করুন। দিনে ২ বার ব্যাবহার করবেন ভালো ভাবে মুখ ধোয়ার পর। ইনশা-আল্লাহ আপনি খুব উপক্রিত হবেন।

আমি তো খুটা খুটি করে কপালে অনেক দাগ বানিয়েছি, কি করতে পারি এখন? :

সবচেয়ে ভালো হবে বেটনভেট এন ( ইন্ডিয়ান) টা এটা খুব কাজের জিনিস।

যৌবনের একটি অবাঞ্ছিত সমস্যার নাম হচ্ছে ব্রণ। সুন্দর মুখশ্রীর ওপর ব্রণ যদি দেখা দেয় তাহলে ছেলে বা মেয়েই হোক, কারোরই মনে স্বস্তি নেই।

কোন বয়সে বেশি হয়ঃ ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সে এটি বেশি হয়। তবে ২০ থেকে ৩০ বছর বয়স পর্যন্ত এটি হতে দেখা যায়। টিনএজারদের মধ্যে শতকরা নব্বই ভাগের ক্ষেত্রেই কম অথবা বেশি পরিমাণে এটি হয়ে থাকে। ২০ বছর বয়সের পর থেকে এটি ধীরে ধীরে কমতে থাকে।

শরীরের কোথায় হয়ঃ সাধারণত মুখে যেমন গাল, নাক, থুতনি ও কপালে হতে দেখা যায়। তবে শরীরের উপরের অংশে ও হাতের ওপরের অংশেও হরহামেশাই হতে দেখা যায়।

ব্রণ হওয়ার কারণঃ বংশগত প্রভাব একটি অন্যতম গুরুত্বপুর্ণ কারণ। স্বাভাবিকভাবেই লোমের গোড়ায় একটি ব্যাকটেরিয়া থাকে, যার নাম প্রোপাওনি ব্যাকটেরিয়াম একনি। বয়ঃসন্ধিকালে এড্রোজেন হরমোনের প্রভাবে সেবাসিয়াস গ্রন্হি থেকে সেবামের নিঃসরণ বেড়ে যায়। এই সেবাম থেকে ফ্রি ফ্যাটি এসিড তৈরি করে লোমের গোড়ার উপস্হিত ব্যাকটেরিয়া। ফলে লোমের গোড়ায় প্রদাহের সৃষ্টি হয় এই ফ্যাটি এসিডের প্রভাবে। এর পাশাপাশি জমা হয় লোমের গোড়ায় কেরাটিন নামক পদার্থ। ফলে সেবাসিয়াস গ্রন্হিপথ বন্ধ হতে থাকে এই কেরাটিন, লিপিড আর মেলানিন পদার্থ দিয়ে, যা ব্লাক হেড বা ‘হোয়াইট হেড’ হিসেবে দেখা দিয়ে থাকে।

ব্রণের সঙ্গে খাওয়ার সম্পর্কঃ অনেকের ধারণা তৈলাক্ত খাবার খেলে বুঝি ব্রণ হয়। সত্যিকার অর্থে কথাটি সত্য নয়। কোন প্রকার খাদ্য দ্রব্যের সঙ্গে ব্রণের কোনো সম্পর্ক আছে বলে জানা যায় না।

ব্রণ ও ক্রিমঃ যেসব ক্রিমে তৈলাক্ত উপাদান থাকে যাদের মুখে বেশি ব্রণ হয় তাদের সেসব ক্রিম ব্যবহার করা উচিত নয়। মনে রাখতে হবে ক্রিম যদি তৈলাক্ত হয় তবে তা ব্রণ রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।

চিকিৎসা পদ্ধতিঃ রোগীর ব্রণ আক্রান্তের গুরুত্ব বিবেচনা করে চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ধারণ করতে হয়। হতে পারে তা মলম থেকে শুরু করে খাওয়ার জন্য নির্ধারিত অ্যান্টিবায়োটিক অথবা রেটিনয়েড জাতীয় ওষুধ।

ব্যাকটেরিয়া নাশকঃ অ্যান্টিবায়োটিকের মধ্যে টেট্রাসাইক্লিন ১৮৫১ সাল থেকেই ব্রণ চিকিৎসায় ব্যবহূত হচ্ছে। টেট্রাসাইক্লিন দামে সস্তা, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম এবং অত্যন্ত কার্যকরী। এই অ্যান্টিবায়োটিক ব্রণ তৈরি করার জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াকে দমন করে। তবে সমস্যা হচ্ছে এ ক্ষেত্রে কয়েক মাস ধরে এই অ্যান্টিবায়োটিক খেয়ে যেতে হয়। এর দ্রুত কোনো উন্নতি লক্ষ করা যায় না। সাধারণভাবে এ ওষুধ খাওয়ার ১ থেকে দেড় মাস পর উন্নতি লক্ষ্য করা যায়। আর একটি ওষুধ বা অ্যান্টিবায়োটিক হচ্ছে মিনোসাইক্লিন। মিনোসাইক্লিন টেট্রাসাইক্লিনের চেয়েও অধিক কার্যকর। দেখা গেছে, ৫০০ মিলি গ্রাম টেট্রাসাইক্লিনের চেয়ে ১০০ মিলি গ্রাম মিনোসাইক্লিন বেশি কার্যকর।

Doxycycline – ব্রণ চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত ডক্সিসাইক্লিন একটি চমৎকার ওষুধ। এরিথ্রোমাইসিন খেয়ে যদি ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করা যায় সে ক্ষেত্রে ডক্সিসাইক্লিন একটি অত্যন্ত কার্যকরী ওষুধ।

এরিথ্রোমাইসিন বা ক্লিনডামাইসিনঃ গর্ভবর্তী মহিলারা যখন টেট্রাসাইক্লিন খেতে পারে না তখন এরিথ্রোমাইসিন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ক্লিনডামাইসিনও অন্যান্য ওষুধের মতো একটি কার্যকরী ওষুধ।

হরমোন থেরাপিঃ মহিলাদের ক্ষেত্রে সেবামের নিঃসরণ বেড়ে যায় যদি ওভারি থেকে এন্ডোজেন হরমোন তৈরি হয়। সে ক্ষেত্রে কম ডোজের জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি খাওয়া যাবে এবং তাতে থাকতে হবে নন-এন্ডোজেন প্রজেসটিন। তবে এ ধরনের হরমোন চিকিৎসা পদ্ধতি কোনো অবস্হায়ই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নেয়া যাবে না।

Spironolactone- এন্টি এন্ডোজেনিক উপাদান যেমন স্পাইরোনোল্যাকটন সেবাম উৎপাদন কমিয়ে দিতে সক্ষম। ফলে এটি মহিলাদের ব্রণের ক্ষেত্রে একটি কার্যকরী ওষুধ। তবে এটিও কোনো অবস্হায়ই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিত নয়।

Isotretionin (Accutane) – আইসোট্রিসনিন আবিষ্কারের ফলে ব্রণ চিকিৎসা ভিটামিন ‘এ’-এর ব্যবহার এখন একটি ঐতিহাসিক সফলতার দাবিদার। যে কোনো ধরনের ব্রণের ক্ষেত্রেই এর ব্যবহারে সফলতা আসে। তবে দাম বেশি হওয়ার কারণে অনেক ক্ষেত্রেই এটি ব্যবহার করা হয় না। মহিলাদের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহারে দারুণ সতর্কতার প্রয়োজন। কেননা বাচ্চার ওপর এর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এটি একদমই ব্যবহার করা যাবে না।

