মানিকগঞ্জ জেলা
মঙ্গলবার, ১৪ মে, ২০১৯
Comment
মানিকগঞ্জ জেলা(মোট আয়তন)☞☞মানিকগঞ্জ জেলার আয়তন- ১৩৭৮.৯৯ বর্গ কিঃ মিঃ ।
মানিকগঞ্জ জেলা (নামকরণ)☞☞মূরত সংস্কৃত 'মানিক্য' শব্দ থেকে মানিক শব্দটি এসেছে। মানিক হচ্ছে চুনি পদ্মরাগ। গঞ্জ শব্দটি ফরাসী। মানিকগঞ্জের নামের ঋৎপত্তি ইতিহাস আজও রহস্যবৃত। অষ্টাদশ শতকের প্রথমার্ধে সুফি দরবেশ মানিক শাহ সিংগাইর উপজেলার মানিকনগরে আসেন এবং খানকা প্রতিষ্ঠা করে ইসলাম ধর্ম প্রচার শুরু করেন।কারও মতে দূর্ধর্ষ পাঠান সর্দার মানিক ঢালীর নামানুসারে মানিকগঞ্জ নামের উৎপত্তি। আবার কারো মতে, নবাব সিরাজ উদ-দৌলার বিশাবাস ঘাতক মানিক চাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বরূপ তার নমানুসারে ১৮৪৫ সালের মে মাসে মানিকগঞ্জ মহকুমার নামকরণ হয়। মানিকগঞ্জ মহকুমার নামকরণ সম্পর্কীত উল্লেখ্য তিনটি পৃথক স্থানীয় জনশ্রুতি এবং অনুমান নির্ভর। এর কোন ঐতিহাসিক ভিত্তি পাওয়া যায়নি, তবে মানিক শাহের নামানুসারে মানিকগঞ্জ মহকুমার নামকরণ সম্পর্কীত জনশ্রুতি এবং ঘটনা প্রবাহ থেকে যে চিত্র পাওয়া যায় তাই সঠিক বলে ধরা হয়।
মানিকগঞ্জ জেলা(প্রতিষ্ঠা সাল)☞☞প্রশাসন ১৮৪৫ সালে মানিকগঞ্জ মহকুমা গঠিত হয় এবং মহকুমাকে জেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৪ সালে।
মানিকগঞ্জ জেলা (নামকরণ)☞☞মূরত সংস্কৃত 'মানিক্য' শব্দ থেকে মানিক শব্দটি এসেছে। মানিক হচ্ছে চুনি পদ্মরাগ। গঞ্জ শব্দটি ফরাসী। মানিকগঞ্জের নামের ঋৎপত্তি ইতিহাস আজও রহস্যবৃত। অষ্টাদশ শতকের প্রথমার্ধে সুফি দরবেশ মানিক শাহ সিংগাইর উপজেলার মানিকনগরে আসেন এবং খানকা প্রতিষ্ঠা করে ইসলাম ধর্ম প্রচার শুরু করেন।কারও মতে দূর্ধর্ষ পাঠান সর্দার মানিক ঢালীর নামানুসারে মানিকগঞ্জ নামের উৎপত্তি। আবার কারো মতে, নবাব সিরাজ উদ-দৌলার বিশাবাস ঘাতক মানিক চাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বরূপ তার নমানুসারে ১৮৪৫ সালের মে মাসে মানিকগঞ্জ মহকুমার নামকরণ হয়। মানিকগঞ্জ মহকুমার নামকরণ সম্পর্কীত উল্লেখ্য তিনটি পৃথক স্থানীয় জনশ্রুতি এবং অনুমান নির্ভর। এর কোন ঐতিহাসিক ভিত্তি পাওয়া যায়নি, তবে মানিক শাহের নামানুসারে মানিকগঞ্জ মহকুমার নামকরণ সম্পর্কীত জনশ্রুতি এবং ঘটনা প্রবাহ থেকে যে চিত্র পাওয়া যায় তাই সঠিক বলে ধরা হয়।
মানিকগঞ্জ জেলা(প্রতিষ্ঠা সাল)☞☞প্রশাসন ১৮৪৫ সালে মানিকগঞ্জ মহকুমা গঠিত হয় এবং মহকুমাকে জেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৪ সালে।
