আজকে প্রকাশিত চাকরির পরীক্ষার নোটিশ গুলো পাবেন

শরীয়তপুর জেলা

শরীয়তপুর জেলা


শরীয়তপুর জেলা

শরীয়তপুর জেলা

শরীয়তপুর জেলা (মোট আয়তন)☞☞১৩৬৩.৭৬ কিমি২(৫২৬.৫৫ বর্গমাইল)।

 শরীয়তপুর জেলা(নামকরণ)☞☞বৃটিশ বিরোধী তথা ফরায়েজী আন্দোলনের অন্যতম নেতা হাজী শরীয়ত উল্লাহর নামানুসারে শরীয়তপুরের নামকরণ করা হয়। 

শরীয়তপুর জেলা(প্রতিষ্ঠা  সাল)☞☞১৯৮৪ সালে ১লা মার্চ শরীয়তপুর জেলা শুভ উদ্বোধন করেন তৎকালীন তথ্য মন্ত্রী জনাব নাজিম উদ্দিন হাসিম।

শরীয়তপুর জেলা(ভৌগোলিক সীমানা)☞☞উত্তরে মুন্সিগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে বরিশাল জেলা, পূর্বে চাঁদপুর জেলা, পশ্চিমে মাদারীপুর জেলা।
                                         শরীয়তপুর জেলা

শরীয়তপুর জেলা(যোগাযোগ ব্যবস্থা)☞☞ বাস ও নদী পথ উভয়ই আছে। ঢাকা যেতে প্রথমে বাস করে মাওয়া তারপর লঞ্চে করে নদী পাড় হয়ে মাঝিরঘাট সেখান থেকে বাসে করে যেতে হয়।

শরীয়তপুর জেলা(পৌরসভা)☞☞সর্বমোট ০৫ টি পৌরসভা।

শরীয়তপুর জেলা(ওয়ার্ড )☞☞ সর্বমোট ৪৫টি ওয়ার্ড।

 শরীয়তপুর জেলা(মহল্লা )☞☞সর্বমোট ৯৩টি মহল্লা।

শরীয়তপুর জেলা(ইউনিয়ন)☞☞ সর্বমোট ৬৪টি ইউনিয়ন পরিষদ।

শরীয়তপুর জেলা(গ্রাম)☞☞ সর্বমোট ১২৩০টি গ্রাম।

শরীয়তপুর জেলা(থানা)☞☞ সর্বমোট  ৭ টি থানা।

শরীয়তপুর জেলামৌজা)☞☞সর্বমোট ৬০৭টি মৌজা।

শরীয়তপুর জেলা(মিউনিসিপ্যালিটি)☞☞সর্বমোট ৫টি মিউনিসিপ্যালিটি।

শরীয়তপুর জেলা(উপজেলা)☞☞ সর্বমোট ৬ টি উপজেলাজাজিরা উপজেলা,শরীয়তপুর সদর উপজেলা,গোসাইরহাট উপজেলা,ডামুড্যা উপজেলা,ভেদরগঞ্জ উপজেলা,নড়িয়া উপজেলা।

শরীয়তপুর জেলা (বিখ্যাত খাবার)☞☞বিবিখানা পিঠা।

শরীয়তপুর জেলা (ভাষা)☞☞শরীয়তপুর জেলার জনগণের সমাজ, সংস্কৃতি ও ভাষা সমগ্র বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ । ভাষাগত দিক দিয়ে বাংলাদেশের সকল অঞ্চলেরই কিছু না কিছু স্বাতন্ত্র্য আছে যা হতে শরীয়তপুর ব্যতিক্রম নয় । এ জেলার ভাষা অনেক দিক দিয়ে বিক্রমপুর অঞ্চলের ভাষা ও বাচনভঙ্গির সংগে বেশ মিল আছে । পূর্বে শরীয়তপুর অঞ্চল বিশাল বিক্রমপুর হিসেবেই পরিচিত ছিল তা ভাষার সাদৃশ্য দিয়ে বিচার করা যায় । তাছাড়া বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠানাদিরও বিক্রমপুর অঞ্চলের সাথে ব্যাপক সাদৃশ্য আছে ।
শরীয়তপুরের কোন কোন অঞ্চলের ভাষা ☞☞‘তুই কুন্ডে যাস’ (তুই কোথায় যাস); ‘ আমি না কালামের লগে হেট্রে গেছিলাম’ (আমি কালামের সংগে সেখানে গিয়েছিলাম); ‘তোর লগে আমি কথা কইমুনা’ ( তোর সাথে আমি কথা বলব না) এছাড়া স্থানীয় কতগুলো শব্দ আছে যা অন্যান্য স্থানে ততো অধিক প্রচলিত নয় । যেমনঃ প্যাঁক (কাঁদামাটি); হরমাইল (পাটখড়ি); মুরগা (মোরগ); আন্ডা/বয়জা (ডিম), ল্যাম (প্রদীম), অহন (এখন), লাহান (মতো) ইত্যাদি । ভাষার ব্যবহারের দিক দিয়ে আবার শরীয়তপুর জেলার বিভিন্ন অঞ্চলের মধ্যেও একটু একটু বৈশাদৃশ্য লক্ষ করা যায়। যেমন জাজিরা থানার লোকের ভাষার সংগে ডামুড্যা থানার মানুষের বাচনভঙ্গিতে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য আছে। গোসাইরহাট অঞ্চলের সাথে বরিশালের ভাষার মিল আছে। পদ্মার তীরবর্তী অঞ্চলের মানুষের সাথে জেলার বিল অঞ্চলের মানুষের ভাষা, চালচলন, রীতিনীতিতেও বেশ পার্থক্য পরিলক্ষিত হয় ।