অপারেশন পদ্ধতিঃ ব্রণের কালো দাগ, পাকা ব্রণ ও সিষ্ট জাতীয় ব্রণের ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি দারুণ কার্যকর। স্কালপেল দুই নম্বর ব্লেডের সাহায্যে এই ছোট অপারেশনটি করতে হয়।

ব্রণ চিকিৎসায় সর্বাধুনিক ও কার্যকরী ফোটন থেরাপিঃ কৈশোর এবং যৌবনের একটি অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যার নাম ব্রণ। ১৩ থেকে ১৮ বছরে এ সমস্যা বেশি দেখা যায়। তবে ৩০ বছর পর্যন্ত ব্রণ উঠতে পারে। এতকাল এর চিকিৎসায় বিভিন্ন ধরনের এন্টিবায়োটিক ক্রিম, ভিটামিন, হরমোন থেরাপি ইত্যাদির প্রচলন ছিল। সম্প্রতি বিশ্বের ৫টি মহাদেশের বিভিন্ন সেন্টারে হাজার হাজার ব্রণে আক্রান্ত রোগীর ওপর ক্লিনিক্যাল ষ্টাডি করে ফোটন থেরাপি বা আলোর সাহায্যে চিকিৎসা শতভাগ কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে। বিশ্বের সর্বপ্রথম এ বিশেষ মেডিকেল যন্ত্রটি নিরাপদ ও কার্যকর চিকিৎসার জন্য আমেরিকার ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিষ্ট্রেশন (এফডিএ) কর্তৃক স্বীকৃতি পেয়েছে। যে কোনো ব্রণ যেমন মুখ খোলা বা বন্ধ ব্লাকহেডস বা কমেডোনস, প্রদাহযুক্ত ব্রণ, পুঁজযুক্ত ব্রণ, এমনকি সিষ্ট আকৃতির ব্রণেও এ থেরাপি কার্যকর।

কীভাবে ফোটন থেরাপি কাজ করেঃ এটি আলোর দুটি তরঙ্গ দৈর্ঘেø কাজ করে। একটি হচ্ছে ৪১৫ ন্যানোমিটারের নীল বেগুনী আলোতে এবং অপরটি হচ্ছে ৬৬০ বা ৬৩৩ ন্যানোমিটারের লাল আলোতে। প্রথমটি প্রদাহযুক্ত ব্রণে যা প্রোপিওনিব্যাকটেরিয়াম একনি নামক ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে হয় তা দুর করে।

কেন এটি সেরা চিকিৎসাঃ প্রচলিত ওষুধ বা ক্রিমের সাহায্যে চিকিৎসার চেয়ে বিভিন্ন ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে এটি ৩ গুণ বেশি কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে। তবে এর সঙ্গে স্যালিসাইলিক এসিড যোগ করেও চিকিৎসা করা যায়। চার সপ্তাহের চিকিৎসায় রোগীভেদে সর্বমোট আট বা বারটি থেরাপি নিতে হয়। ২৭% রোগীর ক্ষেত্রে দেখা যায়, ৪ সপ্তাহ পরেই তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পেতে শুরু করেছে। ৫৫% রোগীর ক্ষেত্রে চিকিৎসা শেষ হওয়ার ৭ সপ্তাহের মধ্যে ব্রণ নির্মুল হয়ে যায়। বাকি ১৬% রোগীর আরোগ্য লাভ করতে ১২ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। এ চিকিৎসায় কোনোও ব্যথা হয় না, রোগীকে হাসপাতালে থাকতে হয় না, কোনো কাটাকাটি বা ত্বক ছেঁড়াছেঁড়ির প্রয়োজন হয় না।

কখন করা যাবে না

(১) রোগীর বিপাকজনিত কোনো সমস্যা থাকলে যা আলোর সংস্পর্শে ত্বকের র‌্যাশ বেড়ে যায়।

(২) আলো সংবেদনশীল ত্বকের একজিমা থাকলে।

(৩) কিডনির মারাত্মক অসুখ থাকলে।

(৪) ত্বকে ক্যান্সার হলে

ব্রনের দাগ দুর করার উপায়গুলি -

১. ব্রনের দাগ দূর করতে মধু একটি কার্যকারি উপাদান। রাতে ঘুমানোর আগে মুখ ভালো করে ধুয়ে মধু লাগান। সারারাত তা রেখে সকালে ঘুম থেকে উঠে তা ধুয়ে ফেলুন।

২. মধুর সাথে দারুচিনি গুঁড়া মিশিয়ে শুধুমাত্র দাগের উপর লাগিয়ে ১ ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন। চাইলে সারারাতও রাখতে পারেন। দেখবেন কিছুদিনের মধ্যেই আপনার মুখের দাগ দূর হয়ে গোছে।

৩. ২-৩ টি এস্পিরিন ট্যাবলেট এর সাথে ২ চামচ মধু ও ২-৩ ফোঁটা পানি মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করুন। এস্পিরিন এর স্যালিসাইলিক এসিড ব্রণের দাগ দূরের জন্য খুবই সহায়ক।

৪. ২ টেবিল চামচ বেকিং সোডা ও সামান্য পানি একসাথে মিশিয়ে মুখে ২-৩ মিনিট ঘষুন এবং শুকানোর জন্য কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর মুখ ধুয়ে এর উপর কোনও ময়েশ্চারাইজার ক্রিম বা অলিভ অয়েল লাগান। সপ্তাহে অন্তত দু'দিন এটি ব্যাবহার করুন, ভালো ফল পাবেন।

৫. দিনে দুইবার অ্যালোভেরা জেল মুখে লাগান এবং ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি শুধুমাত্র ব্রণের দাগই দূর করবে না, বরং আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে এবং টানটান হবে।

৬. একটি লাল টমেটোর কিছু অংশ নিয়ে তার রস নিন। এরপর তা শশার রসের সাথে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি মুখে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৩ বার এই প্যাকটি লাগান। ব্রণের দাগ দূর তো হবেই সেই সাথে রোদে পোড়া দাগ দূর হয়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।

৭. লেবু একটি প্রাকৃতিক ব্লিচ। লেবুর রসের সাথে সামান্য পানি মিশিয়ে একটি তুলার বলের সাহায্যে তা মুখে ৩-৪ মিনিট ঘষুন। যদি সেনসিটিভ স্কিন হয় তাহলে এর সাথে গোলাপ জল মিশিয়ে নিবেন। সম্ভব হলে ১ চামচ লেবুর রসের সাথে ২ চামচ ই ক্যাপসুল মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।

৮. ১ টেবিল চামচ লেবুর রস, ১ টেবিল চামচ মধু, ১ টেবিল চামচ আমন্ড তেল, ২ টেবিল চামচ দুধ একসাথে মিশিয়ে মুখে লাগান। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। একটানা ৭-১০ দিন এই ফেস প্যাকটি ব্যবহার করতে পারেন। তবে ব্রণ থাকা অবস্থায় দুধ ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।