মানিকগঞ্জ জেলা(ভৌগোলিক সীমানা)☞☞মানিকগঞ্জ ঢাকা বিভাগের অন্তর্ভুক্ত একটি জেলা। এই জেলার উত্তর সীমান্তে টাঙ্গাইল জেলা, পশ্চিম, পশ্চিম দক্ষিণ, এবং দক্ষিণ সীমান্তে যথাক্রমে যমুনা এবং পদ্মা নদী পাবনা জেলা ও ফরিদপুর জেলা থেকে এ জেলাকে বিচ্ছিন্ন করেছে। পূর্ব, উত্তর পূর্ব এবং পূর্ব দক্ষিণে রয়েছে ঢাকা জেলার যথাক্রমে ধামরাই, সাভার, কেরানীগঞ্জ দোহার এবং নবাবগঞ্জ উপজেলা । ইহা ২৩°৫২'৪৫" উত্তর অক্ষাংশ ও ৯০˚৪'১৫" পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত ।
মানিকগঞ্জ জেলা(পৌরসভা)☞☞সর্বমোট ২ টি পৌরসভা।
মানিকগঞ্জ জেলা(ইউনিয়ন)☞☞ সর্বমোট ৬৫ টি ইউনিয়ন☞বেতিলা-মিতরা,জাগীর,আটিগ্রাম,দিঘী,পুটাইল,হাটিপাড়া,ভাড়ারিয়া,নবগ্রাম,গড়পাড়া,কৃষ্ণপুর,শিবালয়,তেওতা,উথলী
,শিমুলিয়া,মহাদেবপুর,উলাইল,আরুয়া,ঘিওর,বানিয়াজুরী,বড়টিয়া,বালিয়াখোড়া,পয়লা,নালী,সিংজুরী,চকমিরপুর,ধামশ্বর,খলশী,বাঘুটিয়া,জিওনপুর,বাচামারা,কলিয়া,বরাইদ,দিঘুলিয়া,দড়গ্রাম,সাটুরিয়া,হরগজ,ফুকুরহাটি,ধানকোড়া
,তিল্লী,বালিয়াটি,সিংগাইর,বায়রা,বলধারা,চান্দহর,চারিগ্রাম,জামির্তা,জয়মণ্ডপ,জামশা,সায়েস্তা,তালেবপুর,ধল্লা,লেছড়াগঞ্জ,চালা,আজিমনগর,হাড়ুকান্দি,সুতালড়ী,ধূলশুড়া,গালা,বাল্লা,বলড়া,কাঞ্চনপুর,গোপীনাথপুর,বায়ড়া,রামকৃষ্ণপুর
মানিকগঞ্জ জেলা(গ্রাম)☞☞ সর্বমোট ১৬৫২ টি গ্রাম।
মানিকগঞ্জ জেলা(উপজেলা)☞☞ সর্বমোট ০৭ উপজেলা☞ঘিওর উপজেলা,দৌলতপুর উপজেলা,মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা,শিবালয় উপজেলা,সাটুরিয়া উপজেলা,সিঙ্গাইর উপজেলা এবং হরিরামপুর উপজেলা।
মানিকগঞ্জ জেলা(বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব)☞☞
ভাষা শহীদ রফিক,
জনাব তাজউদ্দীন আহমেদ, প্রতিষ্ঠাতা, সাটুরিয়া আদর্শ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়।
হারুনার রশীদ খান মুন্নু, বাংলাদেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক,
খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন,
ড. অমর্ত্য সেন, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ, দার্শনিক
বিচারপতি এ. কে. এম নূরুল ইসলাম,
কর্ণেল (অবঃ) এম. এ মালেক,
ক্যাপ্টেন আব্দুল হালিম চৌধুরী,
হাজী আমজাদ হোসেন (উচ্চপর্যায় নাগরিক) বায়রা,সিংগাইর,মানিকগঞ্জ
হীরালাল সেন, চিত্রগ্রাহক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা
খান আতাউর রহমান, সুরকার, গায়ক, চলচ্চিত্র নির্মাতা, সংগীত পরিচালক, গীতিকার, প্রযোজক
মমতাজ বেগম, সংগীত শিল্পী, সংসদ সদস্য
কিশোরীলাল রায় চৌধুরী,[২]
ডঃ দীনেশচন্দ্র সেন, প্রাচীন পুঁথি সংগ্রাহক, সাহিত্যিক, গবেষক
মুনীর চৌধুরী, শহীদ বুদ্ধিজীবী, শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক, ভাষাবিজ্ঞানী
শিশির ভাদুড়ী