 শরীয়তপুর জেলা(কৃতী ব্যক্তিত্ব)☞☞ 
অতুলপ্রসাদ সেন, আইন ব্যবসা ও গানের গীতিকার
গোলাম মওলা- চিকিৎসক ও ভাষা সৈনিক
সর্দার নগেন্দ্রশেখর চক্রবর্তী ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী।
আবিদুর রেজা খান, আওয়ামী লীগের প্রথম সারির নেতা, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠজন, প্রাক্তন সাংসদ, মাদারীপুর ও শরীয়তপুরের প্রথম গভর্নর; আমৃত্যু অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির কাণ্ডারি।
আব্দুর রাজ্জাক (রাজনীতিবিদ), প্রাক্তন পানি সম্পদ মন্ত্রী
আবু ইসহাক, ঔপন্যাসিক
আবদুল মোতালেব সরদার - প্রাক্তন ফুটবল খেলোয়াড় কলকাতা মোহামেডান ।
পুলিন বিহারী দাশ (১৮৭৭-১৯৪৯) ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম বিখ্যাত বিপ্লবী এবং ঢাকা অনুশীলন সমিতির প্রতিষ্ঠাতা।
রাজবল্লভ সেন - বিক্রমপুর রাজা
কর্নেল (অব:) শওকত আলী - মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, সংসদ সদস্য এবং ডেপুটি স্পীকার
রেদোয়ান মাসুদ - কবি,সাংবাদিক

শরীয়তপুর জেলা(চিত্তাকর্ষক স্থান)☞☞ 
►সুরেশ্বর দরবার শরীফ - নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর
►বুড়ির হাট মসজিদ - ডামুড্যা উপজেলার বুড়ির হাট
►বুড়ির হাট মুন্সী বাড়ী - ডামুড্যা উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়ন
►লাকার্তা শিকদার বাড়ি - ভেদরগঞ্জ উপজেলার ছয়গাঁও ►ইউনিয়ন পন্ডিতসার
►রুদ্রকর মঠ - সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়ন মগর
►শিবলিঙ্গ - নড়িয়া উপজেলার ভোজেশ্বর ইউনিয়ন
►মহিষারের দীঘি - দক্ষিণ বিক্রমপুর
►রাজনগর - কুরাশি
►হাটুরিয়া জমিদার বাড়ি - গোসাইরহাট উপজেলা
►রাম সাধুর আশ্রম - নড়িয়া উপজেলার ডিঙ্গামানিক ইউনিয়ন
►মানসিংহের বাড়ী - নড়িয়া উপজেলায় ফতেজংগপুর
►ধানুকার মনসা বাড়ি
►মডার্ন ফ্যান্টাসি কিংডম-নড়িয়ার কেদারপুর ইউনিয়নের কলুকাঠি নামক 
►গ্রামে এটি আবস্তিত।এখানে রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাছের 
►একুরিয়াম ।তাছারা এখানে চিড়িয়াখানা সহ শিশুদের বিনোদনের বিভিন্ন 
►ব্যবস্থা রয়েছে।শরীয়তপুর জেলার একমাত্র বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত।

☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "শরীয়তপুর জেলা"

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Iklan Atas Artikel

Iklan Tengah Artikel 1

Iklan Tengah Artikel 2

Iklan Bawah Artikel