আপনি বেটনোভেট সি ব্যাবহার করতে আপনি Acne Aid Bar সাবান ব্যবহার করতে পারেন । এটি আপনার মুখের ব্রণ ও দাগ কমিয়ে দিয়ে আপনার মুখের ত্বক কে মসৃণ করে তুলবে ।

১. লেবুর রস লাগাতে পারেন। ২. বেটনোভেট সি ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। ৩. কাঁচা হলুদ বাটা ও গোলাপজল একসঙ্গে মিশিয়ে দাগের উপর লাগাতে পারেন।

যে কারণে ব্রণ হয় :

# হরমনের পরিবর্তন

# ত্বকে ধুলোময়লা জমে থাকা

# বংশগত কারণ

# ত্বকে ভিটামিনের অভাব

# কোষ্ঠকাঠিন্য।

ব্রণ থেকে বাঁচার উপায় :

তৈলাক্ত ত্বকেই ব্রণের সংক্রমণ বেশি হয়। তাই সবসময় মুখ পরিষ্কার রাখুন। বাইরে থেকে ঘরে ফিরে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিন। দিনে কমপক্ষে দু’বার গোসল করুন। প্রতিদিন অন্তত তিন-চার বার মুখ ধোয়ার অভ্যাস করুন। ব্রণের উৎপাত অনেকটা কমে যাবে।

মুখে সাবান ব্যবহার না করে ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন। ত্বকে নিয়মিত ময়দা, দুধ ও মধুর পেস্ট লাগান, ব্রণের দাগ চলে যাবে এবং ত্বক উজ্বল হবে।

মুখে ব্রণ দেখা দিলে তা নখ দিয়ে খোঁটাখুঁটি করা একদম ঠিক না। এতে ত্বকে ব্রণের দাগ স্থায়ী হয়ে যাবে এবঙ সহজে নির্মূল হবে না।

যা খাবেন :

১. তৈলাক্ত খাবার, ভাজাপোড়া খাবার এড়িয়ে চলুন।

২. বেশি করে শাকসবজি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

৩. পেট পরিষ্কার রাখা খুবই জরুরি। অনেক সময় কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে ত্বকে ব্রণ দেখা দেয়।

৪. নিয়মিত সবুজ শাকসবজি আর টাটকা ফলমূল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে প্রতিকার পাওয়া যায়।

৫. প্রতিদিন পরিমিত পানি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।

তৈলাক্ত ত্বক, ত্বকের অযত্ন ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে ব্রণের সমস্যা হয়। ব্রণের সমস্যা বেশি হলে সমাধানের জন্য ডার্মাটোলজিস্টের পরামর্শ অবশ্যই নিতে হবে। তবে এর আগে ব্রণ দূর করতে কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে দেখতে পারেন।

পেঁপে ব্রণ দূর করার উপাদান হিসেবে চমৎকার। এটি ত্বক থেকে বাড়তি তেল দূর করে এবং মুখের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। পাঁচটি ছোট পেঁপের টুকরো ব্ল্যান্ড করুন। পেঁপের এই পেস্ট ব্রণের মধ্যে লাগান। ৩০ মিনিট এভাবে রাখার পর ধুয়ে ফেলুন। ব্রণ না কমা পর্যন্ত প্রতিদিন এটি ব্যবহার করুন।

বরফ

বরফ দিয়ে ব্রণের চিকিৎসা শুরু করতে পারেন। বরফের ঠান্ডাভাব ব্রণ কমাতে সাহায্য করবে। প্রথমে ত্বককে ভালোভাবে পরিষ্কার করুন। একটি বরফের টুকরোকে পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুড়িয়ে কয়েক মিনিট ব্রণের ওপর রাখুন। বরফ সরাসরি ত্বকে লাগাবেন না। পাঁচ মিনিট বিরতি দিয়ে আবার ব্যবহার করুন।

ডিমের সাদা অংশ

ডিমের ভিটামিন, এমাইনো এসিড, প্রোটিন ব্রণের ওপর কাজ করে। তবে এ ক্ষেত্রে কেবল ডিমের সাদা অংশটুকু ব্যবহার করবেন। মুখ ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করুন। দুটি ডিমের সাদা অংশ বের করে নিন। নরম ব্রাশ বা হাত দিয়ে ব্রণের মধ্যে সাদা অংশ লাগান। পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করে আবার ডিমের সাদা অংশ দিন। কিছুক্ষণ রাখার পর মুখ ধুয়ে হালকা ধাঁচের কোনো ক্রিম ব্যবহার করুন।

আমার ব্রনের জন্য ডাক্তার দেখানোর পর উনি একটা ক্রিম (benjal cream) দিয়েছেন এবং এইটা ইউজ করার পর ব্রণের জায়গা গুলোতে ডাগ পড়ে গেসে। দাগ গুলো দূর কোড়বো কীভাবে? আমার ত্বক তৈলাক্ত, বয়স ২২

*ব্রণসমস্যা* *ব্রণেরদাগ* *ত্বকেরযত্ন* *তৈলাক্তত্বক* পেঁয়াজ : পেঁয়াজের কথা শুনে অবাক হচ্ছেন? অবাক হওয়ার কিছু নাই বয়স জনিত কালো ছোপ দূর করতে পেঁয়াজ দারুণ কার্যকরী। একটা স্লাইস নিয়ে আক্রান্ত স্থানে ঘষুন ৫ মিনিট। তারপর ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফল পেতে রোজ ব্যবহার করুন। লেবু : লেবু ত্বকের কালো দাগ ছোপ দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান। তুলোর সাথে লেবুর রস নিন, তারপর কালো দাগে ৫ মিনিট ঘষে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ৩/৪ বার ব্যবহারে উপকার পাবেন। তবে মুখে বা শরীরের কোথাও লেবু লাগাবার পর সরাসরি সূর্যের আলোতে যাবেন না।

পেঁপে : পাকা পেঁপে কালো দাগ দূর করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি উপাদান। পাকা এক টুকরো পেঁপে নিয়ে আক্রান্ত স্থানে ভালো করে ঘষুন। আধা ঘণ্টা রাখুন, তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে ৩/৪ বার করুন। পেঁপেতে থাকা প্যাপিন মরা কোষ দূর করে ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করে তোলে। অ্যালোভেরা : শুধুমাত্র ব্রণ কমাতেই নয়, ত্বকের কালো দাগছোপ দূর করতেও অ্যালোভেরা অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান। অ্যালোভেরা জেল বের করে আক্রান্ত স্থানে মাখুন আলতো হাতে। এমন ভাবে ম্যাসাজ করুন যেন অ্যালোভেরা জেল ত্বক একদম শুষে নেয়। ঘণ্টা খানেক ত্বকে রাখার পর ধুয়ে ফেলতে পারেন।

কলা ও লেবুর মাস্ক : পাকা কলা ও লেবু মিশিয়ে (একটা কলা ও একটা লেবু অনুপাতে) মসৃণ পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট মুখে, গলায়, হাতে, পায়ে যে কোনো জায়গায় ব্যবহার করতে পারেন। রোজ লাগান কালো দাগে, ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।

ইন্ডিয়ান " Penderm + " ক্রীম ব্যবহার করেন। আপনাকে তিনটি ফাইল ব্যবহার করতে হবে। এটা ব্যবহারে দাগতো চলেই যাবে সাথে মুখমন্ডল ফর্সা হবে। এটা মেয়েদের গালে মেসতা ও যে কোন দাগ নির্মূলের ক্ষেত্রে সমান উপকারী। দাম বাংলা টাকায় ১১০০ টাকা থেকে ১২০০ টাকার মত লাগবে। পুরান ঢাকার শাখারীপট্রিতে পাবেন।

ব্রণের কার্যকরী ডাক্তারি ঔষধের নাম, ও দাম বলুন?

এই নিয়ম অনুসরণ করুন ব্রণ সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।

♣♣ Clinface gel ব্যবহার করুন, শুধু রাতে ব্যবহার করবেন।

♣♣ সাথে সিরাপ ছাফী খাবেন।

♣♣ সকালে ও রাতে ইসবগুলের ভুসি খাবেন, পানি বেশী করে খাবেন।

♣♣ ফেসওয়াস দিয়ে মুখ পরিস্কার করবেন দিন 3 বার। ক্রীমটি ব্যবহার করলে ব্রণ ভাল হয়ে যাবে, যতদিন ব্রণ দুর না হয়

ততদিন ধৈর্য ধরে ব্যবহার অব্যাহত রাখুন।

♣♣ ব্রণ ভাল হওয়ার পর ত্বক কিছুটা কালো দেখাতে পারে। ঘাবড়ানোর কিছু নাই, পরবর্তীতে এমনিতেই ধীরে ধীরে দাগ

কমতে থাকবে, দাম 150 টাকা করে.।

চিকিৎসাবিদ্যায় নিজের অর্জিত জ্ঞান কাজে লাগিয়ে সমাধান করে চলেছেন মানুষের নানাবিধ সমস্যার। সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে আজীবন বিষ্ময়ে থেকে মানুষের উপকার করার সংকল্প নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন তিনি।

ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে ৭ টি উপায়

ত্বকের যে সমস্যায় কম বেশী আমরা সবাই ভুক্তভোগি তা হল ব্রণ acne। নরমাল বা শুষ্ক ত্বকের চেয়ে তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণের সমস্যা বেশী দেখা যায়। সাধারণত ত্বকের তৈলগ্রন্থি বা ওয়েল গ্ল্যান্ড ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা আক্রান্ত হলে সৃষ্টি হয় ব্রণের। ত্বকের উজ্জ্বলতা, সৌন্দর্য নষ্ট করতে অনেকাংশেই দায়ী এই ব্রণ acne এবং তার কালো দাগ। এই ব্রণ থেকে মুক্তি এবং ব্রণের কালো দাগ দূর করার জন্য ব্যবহার করে থাকি নানা রকম কসমেটিক্স ও ঔষধ medicine। এর পরিবর্ততে ব্যবহার করতে পারেন কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি যা সহজেই আপনার ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে সাহায়তা করবে। তাহলে জেনে নেওয়া যাক দ্রুত প্রাকৃতিক ভাবে ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়ার সহজ় কিছু উপায়।

১। বরফ

ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়ার সবচেয়ে সহজলভ্য এবং কার্যকরী উপায় হল বরফ। এটি ব্রণের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। একটি বরফের ছোট টুকরো পরিষ্কার কাপড়ের মধ্যে নিয়ে এক মিনিটের জন্য ব্রণের মধ্যে রাখুন। এইভাবে বার বার করুন। এই পদ্ধতি ব্রণের লাল হওয়া ও ফোলাভাব কমাবে।

২। লেবুর রস

লেবুর রস খুব দ্রুত ব্রণ শুকাতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে সাইট্রিক এসিড, যা প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্টের উৎস। এক টুকরো তুলোর মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে ব্রণে লাগান। এভাবে সারা রাত রাখুন। সকালে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে এই পদ্ধতিও বেশ কার্যকর।

৩। টুথপেষ্ট

টুথপেষ্ট নামটা শুনে কিছুটা অবাক হতে পারেন। কিন্তু দ্রুত ব্রণ দূর করতে টুথপেষ্টের জুড়ি নেই। রাতে ঘুমাতে যাবার আগে ব্রাশ করার সমইয় কিছুটা পেষ্ট ব্রণে লাগিয়ে নিন। সকালে ভালভাবে মুখ ধুয়ে ফেলুন এবং দেখুন ম্যাজিক। চাইলে দিনে দুইবার ব্যবহার করতে পারেন।

৪। রসুন

রসুনে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান; যা ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে কাজ দেয়। এক টুকরো রসুন থেতঁলে ব্রণের উপর আলতো করে ঘষুন। ৫ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই কাজটি দিনে কয়েকবার করতে পারেন।

৫। মধু

মধু হল প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক যা ব্রণ acne দ্রুত নিরাময় করে থাকে। এক টুকরো পরিষ্কার তুলায় মধু লাগিয়ে ব্রণে লাগান। আধা ঘণ্টার পর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। মধু এবং দারুচিনির পেষ্ট তৈরি করেও ব্রণ লাগাতে পারেন। সারা রাত রেখে সকালে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ভালভবে মুখ ধুয়ে ফেলুন। তবে নিয়মিতি মধু ব্যবহারে ব্রণ একেবারেই সারবে কি না, সেটা নিয়ে গবেষকরা এখনো দ্বন্দ্বে রয়েছেন। তাঁদের পরামর্শ, চেষ্টা করুন অপ্রক্রিয়াজাত বা টাটকা মধু ব্যবহার করতে।

৬। বেকিং সোডা

বেকিং সোডা অতিরিক্ত তেল শুষে নেয় ময়লা এবং মৃত কোষগুলো দূর করে থাকে। ১ টেবিল চামচ বেকিং সোডা ও সামান্য পানি বা লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করে ব্রণে লাগান। শুকানোর জন্য কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন। কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই কাজটি দিনে দু থেকে তিনবার করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন বেকিং সোডা খুব বেশি সময় ত্বকে পর্যন্ত রাখা যাবে না।

৭। পেঁপে

পেঁপে ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে খুব ভাল প্রতিষেধক। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন এ এবং এনজাইম আছে যা ব্রণ দূর করে ত্বককে নরম ও মসৃণ করে থাকে। কাঁচা পেঁপে রস করে সেটি ব্রণে লাগান। শুকানোর জন্য ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। আপনি চাইলে পুরো মুখের জন্য ব্যবহার করতে পারেন পেঁপের প্যাক।

২ টেবিল চা চামচ পেঁপের পেষ্ট

১ চা চামচ মধু

পেঁপের পেষ্ট এবং মধু দিয়ে ম্যাস্ক তৈরি করুন। মাস্কটি মুখে আর ঘাড়ে ভালভাবা লাগান। শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ভাল ভাবে ধুয়ে ফেলুন।

ব্রণ থেকে ঝটপট মুক্তি

কোথাও ঘুরতে যাওয়ার আগে অথবা অনুষ্ঠানের আগেই মুখে অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথির আগমন ঘটে। তাই চটজলদি এই ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য জানা চাই কিছু সহজ উপায়।

Related Stories

ত্বক থাকুক ব্রণ মুক্ত

ব্রণ থেকে দূরে থাকতে

ঢেকে ফেলুন ব্রণ

ব্রণ নিরাময়ের খাবার

ব্রণ তৈরির খাবার

খাবার থেকে ব্রণ

চেপে ব্রণের ভেতরের আঁশ বের করে ফেলা একটা সমাধান হলেও এতে সেরে উঠতে সময় লাগে।

তাছাড়া অতিরিক্ত চাপাচাপির ফলে ব্রণ ছড়িয়ে যেতে পারে এবং দাগ পড়তে পারে। তাই রূপচর্চা বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে দ্রুত ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য করণীয় কিছু বিষয় উল্লেখ করা হয়।

হালকা এবং সাবান বিহীন কোনো ক্লিনজার দিয়ে প্রথম মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে নিয়মিত। মুখে যতটা সম্ভব হাত কম লাগাবেন এবং চুলও যেন মুখে বেশি না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

গ্রিন টি ব্রণ উপশমে বেশ উপকারী। গ্রিণ টি জ্বলুনি ও পোড়াভাব দূর করতে সাহায্য করে। তাই ভেজা গ্রিন টি একটি টিস্যুতে ভিজিয়ে ব্রণের উপর লাগালে উপকার পাওয়া যাবে।

নখ দিয়ে কখনও ব্রণ খোটানো ঠিক না। ভালোভাবে পরিষ্কার করার পর তুলা দিয়ে দুপাশে চেপে ধরতে হবে। এতে ভিতরের আঁশ ও পুঁজ বেরিয়ে আসবে। তবে বেশি চাপাচাচি করা ঠিক হবে না।

দ্রুত ব্রণ থেকে রেহাই পেতে সিলিসাইলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ কোনো স্পট ট্রিটমেন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে। ট্রিটমেন্টের উপর উল্লেখিত পদ্ধতি অনুসারে ব্যবহার করতে হবে।

ঘরোয়া উপায়ে তৈরি মাস্কও ব্রণের জন্য উপকারী। অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার, তাজা লেবুর রস, সরিষা এবং মধু এই উপাদানগুলো মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে নিন। সরিষাতে রয়েছে সিলিসাইলিক অ্যাসিড। তাই রূপচর্চায় সরিষা শুনে অবাক হওয়ার কিছু নেই। সঙ্গে যুক্ত করতে পারেন টমেটো ও টি ট্রি অয়েল। মিশ্রণটি আঙুলে নিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ধুয়ে ফেলুন।


ব্রণ থেকে মুক্তির পাঁচ উপায়!

ত্বকে ব্রণের সমস্যা খুবই বিরক্তিকর। ত্বকের তৈলগ্রন্থি বা ওয়েল গ্ল্যান্ড ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে সংক্রমিত হলে ব্রণ হয়। ফলে নষ্ট হয় ত্বকের উজ্জ্বলতা ও সৌন্দর্য। আর সুস্থ-সুন্দর ব্রণমুক্ত ত্বক দেখতে কার না ভালো লাগে? তাই মুখের ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে পরীক্ষা করতে পারেন এ ঘরোয়া উপায়গুলো।

১. মুখে ব্রণ বা অন্য কোনও সমস্যা হলে দারুণ কাজ করে সরিষা। এতে স্যালিসাইলিক অ্যাসিড রয়েছে যা সংক্রমণকে ধ্বংস করে দেয়। তাই টেবিল চামচের এক-চতুর্থাংশ সরিষা গুড়া নিয়ে তাতে মধু মিশিয়ে নিন। মুখে এই মিশ্রণটি ভালো করে মিশিয়ে ১৫ মিনিট রেখে মুছে ফেলুন।

২. ত্বকের যেকোনো সংক্রমণ কমাতে টমেটো বিশেষ সাহায্য করে। টমেটো কেটে তার টুকরা বা রস বানিয়ে মুখে মাখুন। কিছুক্ষণ পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৩. রসুনের রস ব্রণের উপরে লাগান। চাইলে অনেকক্ষণ লাগিয়ে রাখতে পারেন। পরে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৪. ডিমের সাদা অংশ ব্রণের উপরে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।

৫. রাতে শোওয়ার আগে তুলার বল লেবুর রসে ভিজিয়ে সারারাত মুখের ব্রণে লাগিয়ে রাখতে পারেন। সকালে উঠে দেখবেন

ব্রণ সমস্যা অনেক কমেছে।



ছেলেদের মুখের ব্রণের জন্য কি করা উচিত?

*ব্রণ*

নিয়মিত ত্বক পরিস্কার করে ত্বকের ধরণ অনুযায়ী ভাল ব্রান্ডের ফেসওয়াস ব্যবহার করতে পারেন।মুখের কোমলতা ফিরিয়ে আনতে সপ্তাহে একদিন স্ক্রাব করুন।ত্বকে ব্রণ বা এলার্জি সমস্যা থাকলে ভাল স্কীন স্পেশালিস্ট এর সাথে যোগাযোগ করুন। ব্রণে হাত লাগাবেন না বা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করবেন না।সাধারনত ব্রণের দাগ এমনি এমনি সেরে যায়।যদি খুব বেশি ব্রণের দাগ দেখা দেয় তবে সেক্ষেত্রে ডাবের পানি ব্যবহার করূন।প্রতিদিন ২ বার ডাবের পানিতে তুলা ভিজিয়ে মুখ মুছে নিন।১০ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপর স্বাভাবিক পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।নিয়মিত ব্যবহার করলে তফাৎটা নিজেই অনুভব করবেন।ভাজাপোড়া ও তেল জাতীয় খাবার পরিহার করুন।বেশি বেশি পানি পান করুন।চিন্তামুক্ত থাকার চেষ্টা করুন ও নিয়মিত ঘুমান।

ব্রণ হওয়ার কারণঃ সাধারণত বয়ঃসকিালে অথবা হরমোনের প্রভাবে ব্রণ হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে বংশগত প্রভাবেও ব্রণ কমবেশি হয়ে থাকে। সাধারণত ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সে এটি হয়। এ বয়সেই কমবেশি ব্রণ হয়ে থাকে। তবে ২০ বছর বয়সের পর থেকে এগুলো স্বাভাবিকভাবেই আস্তে আস্তে কমতে থাকে। যাদের মুখ অতিরিক্ত তৈলাক্ত, তাদের ব্রণ তুলনামূলকভাবে বেশি হয়। ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়ঃ কিছু নিয়ম অবলম্বন করলেই ব্রণ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। অনেকের ধারণা, কোনো বিশেষ খাবার খেলেই ব্রণ হয়ে থাকে। আসলে এটি ঠিক নয়। কোনো খাবার খেলে যদি ব্রণের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে তবে সে খাবারটি বাদ দিতে হবে। তবে প্রচুর ফলমূল ও পানি খেতে হবে। মুখে বেশি ব্রণ থাকলে রাসায়নিক কোনো উপাদান বা কসমেটিক ব্যবহার করা ঠিক নয়, যথাসম্ভব প্রাকৃতিক বা হারবাল জিনিস ব্যবহার করা ভালো। কারণ এতে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। অধিকাংশ ব্রণ নিজস্ব পরীক্ষার মাধ্যমে সেরে ফেলা সম্ভব। ব্রণ প্রতিরোধে কিছু উপায়ঃ মূলত ব্রণের জন্য সবচেয়ে বড় ওষুধ হলো অপেক্ষা করা। ব্রণ নিয়ে কখনোই বেশি চিন্তা করবেন না। ব্রণ দু-একটা হবে আবার একাই চলে যাবে। অতিরিক্ত ব্রণ হলে একটা চিন্তার বিষয়। তবে নিচের পরামর্শগুলো অবশ্যই মনে রাখা প্রয়োজন। ? ত্বক পরিষ্কার রাখুন। মুখে ভালো সাবান মেখে দু-এক মিনিট রাখুন। পরে আস্তে আস্তে পরিষ্কার করুন। ? অ্যাসট্রিনজেন্ট লোশন বা ফেস স্ক্রাব ব্যবহার করুন। ? প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। দৈনিক ৮ থেকে ১০ গ্লাস। ? ত্বকে কোনো রকম অত্যাচার করবেন না এবং হাত লাগাবেন না, ত্বক কুচকাবেন না, খামচাবেন না, গোটা খোঁটাখুঁটি করবেন না। গোটা খুঁটলে হাতের জীবাণু থেকে ইনফেকশন হয়, ফলে দাগ পড়ে যা সহজে সারে না। এ ছাড়া ত্বকে আরো বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। শরীরের ঘাম দ্রুত মুছে ফেলুন। ? ওয়াটার বেজড মেকআপ ব্যবহার করুন। তৈলাক্ত ক্রিম, লোশন বা মেকআপ ব্যবহার করবেন না । ? প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

হাত দিবেন না, খোচাখুচি করবেন না, ঠিক হয়ে যাবে

ব্রণ ত্বকের একটি প্রচলিত সমস্যা। তৈলাক্ত ত্বক, ত্বকের অযত্ন ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে ব্রণের সমস্যা হয়। ব্রণের সমস্যা বেশি হলে সমাধানের জন্য ডার্মাটোলজিস্টের পরামর্শ অবশ্যই নিতে হবে। তবে এর আগে ব্রণ দূর করতে কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে দেখতে পারেন।

ব্রণ দূর করার কিছু উপায় 
# বরফ দিয়ে ব্রণের চিকিৎসা শুরু করতে পারেন। বরফের ঠান্ডাভাব ব্রণ কমাতে সাহায্য করবে।

প্রথমে ত্বককে ভালোভাবে পরিষ্কার করুন। একটি বরফের টুকরোকে পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুড়িয়ে কয়েক মিনিট ব্রণের ওপর রাখুন। বরফ সরাসরি ত্বকে লাগাবেন না। পাঁচ মিনিট বিরতি দিয়ে আবার ব্যবহার করুন।

# ডিমের ভিটামিন, এমাইনো এসিড, প্রোটিন ব্রণের ওপর কাজ করে। তবে এ ক্ষেত্রে কেবল ডিমের সাদা অংশটুকু ব্যবহার করবেন।

মুখ ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করুন। দুটি ডিমের সাদা অংশ বের করে নিন।

নরম ব্রাশ বা হাত দিয়ে ব্রণের মধ্যে সাদা অংশ লাগান। পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করে আবার ডিমের সাদা অংশ দিন। কিছুক্ষণ রাখার পর মুখ ধুয়ে হালকা ধাঁচের কোনো ক্রিম ব্যবহার করুন।

# পেঁপে ব্রণ দূর করার উপাদান হিসেবে চমৎকার। এটি ত্বক থেকে বাড়তি তেল দূর করে এবং মুখের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে।

# লেবুর রসের মধ্যে রয়েছে সাইট্রিক এসিড। রয়েছে এল-এসকোরোবিক এসিড, যা প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্টের উৎস। একটি তুলোর টুকরোর মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে ব্রণে লাগান। সারা রাত রাখুন। ব্রন দূর করতে এই পদ্ধতিও বেশ কার্যকর। # ব্রণ দূর করতে মধুও খুব উপকারী। মিষ্টি স্বাদের এই খাবারটি আপনি মাস্কের মতো মুখে লাগাতে পারেন। পাঁচ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এরপর ধুয়ে ফেলুন। এর ভেতর আছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি এবং অ্যান্টি সেপটিক উপাদান।

পরিষ্কার থাকতে হবে.

আপনি হামদর্দ এর সাফি ব্যবহার করতে পারেন.

চন্দন ১৫ মিনিট মুখে দিলেও ভালো হয়.

ব্রণে নখ দিবেন না.

প্রতিদিন কয়েক বার করে মুখ পানি দিকে ধুবেন.

আর বেশি করে পানি খাবেন.

পেঁপে, লেবুর রস, মধু, বরফ, ব্র্যান্ড এর ফেসওয়াস ব্যবহার করবেন.

আসা করা যায় ভালো হয়ে যাবে. 
পানি বেশি খাবেন আর রাত জাগ্বেন্না 
ব্রনে হাতের নখ লাগানো উচিত না। 
প্রতিদিন ভালোভাবে মুখ ধুইতে হবে। 
প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ গ্লাস পানি খেতে হবে। 
রাতে তারাতারি ঘুমাতে হবে। 
যদি আপনি পাকপবিত্র থাকেন তাহলে অবশ্যয় আপনি ব্রণ থেকে মুক্তি পাবেন। 
মুখের ব্রণ দূর করার সবচয়ে ভালো উপায় কি??? *ব্রণ*

হযমজনিত কারনে, ঘুম কম হলে, পানি কম খেলে, বয়সের কারনে (১৫-২২/২৫) সাধারনত ব্রন হয়। ঘুম আর পানির কারনে হলে এই দুটো বেশি করে করলেই কমে যাবে। তবে হরমন জনিত হলে ডাক্তার দেখাতে হবে। আর বয়সের কারনে হলে নির্দিষ্ট বয়স পর চলে যাবে। কিন্তু কখনই নখ দিয়ে খোটা যাবেনা। তাহলে আরও বারবে আর দাগ পরবে।

চিন্তা ছেড়ে দেয়াই ব্রন সমস্যার সমাধান। মাথায় এটা খচ খচ করলেই আপনি খোঁচাবেন। খোঁচালেই ব্রন বেড়ে যাবে- ফুলে যাবে- পেকে যাবে- দাগ পড়বে। তার চেয়ে ব্রনকে ব্রনের মতই থাকতে দিন। দুদিনের পর তিনদিনে সেড়ে যাবে।।

ব্র্রনের জায়গায় রসুন ঘসুন. উপকার পাবেন

ব্রন কমাতে হলে রোজ একনি এইড সাবান দিয়ে রাত এ ঘুমাবার আগে গোসল করে নিবেন আর অবশ্যই একটি তেল মুক্ত ও ধুলা মুক্ত বালিশ এ ঘুমাবেন। মুখ পরিষ্কার করুন পন্ডস পিওর হোয়াইট কার্বনেটেড ফেসওয়াশ দিয়ে (দিনে ২-৩ বার), ব্রণের উপর লাগাতে পারেন মেডিপ্লাস মেডিকেটেড টুথপেস্ট বা পেপসোডেন্ট/কলগেট হার্বাল টুথপেস্ট, রাতে লাগিয়ে সকালে উথে ধুরে ফেলুন নরমাল পানি দিয়ে, ওষুধের মধ্যে ব্যবহার করতে পারেন এরিস্টোফার্মার ক্লিনেক্স প্লাস লোশন/স্কয়ারের ইরোমাইসিন লোশন এর সাথে রেটিন এ ক্রিম বা স্কয়ারের ফোনা ক্রিম অথবা ইন্সেপ্টার টাজোস্কিন (এটি ত্বক বেশি শুষ্ক করে দেয় কিন্তু ব্রণের উপর কার্যকর, মাঝে মাঝে মুখের চামড়া হালকা উঠে যেতে পারে্‌ অনেক ডাক্তার স্যালিসাইলিক এসিড বা এজেলিক এসিডের ওষুধ দিয়ে থাকেন, তবে তা সবার জন্য উপযোগী হয় না, এই জন্য নিউট্রিজেনা একনেওয়াশ বা একনে এইড বা ক্লিন ও ক্লিয়ারের একনে রেঞ্জ ব্যবহার না করাই ভাল কারণ এগুলোতে স্যালিসাইলিক এসিড আছে, মেডিকেটেড ফেশওয়াশ ব্যবহার করতে চাইলে ভারতের আল্ট্রাসিল ব্যবহার করে দেখতে পারেন, তবে পন্ডস কার্বোনেটেড ফেশওয়াশও ভাল কাজ দেয়।

অবশ্যই বাইরে গেলে সান্সক্রিন ব্যবহার করবেন, ভারতের বোররোপ্লাসের সান্সক্রিন ব্যবহার করতে পারেন (এটি তেমন তৈলাক্ত নয়), ওষুধ ব্যবহারের ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে গেলে জনসনস বেবি লোশন বা ডোভ হাইড্রেটিং লোশন মুখে দিতে পারেন, ভুলেও ত্বক ফর্সাকারী কোন ক্রিম মুখে দেবেন না, তাতে স্টেরয়েওডস থাকায় তা ব্রণের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে, মুখে ক্রিম লাগাতে চাইলে টি ট্রি ওয়েল বা অ্যালো ভেরা বা ল্যাভেন্ডার সমৃদ্ধ ক্রিম দেওয়াটাই ভাল, এছাড়াও সকালে চিরতার পানি ও রাতে ইসবগুলের ভূষি খাবেন, প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘুমাবেন, দুশ্চিন্তা দূরে সরিয়ে রাখবেন, দিনে ১২ গ্লাস পানি খেয়ে পেট পরিষ্কার রাখবেন, শাক-সবজি ও আঁশযুক্ত খাবার বেশি খাবেন, ক্ষতিকর চিনিযুক্ত খাবার যেমন সোডা পানীয় পরিহার করতে হবে, এর চেয়ে তাজা ফলের জুস খেতে পারেন, খাবার তালিকায় স্যূপ, টমেটো ও শশা রাখুন, ব্রণের জন্য অনেক হার্বাল ফেস প্যাক আছে, তবে ওগুলো আমার তেমন কাজে আসেনি, তবে শুনেছি দুধে হলুদের রস মিশিয়ে নিয়মিত খেলে তা ত্বক ভাল রাখে ও ব্রণ প্রতিহত করে, আর হ্যা সব সময় হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করবেন, মনে রাখবেন ব্রণ একটা বয়সে চলে যায়, তবে সেটি না গেলে তা নিয়মিত অভ্যাসের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, ব্রণ হল ডায়াবেটিসের মত যার প্রকৃত কোন সমাধান নেই তবে তা সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণযোগ্য! আশা করি সাহায্য করতে পেরেছি, ভাল থাকবেন!


ছেলেদের ব্রণ দূর করার তিন উপায়

ব্রণ পুরুষদের ক্ষেত্রেও প্রচলিত সমস্যা।

ব্রণ কেবল নারী নয়, পুরুষদের ক্ষেত্রেও একটি প্রচলিত সমস্যা। তৈলাক্ত ত্বক, ত্বকের অযত্ন ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে ব্রণের সমস্যা হয়। ব্রণের সমস্যা বেশি হলে সমাধানের জন্য ডার্মাটোলজিস্টের পরামর্শ অবশ্যই নিতে হবে। তবে এর আগে ব্রণ দূর করতে কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে দেখতে পারেন।

ব্রণ দূর করার কিছু উপায় জানিয়েছে জীবনধারা বিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই।

বরফ

বরফ দিয়ে ব্রণের চিকিৎসা শুরু করতে পারেন। বরফের ঠান্ডাভাব ব্রণ কমাতে সাহায্য করবে।

প্রথমে ত্বককে ভালোভাবে পরিষ্কার করুন।

একটি বরফের টুকরোকে পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুড়িয়ে কয়েক মিনিট ব্রণের ওপর রাখুন। বরফ সরাসরি ত্বকে লাগাবেন না।

পাঁচ মিনিট বিরতি দিয়ে আবার ব্যবহার করুন।

ডিমের সাদা অংশ

ডিমের ভিটামিন, এমাইনো এসিড, প্রোটিন ব্রণের ওপর কাজ করে। তবে এ ক্ষেত্রে কেবল ডিমের সাদা অংশটুকু ব্যবহার করবেন।

মুখ ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করুন।

দুটি ডিমের সাদা অংশ বের করে নিন।

নরম ব্রাশ বা হাত দিয়ে ব্রণের মধ্যে সাদা অংশ লাগান।

পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করে আবার ডিমের সাদা অংশ দিন।

কিছুক্ষণ রাখার পর মুখ ধুয়ে হালকা ধাঁচের কোনো ক্রিম ব্যবহার করুন।

পেঁপে

পেঁপে ব্রণ দূর করার উপাদান হিসেবে চমৎকার। এটি ত্বক থেকে বাড়তি তেল দূর করে এবং মুখের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে।

পাঁচটি ছোট পেঁপের টুকরো ব্ল্যান্ড করুন।

পেঁপের এই পেস্ট ব্রণের মধ্যে লাগান।

৩০ মিনিট এভাবে রাখার পর ধুয়ে ফেলুন।

ব্রণ না কমা পর্যন্ত প্রতিদিন এটি ব্যবহার করুন।

ছেলেদের ব্রণ দূর করার উপায়

মেয়েদের মতো ছেলেরাও ত্বকের যে সমস্যাটিতে বেশি ভুগে থাকেন তা হলো ব্রণ। নানা কারণেই ব্রণ হতে পারে। তরুণদের মধ্যে ব্রণের সমস্যা বেশি দেখা যায়। ব্রণ থেকে বাঁচার জন্য নানাজন নানাভাবে চেষ্টা করেন। চলুন জেনে নেয়া যাক, ব্রণের সমস্যা এড়াতে ছেলেরা কী করবেন-

যে কারণে ব্রণ হয় :

১. হরমনের পরিবর্তন

২. ত্বকে ধুলোময়লা জমে থাকা

৩. বংশগত কারণ

৪. ত্বকে ভিটামিনের অভাব

৫. কোষ্ঠকাঠিন্য।

ব্রণ থেকে বাঁচার উপায় :

১. সাধারণত তৈলাক্ত ত্বকেই ব্রণের সংক্রমণ বেশি হয়। তাই সবসময় মুখ পরিষ্কার রাখুন।

বাইরে থেকে ঘরে ফিরে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিন।

২. দিনে কম্পক্ষে দু বার গোসল করুন।

৩. প্রতিদিন অন্তত তিন-চার বার মুখ ধোয়ার অভ্যাস করুন। ব্রণের উৎপাত অনেকটা কমে যাবে।

৪. মুখে সাবান ব্যবহার না করে ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন ত্বকে নিয়মিত ময়দা, দুধ ও মধুর পেস্ট লাগান,

ব্রণের দাগ চলে যাবে এবং ত্বক উজ্বল হবে।

৫. মুখে ব্রণ দেখা দিলে তা নখ দিয়ে খোঁটাখুঁটি করা একদম ঠিক না। এতে ত্বকে ব্রণের দাগ স্থায়ী হয়ে যাবে ।

যা খাবেন :

১. তৈলাক্ত খাবার, ভাজাপোড়া খাবার এড়িয়ে চলুন।

২. বেশি করে শাকসবজি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

৩. পেট পরিষ্কার রাখা খুবই জরুরি। অনেক সময় কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে ত্বকে ব্রণ দেখা দেয়।

৪. নিয়মিত সবুজ শাকসবজি আর টাটকা ফলমূল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে প্রতিকার পাওয়া যায়।

৫. সব থেকে প্রচুর পানি খেতে হবে।

অল্প বয়সী ছেলেদের ব্রণ দূর করার জন্য কি করা উচিত? বিস্তারিত বললে খুশি হবো l 
*ব্রণ* *ত্বকেরযত্ন* *সৌন্দর্য্যচর্চা*

ত্বকের উজ্জ্বাল্য এবং সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয় ব্রন। মুখে এসব ব্রনের দাগের জন্য চিন্তায় কাটাচ্ছেন। চিন্তার কোন কারণ নেই। ব্রন থেকে বাঁচতে কিছু উপায় অবলম্বন করুন। দেখুন আপনি অনেক ভাল থাকবেন। —ব্রণ হলে একেবারেই আচার খাবেন না। তবে মিষ্টি চাটনি খেতে পারেন —বেশি পরিমাণে নিরামিষ খাবার খান। আমিষ খাবার যতটা সম্ভব না খাওয়ার চেষ্টা করুন। —ডেইরি প্রোডাক্টসের মধ্যে হরমোনাল উপাদান বেশি পরিমাণে থাকে বলে তা খুব সহজে রক্তের সঙ্গে মিশে যায়। এই কারণেই পনির, দুধ কম খান। —কোল ড্রিংকস খাওয়া একেবারেই বন্ধ করে দিন। —খুব বেশি পরিমাণে পানি খান।

দিনে যদি দু লিটার পানি খেতে পারেন তা আপনার স্বাস্থ্য এবং ত্বকের ক্ষেত্রে ফলদায়ক হবে। পানি বেশি খাওয়ার ফলে শরীর থেকে পিত্ত বেরিয়ে যাবে। আপনি ব্রণের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন। —আয়ুর্বেদের মতে অতিরিক্ত ক্রোধের ফলে শরীরে পিত্ত সঞ্চিত হয়। তাই ক্রোধ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখুন। ব্রন দূর করবে নিম — ব্রন সমস্যাকে খুব সহজ ঘরোয়া উপায়ে মেটানো সম্ভব৷চার-পাঁচট া নিমপাতা ভালো করে ধুয়ে পিষে নিন। এর মধ্যে এক চামচ মূলতানি মাটি, অল্প গোলাপ জল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটা যদি গাঢ় হয়ে যায় তাহলে ওর মধ্যে গোলাপজল মিশিয়ে নিন। মুখে লাগিয়ে বেশ কিছুক্ষণ রেখে দিন। প্যাকটা মুখে শুকিয়ে গেলে হালকা পানি দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেল

১. কমলা লেবুর খোসা শুকিয়ে মিক্সিতে গুঁড়ো করে নিন। মসুরির ডাল আর চাল ভিজিয়ে ভালো করে পিষে নিন। ওই পেস্টের মধ্যে চন্দন পাউডার, মুলতানি মাটি, কমলালেবুর খোসার গুঁড়ো মিশিয়ে ভালো করে মিলিয়ে নিন। এই মিশ্রণের মধ্যে দুই চামচ দুধও মিশিয়ে নিতে পারেন। মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রাখার পর ধুয়ে নিন। এই প্যাকটা নিয়মিত মুখে লাগান। ত্বকের জেল্লা বাড়বে। ব্রণের দাগও দূর হয়ে যাবে। ২.চার-পাঁচটা নিম পাতা ভালো করে ধুয়ে পিষে নিন। এর মধ্যে এক চামচ মুলতানি মাটি, অল্প গোলাপ জল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটা যদি গাঢ় হয়ে যায় তাহলে এর মধ্যে গোলাপ জল মিশিয়ে নিন। মুখে লাগিয়ে বেশ কিছুক্ষণ রেখে দিন। প্যাকটা মুখে শুকিয়ে গেলে হালকা পানি দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন। 
ব্রণ থেকে বাঁচতে কিছু উপায়:

ব্রণ হলে একেবারেই আচার খাবেন না। তবে মিষ্টি চাটনি খেতে পারেন। ▬► বেশি পরিমাণে নিরামিষ খাবার খান। আমিষ খাবার যতটা সম্ভব না খাওয়ার চেষ্টা করুন। ▬► ডেইরি প্রোডাক্টসের মধ্যে হরমোনাল উপাদান বেশি পরিমাণে থাকে বলে তা খুব সহজে রক্তের সঙ্গে মিশে যায়। এ কারণেই পনির, দুধ এবং দই কম খান। ▬►কোল ড্রিঙ্কস খাওয়া একেবারেই বন্ধ করে দিন। ▬► খুব বেশি পরিমাণে পানি খান। দিনে যদি দু লিটার পানি খেতে পারেন তা আপনার স্বাস্থ্য এবং ত্বকের ক্ষেত্রে ফলদায়ক হবে। পানি বেশি খাওয়ার ফলে শরীর থেকে পিত্ত বেরিয়ে যাবে। আপনি ব্রণের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন। ▬► আয়ুর্বেদের মতে অতিরিক্ত ক্রোধের ফলে শরীরে পিত্ত সঞ্চিত হয়। তাই ক্রোধ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখুন।

3 Responses to "ছেলেদের ব্রণের সমস্যার সমাধান"

Iklan Atas Artikel

Iklan Tengah Artikel 1

Iklan Tengah Artikel 2

Iklan Bawah Artikel