জনাব তাজউদ্দীন আহমেদ, প্রতিষ্ঠাতা, সাটুরিয়া আদর্শ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়।
হারুনার রশীদ খান মুন্নু, বাংলাদেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক,
খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন,
ড. অমর্ত্য সেন, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ, দার্শনিক
বিচারপতি এ. কে. এম নূরুল ইসলাম,
কর্ণেল (অবঃ) এম. এ মালেক,
ক্যাপ্টেন আব্দুল হালিম চৌধুরী,
হাজী আমজাদ হোসেন (উচ্চপর্যায় নাগরিক) বায়রা,সিংগাইর,মানিকগঞ্জ
হীরালাল সেন, চিত্রগ্রাহক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা
খান আতাউর রহমান, সুরকার, গায়ক, চলচ্চিত্র নির্মাতা, সংগীত পরিচালক, গীতিকার, প্রযোজক
মমতাজ বেগম, সংগীত শিল্পী, সংসদ সদস্য
কিশোরীলাল রায় চৌধুরী,[২]
ডঃ দীনেশচন্দ্র সেন, প্রাচীন পুঁথি সংগ্রাহক, সাহিত্যিক, গবেষক
মুনীর চৌধুরী, শহীদ বুদ্ধিজীবী, শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক, ভাষাবিজ্ঞানী
শিশির ভাদুড়ী
মানিকগঞ্জ জেলা(বিখ্যাত খাবার)☞☞ খেজুর গুড়।
মানিকগঞ্জ জেলা(চিত্তাকর্ষক স্থান)☞☞
১. মানিকগঞ্জ জেলার আরিচা ঘাট এই এলাকার অন্যতম দর্শনীয় স্থান। যমুনা সেতুর আগে এই ঘাট দিয়েই যানবাহন পারাপার করা হতো। বেউথা ঘাট কালিগঙ্গা নদীর তীর।
১. মানিকগঞ্জ জেলার আরিচা ঘাট এই এলাকার অন্যতম দর্শনীয় স্থান। যমুনা সেতুর আগে এই ঘাট দিয়েই যানবাহন পারাপার করা হতো। বেউথা ঘাট কালিগঙ্গা নদীর তীর।
২. বালিয়াটি প্রাসাদ, সাটুরিয়াঃ মানিকগঞ্জ জেলার পুরাকীর্তির ইতিহাসে বালিয়াটির জমিদারদের অবদান উল্লেখ যোগ্য। বালিয়াটির জমিদারেরা উনিশ শতকের প্রথমার্ধ থেকে আরম্ভ করে বিশ শতকের প্রথমার্ধ পর্যন্ত প্রায় শতাধিক বছর বহুকীর্তি রেখে গেছেন যা জেলার পুরাকীর্তিকে বিশেষভাবে সমৃদ্ধ করেছে।
৩. তেওতা জমিদার বাড়ি , শিবালয়ঃ মানিকগঞ্জ উপজেলাধীন শিবালয় উপজেলার তেওতা জমিদার বাড়িটি বাবু হেমশংকর রায় চৌধুরী, বাবু জয় শংকর রায় চৌধুরী পিং দুই সহোদর ভ্রাতার নিজ বসতবাড়ী ছিল। তেওতা অবস্থান করে তারা জমিদারি পরিচালনা করতেন।
৩. তেওতা জমিদার বাড়ি , শিবালয়ঃ মানিকগঞ্জ উপজেলাধীন শিবালয় উপজেলার তেওতা জমিদার বাড়িটি বাবু হেমশংকর রায় চৌধুরী, বাবু জয় শংকর রায় চৌধুরী পিং দুই সহোদর ভ্রাতার নিজ বসতবাড়ী ছিল। তেওতা অবস্থান করে তারা জমিদারি পরিচালনা করতেন।
৪. মুন্নু মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। ৫. জাফরগঞ্জ বেড়িবাঁধ।
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "মানিকগঞ্জ জেলা"
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন