সাতক্ষীরা জেলা
বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০১৯
Comment
সাতক্ষীরা জেলা
সাতক্ষীরা জেলা (নামকরণ)☞☞সাতক্ষীরা জেলার আদি নাম ছিল সাতঘরিয়া। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত্রের সময় বিষ্ণুরাম চক্রবর্তী নদীয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের কর্মচারী হিসেবে ১৭৭২ সালে নিলামে এই পরগনা কিনে গ্রাম স্থাপন করেন। তাঁর পুত্র প্রাণনাথ চক্রবর্তী সাতঘর কুলীন ব্রাক্ষ্মণ এনে এই পরগনায় প্রতিষ্ঠিত করেন তা থেকে সাতঘরিয়া নাম হয়।
সাতক্ষীরা জেলা (প্রতিষ্ঠা সাল)☞☞১৯৮৪ সালে প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের ফলে সাতক্ষীরা জেলার মর্যাদা লাভ করে। পৌরসভা গঠন করা হয় ১৮৮৯ সালে।
সাতক্ষীরা জেলা (ভৌগোলিক সীমানা)☞☞সাতক্ষীরা জেলার উত্তরে যশোর জেলা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পূর্বে খুলনা জেলা এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য অবস্থিত। অবস্থানগত দিক দিয়ে সাতক্ষীরা জেলার অবস্থান বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্তে।
সাতক্ষীরা জেলা (সংসীয় আসন )☞☞সর্বমোট ৪টি সংসীয় আসন।
সাতক্ষীরা জেলা (মৌজা )☞☞সর্বমোট ৯৫৩টি মৌজা।
সাতক্ষীরা জেলা (পৌরসভা)☞☞সর্বমোট ০২টি পৌরসভা☞সাতক্ষীরা পৌরসভা,কলারোয়া পৌরসভা।
সাতক্ষীরা জেলা (থানা)☞☞সর্বমোট ৮টি থানা☞তালা,পাটকেলঘাটা,কলারোয়া,আশাশুনি,দেবহাটা, শ্যামনগর,কালীগঞ্জ।
সাতক্ষীরা জেলা (ইউনিয়ন)☞☞ সর্বমোট ৭৮টি ইউনিয়ন।
সাতক্ষীরা জেলা (গ্রাম)☞☞ সর্বমোট ১৪২৩টি গ্রাম।
সাতক্ষীরা জেলা (উপজেলা)☞☞ সর্বমোট ০৭টি উপজেলা☞আশাশুনি,কলারোয়া,কালীগঞ্জ,তালা, দেবহাটা,শ্যামনগর,সাতক্ষীরা সদর।
সাতক্ষীরা জেলা (সড়কপথ)☞☞রাজধানী শহরের সংগে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা জেলায় সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা।গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস সাতক্ষীরার উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়।
সাতক্ষীরা জেলা (নৌপথ )☞☞ সাতক্ষীরা ও খুলনা রুটের অনেক গাড়ী লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে।
সাতক্ষীরা জেলা (আকাশ পথ)☞☞এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে সাতক্ষীরা জেলা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরে ভাড়ায় চালিত গাড়ীতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব।
সাতক্ষীরা জেলা (ভোমরা স্থল বন্দর)☞☞
২রা জুন ১৯৯০ শুল্ক স্টেশন হবার পর ১১ই মে ১৯৯৫ ভোমরা স্থল বন্দর নাম নিয়ে যাত্রা শুরু করে। প্রায় ৩০ একর জমির উপর শুল্ক স্টেশনটি অবস্থিত, ভোমরা স্থল বন্দর শুল্ক স্টেশন থেকে সরকার দৈনিক ৬০ থেকে ৭০ লাখ টাকার রাজস্ব পাচ্ছে। ভোমরা স্থল বন্দর শুল্ক স্টেশন কার্যালয় সূত্র অনুসারে, ১৯৯৬ সাল থেকে ২০১২ সালের জুন পর্যন্ত এবন্দর থেকে রাজস্ব আয় হয়েছে ৯১৭ কোটি ৭১ লাখ ৬৮ হাজার ৭৩২ টাকা। এই বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আনার, আপেল, আংগুর মাল্টা, আম, টমেটো, সয়াবিন বড়ি, মেথি মসল্যা সহ প্রায় ৮১ প্রকার পণ্য আমাদের দেশে আসে আবার আমাদের দেশ থেকে গার্মেন্টেসর জুট ও নারকেলের ছোবড়া সহ ১২/১৪ প্রকার ভারতে যায় এবং ভোমরা বন্দরে বর্তমানে ৭০০ থেকে ১০০০ শ্রকিমের কর্ম-সংস্থান। জাতীয় অর্থনীতির বিকাশে অপার সম্ভাবনা থাকা সত্বেও ভোমরা স্থল বন্দর আজও পূর্ণাঙ্গ স্থল বন্দরের মর্যাদা পায়নি। এখানে উল্লেখ্য, কোলকাতা থেকে বেনাপোলের দূরত্ব ৮৪ কিলোমিটার কিন্তু কোলকাতা থেকে ভোমরার দূরত্ব ৫৫ কিলোমিটার। ভোমরা পূর্ণাঙ্গ বন্দরে রূপান্তরিত হলে ব্যবসায়ীদের যাতায়াতের দূরত্ব কমবে কমপক্ষে ৬০ কিলোমিটার। তবে আশার কথা, বর্তমান মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ৪৫ বিঘা জমির উপর ৩৫ কোটি ব্যয় করে ওয়্যার হাউজ নির্মাণ করছে। এছাড়া রাস্তা সংস্কারে ৬ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে।
২রা জুন ১৯৯০ শুল্ক স্টেশন হবার পর ১১ই মে ১৯৯৫ ভোমরা স্থল বন্দর নাম নিয়ে যাত্রা শুরু করে। প্রায় ৩০ একর জমির উপর শুল্ক স্টেশনটি অবস্থিত, ভোমরা স্থল বন্দর শুল্ক স্টেশন থেকে সরকার দৈনিক ৬০ থেকে ৭০ লাখ টাকার রাজস্ব পাচ্ছে। ভোমরা স্থল বন্দর শুল্ক স্টেশন কার্যালয় সূত্র অনুসারে, ১৯৯৬ সাল থেকে ২০১২ সালের জুন পর্যন্ত এবন্দর থেকে রাজস্ব আয় হয়েছে ৯১৭ কোটি ৭১ লাখ ৬৮ হাজার ৭৩২ টাকা। এই বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আনার, আপেল, আংগুর মাল্টা, আম, টমেটো, সয়াবিন বড়ি, মেথি মসল্যা সহ প্রায় ৮১ প্রকার পণ্য আমাদের দেশে আসে আবার আমাদের দেশ থেকে গার্মেন্টেসর জুট ও নারকেলের ছোবড়া সহ ১২/১৪ প্রকার ভারতে যায় এবং ভোমরা বন্দরে বর্তমানে ৭০০ থেকে ১০০০ শ্রকিমের কর্ম-সংস্থান। জাতীয় অর্থনীতির বিকাশে অপার সম্ভাবনা থাকা সত্বেও ভোমরা স্থল বন্দর আজও পূর্ণাঙ্গ স্থল বন্দরের মর্যাদা পায়নি। এখানে উল্লেখ্য, কোলকাতা থেকে বেনাপোলের দূরত্ব ৮৪ কিলোমিটার কিন্তু কোলকাতা থেকে ভোমরার দূরত্ব ৫৫ কিলোমিটার। ভোমরা পূর্ণাঙ্গ বন্দরে রূপান্তরিত হলে ব্যবসায়ীদের যাতায়াতের দূরত্ব কমবে কমপক্ষে ৬০ কিলোমিটার। তবে আশার কথা, বর্তমান মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ৪৫ বিঘা জমির উপর ৩৫ কোটি ব্যয় করে ওয়্যার হাউজ নির্মাণ করছে। এছাড়া রাস্তা সংস্কারে ৬ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে।
সাতক্ষীরা জেলা (প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা)☞☞
প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনার বিচারে সাতক্ষীরার স্থান যথেষ্ট প্রসিদ্ধ। প্রধান স্থাপনা সমূহ :
প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনার বিচারে সাতক্ষীরার স্থান যথেষ্ট প্রসিদ্ধ। প্রধান স্থাপনা সমূহ :
প্রবাজপুর শাহী মসজিদ
তেতুলিয়া জামে মসজিদ
ইশ্বরীপুর হাম্মামখানা
জাহাজ ঘাটা হাম্মামখানা ও তৎসংলগ্ন প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ
ঝুঁড়িঝাড়া ঢিবি
দরবার স্তম্ভ
গোবিন্দ দেবের মন্দির ঢিবি
যীশুর র্গীজা (শ্যামনগর)
যশোরেশ্বরী মন্দির
শ্যাম সুন্দর মন্দির
কোঠাবাড়ির থান
ছয়ঘরিয়া জোড়াশিব মন্দির
অন্নপূর্ণা মন্দির
দ্বাদশ শিব মন্দির
জমিদার বাড়ি জামে মসজিদ
তেতুলিয়া জামে মসজিদ
ইশ্বরীপুর হাম্মামখানা
জাহাজ ঘাটা হাম্মামখানা ও তৎসংলগ্ন প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ
ঝুঁড়িঝাড়া ঢিবি
দরবার স্তম্ভ
গোবিন্দ দেবের মন্দির ঢিবি
যীশুর র্গীজা (শ্যামনগর)
যশোরেশ্বরী মন্দির
শ্যাম সুন্দর মন্দির
কোঠাবাড়ির থান
ছয়ঘরিয়া জোড়াশিব মন্দির
অন্নপূর্ণা মন্দির
দ্বাদশ শিব মন্দির
জমিদার বাড়ি জামে মসজিদ
সাতক্ষীরা জেলা (বিখ্যাত খাবার)☞☞সন্দেশ
সাতক্ষীরা জেলা (বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব)☞☞
খান বাহাদুর আহ্ছানউল্লা - সমাজ সেবক, সাহিত্যিক শিক্ষাবিদ ও শিক্ষা সংস্কারক;
ডা: এম আর খান - জাতীয় অধ্যাপক, বিশিষ্ট শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ;
পচাব্দী গাজী - বিশ্ব বিখ্যাত বাঘ শিকারী
আজিজুননেছা খাতুন - প্র্রথম মুসলিম মহিলা কবি
ওস্তাদ শেখ মোঃ কাওছার আলী - সাহিত্যিক ও কন্ঠশিল্পী
মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী - একজন বাঙালি লেখক/কবি;
সিকান্দার আবু জাফর - বিশিষ্ট সাহিত্যিক;
আনিস সিদ্দিকী - বিশিষ্ট সাহিত্যিক (একুশে পদকপ্রাপ্ত);
জনাব তোয়াব খান - সাংবাদিক;
আবেদ খান - সাংবাদিক ও টিভি ব্যক্তিত্ব;
শাহরিন বিনতে আনোয়ার - সেনাবাহিনীর প্রথম মহিলা পাইলট
সাবিনা ইয়াসমিন - প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী;
নীলুফার ইয়াসমীন - বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী;
রানী সরকার - বিশিষ্ট চলচিত্র অভিনেত্রী;
তারিক আনাম খান - নাট্যশিল্পী;
আফজাল হোসেন - নাট্যশিল্পী;
ফাল্গুণী হামিদ - নাট্যশিল্পী;
মৌসুমী হামিদ - অভিনেত্রী
সারিকা সাবরিন - মডেল ও অভিনেত্রী
সৈয়দ জাহাঙ্গীর - বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী (একুশে পদকপ্রাপ্ত);
মুস্তাফিজুর রহমান - ক্রিকেটার;
সৌম্য সরকার -ক্রিকেটার;
ডা: এ এফ এম রুহুল হক - সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী;
এ্যাডভোকেট এম মনসুর আলী - সাবেক মন্ত্রী, সমাজ সেবক ও রাজনীতিবিদ;
সৈয়দ দিদার বখত - সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সাংবাদিক;
মোঃ হাবিবুল্লাহ- সমাজসেবক
ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায়- ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী।
শঙ্কর রায় চৌধুরী- ভারতের সাবেক সেনা প্রধান, দেবহাটা, সাতক্ষীরা।
শেখ লুতফুর রহমান, গীতিকার (জনতার সংগ্রাম চলবেইঃ স্বাধীনতার গান)
জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় অভিনেতা, আবৃত্তিশিল্পী।
ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ; সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
খান বাহাদুর আহ্ছানউল্লা - সমাজ সেবক, সাহিত্যিক শিক্ষাবিদ ও শিক্ষা সংস্কারক;
ডা: এম আর খান - জাতীয় অধ্যাপক, বিশিষ্ট শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ;
পচাব্দী গাজী - বিশ্ব বিখ্যাত বাঘ শিকারী
আজিজুননেছা খাতুন - প্র্রথম মুসলিম মহিলা কবি
ওস্তাদ শেখ মোঃ কাওছার আলী - সাহিত্যিক ও কন্ঠশিল্পী
মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী - একজন বাঙালি লেখক/কবি;
সিকান্দার আবু জাফর - বিশিষ্ট সাহিত্যিক;
আনিস সিদ্দিকী - বিশিষ্ট সাহিত্যিক (একুশে পদকপ্রাপ্ত);
জনাব তোয়াব খান - সাংবাদিক;
আবেদ খান - সাংবাদিক ও টিভি ব্যক্তিত্ব;
শাহরিন বিনতে আনোয়ার - সেনাবাহিনীর প্রথম মহিলা পাইলট
সাবিনা ইয়াসমিন - প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী;
নীলুফার ইয়াসমীন - বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী;
রানী সরকার - বিশিষ্ট চলচিত্র অভিনেত্রী;
তারিক আনাম খান - নাট্যশিল্পী;
আফজাল হোসেন - নাট্যশিল্পী;
ফাল্গুণী হামিদ - নাট্যশিল্পী;
মৌসুমী হামিদ - অভিনেত্রী
সারিকা সাবরিন - মডেল ও অভিনেত্রী
সৈয়দ জাহাঙ্গীর - বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী (একুশে পদকপ্রাপ্ত);
মুস্তাফিজুর রহমান - ক্রিকেটার;
সৌম্য সরকার -ক্রিকেটার;
ডা: এ এফ এম রুহুল হক - সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী;
এ্যাডভোকেট এম মনসুর আলী - সাবেক মন্ত্রী, সমাজ সেবক ও রাজনীতিবিদ;
সৈয়দ দিদার বখত - সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সাংবাদিক;
মোঃ হাবিবুল্লাহ- সমাজসেবক
ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায়- ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী।
শঙ্কর রায় চৌধুরী- ভারতের সাবেক সেনা প্রধান, দেবহাটা, সাতক্ষীরা।
শেখ লুতফুর রহমান, গীতিকার (জনতার সংগ্রাম চলবেইঃ স্বাধীনতার গান)
জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় অভিনেতা, আবৃত্তিশিল্পী।
ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ; সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
সাতক্ষীরা জেলা (চিত্তাকর্ষক ও দর্শনীয় স্থান)☞☞
সুন্দরবন;
মান্দারবাড়ী সমুদ্র সৈকত - শ্যামনগর;
জমিদার বাড়ি ও যশোরেশ্বরী মন্দির - শ্যামনগর;
নলতা রওজা শরীফ - কালিগঞ্জ;
নীলকুঠি - দেবহাটা থানা;
মাইচম্পার দরগা;
লাপসা - সাতক্ষীরা;
বৌদ্ধ মঠ - কলারোয়া;
তেঁতুলিয়া মসজিদ - তালা;
মোজাফফর গার্ডেন;
বনলতা বাগান ও মিনি পিকনিক স্পট - কালিগঞ্জ,সাতক্ষীরা;
আব্বাস গার্ডেন।
জমিদার হরিচরনের বাড়ি- শ্যামনগর
জাহাজঘাটা-ভুরুলিয়া, শ্যামনগর;
মাটির টালি তৈরির কারখানা - কলারোয়া, সাতক্ষীরা।
বনবিবির বটগাছ- দেবহাটা, সাতক্ষীরা
কলাগাছি, সুন্দরবন।
আকাশনীলা ইকো ট্যুরিজম সেন্টার; মুন্সিগঞ্জ, শ্যামনগর।
ভোমরা স্থল বন্দর, সাতক্ষীরা।
সুন্দরবন;
মান্দারবাড়ী সমুদ্র সৈকত - শ্যামনগর;
জমিদার বাড়ি ও যশোরেশ্বরী মন্দির - শ্যামনগর;
নলতা রওজা শরীফ - কালিগঞ্জ;
নীলকুঠি - দেবহাটা থানা;
মাইচম্পার দরগা;
লাপসা - সাতক্ষীরা;
বৌদ্ধ মঠ - কলারোয়া;
তেঁতুলিয়া মসজিদ - তালা;
মোজাফফর গার্ডেন;
বনলতা বাগান ও মিনি পিকনিক স্পট - কালিগঞ্জ,সাতক্ষীরা;
আব্বাস গার্ডেন।
জমিদার হরিচরনের বাড়ি- শ্যামনগর
জাহাজঘাটা-ভুরুলিয়া, শ্যামনগর;
মাটির টালি তৈরির কারখানা - কলারোয়া, সাতক্ষীরা।
বনবিবির বটগাছ- দেবহাটা, সাতক্ষীরা
কলাগাছি, সুন্দরবন।
আকাশনীলা ইকো ট্যুরিজম সেন্টার; মুন্সিগঞ্জ, শ্যামনগর।
ভোমরা স্থল বন্দর, সাতক্ষীরা।
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "সাতক্ষীরা জেলা "
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন