আজকে প্রকাশিত চাকরির পরীক্ষার নোটিশ গুলো পাবেন

টাঙ্গাইল জেলা

টাঙ্গাইল জেলা


টাঙ্গাইল জেলা


টাঙ্গাইল জেলা

টাঙ্গাইল জেলা(মোট আয়তন)☞☞৩৪১৪.৩৫ কিমি২(১৩১৮.২৯ বর্গমাইল)।

টাঙ্গাইল জেলা(নামকরণ)☞☞টাঙ্গাইলের নামকরণ বিষয়ে রয়েছে বহুজনশ্রুতি ও নানা মতামত। ১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত রেনেল তাঁর মানচিত্রে এ সম্পূর্ণ অঞ্চলকেই আটিয়া বলে দেখিয়েছেন। ১৮৬৬ খ্রিস্টাব্দের আগে টাঙ্গাইল নামে কোনো স্বতন্ত্র স্থানের পরিচয় পাওয়া যায় না। টাঙ্গাইল নামটি পরিচিতি লাভ করে ১৫ নভেম্বর ১৮৭০ খ্রিস্টাব্দে মহকুমা সদর দপ্তর আটিয়া থেকে টাঙ্গাইলে স্থানান্তরের সময় থেকে। টাঙ্গাইলের ইতিহাস প্রণেতা খন্দকার আব্দুর রহিম সাহেবের মতে, ইংরেজ আমলে এদেশের লোকেরা উচু শব্দের পরিবর্তে ‘টান’ শব্দই ব্যবহার করতে অভ্যস্ত ছিল বেশি। এখনো টাঙ্গাইল অঞ্চলে ‘টান’ শব্দের প্রচলন আছে। এই টানের সাথে আইল শব্দটি যুক্ত হয়ে হয়েছিল টান আইল। আর সেই টান আইলটি রূপান্তরিত হয়েছে টাঙ্গাইলে। টাঙ্গাইলের নামকরণ নিয়ে আরো বিভিন্নজনে বিভিন্ন সময়ে নানা মত প্রকাশ করেছেন। কারো কারো মতে, বৃটিশ শাসনামলে মোগল প্রশাসন কেন্দ্র আটিয়াকে আশ্রয় করে যখন এই অঞ্চল জম-জমাট হয়ে উঠে। সে সময়ে ঘোড়ার গাড়িছিল যাতায়াতের একমাত্র বাহন, যাকে বর্তমান টাঙ্গাইলের স্থানীয় লোকেরা বলত ‘টাঙ্গা’। বর্তমান শতকের মাঝামাঝি পর্যন্তও এ অঞ্চলের টাঙ্গা গাড়ির চলাচল স্থল পথে সর্বত্র। আল শব্দটির কথা এ প্রসঙ্গে চলে আসে। বর্তমান টাঙ্গাইল অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানের নামের সাথে এই আল শব্দটির যোগ লক্ষ্য করা যায়। আল শব্দটির অর্থ সম্ভবত সীমা নির্দেশক যার স্থানীয় উচ্চারণ আইল। একটি স্থানকে যে সীমানা দিয়ে বাঁধা হয় তাকেই আইল বলা হয়। টাঙ্গাওয়ালাদের বাসস্থানের সীমানাকে ‘টাঙ্গা+আইল’ এভাবে যোগ করে হয়েছে ‘টাঙ্গাইল’ এমতটি অনেকে পোষণ করেন। আইল শব্দটি কৃষিজমির সঙ্গে সম্পৃক্ত। এই শব্দটি আঞ্চলিক ভাবে বহুল ব্যবহৃত শব্দ। টাঙ্গাইলের ভূ-প্রকৃতি অনুসারে স্বাভাবিক ভাবে এর ভূমি উঁচু এবং ঢালু। স্থানীয়ভাবে যার সমার্থক শব্দ হলো টান। তাই এই ভূমিরূপের কারণেই এ অঞ্চলকে হয়তো পূর্বে ‘টান আইল’ বলা হতো। যা পরিবর্তীত হয়ে টাঙ্গাইল হয়েছে।

টাঙ্গাইল জেলা(প্রতিষ্ঠা  সাল)☞☞টাঙ্গাইল মহকুমা গঠিত হয় ১৮৭০ সালে এবং মহকুমা জেলায় রূপান্তরিত হয় ১৯৬৯ সালে।

টাঙ্গাইল জেলা(ভৌগোলিক সীমানা)☞☞এই জেলার পূর্বে রয়েছে ময়মনসিংহ ও গাজীপুর জেলা, পশ্চিমে সিরাজগঞ্জ জেলা, উত্তরে জামালপুর জেলা, দক্ষিণে ঢাকা ও মানিকগঞ্জ জেলা।
                                               টাঙ্গাইল জেলা

টাঙ্গাইল জেলা(পৌরসভা)☞☞সর্বমোট ৮টি পৌরসভা।

 টাঙ্গাইল জেলা(ইউনিয়ন )☞☞ সর্বমোট ১০৩ টি ইউনিয়নকরটিয়া, ঘারিন্দা, গালা, পোড়াবাড়ী, সিলিমপুর, কাকুয়া, কাতুলী, মগড়া, মাহামুদনগর, হুগড়া, দাইন্যা,বাঘিল,কোকডহড়া, গোহালিয়াবাড়ী, দশকিয়া, দুর্গাপুর, নাগবাড়ী, নারান্দিয়া, পাইকড়া, পারখি, বল্লা, বাংড়া, বীরবাসিন্দা, সল্লা, সহদেবপুর,দেউলাবাড়ী, ঘাটাইল, জামুরিয়া, দিগড়, দিঘলকান্দি, আনেহলা, দেওপাড়া, ধলাপাড়া, সন্ধানপুর, লোকেরপাড়া,রসুলপুর,কাউলজানী, কাঞ্চনপুর, কাশিল, ফুলকী, বাসাইল,হাবলা,হাদিরা, নগদাশিমলা, ঝাওয়াইল, হেমনগর, আলমনগর, মির্জাপুর,ধোপাকান্দি,মহেড়া, ফতেপুর, জামুর্কী, বানাইল, আনাইতারা, ভাতগ্রাম, ওয়ার্শী, বহুরিয়া, গোড়াই, তরফপুর, আজগানা, বাঁশতৈল, লতিফপুর, ভাওড়া।ফলদা, অর্জুনা, গাবসারা, গোবিন্দাসী, অলোয়া, নিকরাইল,নাগরপুর, ভাররা, সহবতপুর, গয়হাটা, বেকড়া, সলিমাবাদ, ধুবরিয়া, ভাদ্রা, দপ্তিয়র, মামুদনগর, পাকুটিয়া, মোকনা,আলোকদিয়া, আরণখোলা, আউশনাড়া, গোলাবাড়ী, মির্জাবাড়ী, শোলাকুড়ি,কাকড়াজান, কালমেঘা, কালিয়া, গজারিয়া, দাড়িয়াপুর, বহেড়াতৈল, যাদবপুর,হাতীবান্ধাআটিয়া, ডুবাইল, ফাজিলহাটি, পাথরাইল, লাউহা্টী, দেলদুয়ার, দেউলী,এলাসিন,বীরতারা, বানিয়াজান, পাইস্কা, ধোপাখালী, যদুনাথপুর, মুশুদ্দি,বলিভদ্র।

টাঙ্গাইল জেলা(গ্রাম)☞☞ সর্বমোট ২৪২৫ টি গ্রাম।


টাঙ্গাইল জেলা(উপজেলা)☞☞ সর্বমোট ১২টি উপজেলাটাঙ্গাইল সদর উপজেলা,কালিহাতি উপজেলা,ঘাটাইল উপজেলা,বাসাইল উপজেলা,গোপালপুর উপজেলা,মির্জাপুর উপজেলা,ভূঞাপুর উপজেলা,নাগরপুর উপজেলা,মধুপুর উপজেলা,সখিপুর উপজেলা,দেলদুয়ার উপজেলা,ধনবাড়ী উপজেলা।

টাঙ্গাইল জেলা (কৃতী ব্যক্তিত্ব)☞☞ 
☞ সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, (২৯ ডিসেম্বর, ১৮৬৩ -১৭ এপ্রিল, ১৯২৯) - ধনবাড়ীর নবাব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা;
☞ আবদুল হামিদ খান ভাসানী, (ডিসেম্বর ১২, ১৮৮০-নভেম্বর ১৭, ১৯৭৬) - ব্রিটিশ ভারতের অন্যতম তৃণমূল রাজনীতিবিদ ও গণআন্দোলনের নায়ক;
☞ অমৃতলাল সরকার (১৮৮৯ - ৪ এপ্রিল, ১৯৭১) - ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব, বিপ্লবী অনুশীলন দলের সভ্য;
☞ প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁ, (১৮৯৪ - ২৯ মার্চ, ১৯৭৮) - শিক্ষাবিদ, সমাজসেবী, রাজনীতিবিদ ও প্রখ্যাত সাহিত্যিক।
দানবীর রণদাপ্রসাদ সাহা (নভেম্বর ১৫, ১৮৯৬ - মে ৭, ১৯৭১) বাংলাদেশের বিখ্যাত সমাজসেবক এবং দানবীর;
☞ বেগম ফজিলতুন্নেসা জোহা, (১৮৯৯ - ২১ অক্টোবর, ১৯৭৭) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলমান ছাত্রী ও ঢাকা ইডেন কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন।
☞ সৈয়দ হাসান আলী চৌধুরী, (১৯১০ - ৩০ মে , ১৯৮১) বাংলাদেশের (তৎকালীন পূর্ব বাংলা) টাঙ্গাইলস্থ ধনবাড়ীর নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরীর কনিষ্ঠ পুত্র।
☞ প্রতুল চন্দ্র সরকার, (২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯১৩ - ৬ জানুয়ারি ১৯৭১) ভারতবর্ষের বিখ্যাত জাদুকর। তিনি অন্যতম একজন আন্তর্জাতিক জাদুকর ছিলেন যিনি ১৯৫০ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত তার জাদু দেখিয়েছেন।
☞ শামসুল হক, (১ ফেব্রুয়ারি, ১৯১৮ - ১৯৬৫) বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক৷
☞ আবু সাঈদ চৌধুরী, (জানুয়ারি ৩১, ১৯২১ - আগস্ট ১, ১৯৮৭) বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি।
☞ কানাইলাল নিয়োগী (১৯২৪ -১৯ মে ১৯৬১) ভারতের বরাক উপত্যাকায় বাংলা ভাষা আন্দোলনে নিহত ব্যক্তি।
☞ প্রতিভা মুৎসুদ্দি (জন্মঃ ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৩৫) বাংলাদেশের একজন শিক্ষাবিদ ও ভাষা সংগ্রামী। শিক্ষাক্ষেত্রে অবদানের জন্য তিনি ২০০২ সালে একুশে পদক লাভ করেন।
☞ রফিক আজাদ, (জন্ম: ১৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪১) একজন বাংলাদেশী কবি, মুক্তিযোদ্ধা ও সম্পাদক।
☞ বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী (জন্ম: ১৯৪৭) ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি বাঘা কাদের নামে পরিচিত ছিলেন এবং তাঁর নেতৃত্বে কাদেরিয়া বাহিনী গড়ে ওঠে। তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সমরনায়ক।
☞ মামুনুর রশীদ, (২৯ ফেব্রুয়ারী, ১৯৪৮) একজন প্রখ্যাত বাংলাদেশী নাট্যকার, অভিনেতা ও নাট্য পরিচালক। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের মঞ্চ আন্দোলনের পথিকৃত।
☞ মান্না, (১৯৬৪ - ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০০৮ বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা ও চলচ্চিত্র প্রযোজক ছিলেন।
☞ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য - বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ,রিসার্চ ফেলো অব সিপিডি।
☞ মির্জা মাজহারুল ইসলাম
☞ হাসান ইমাম খান
☞ বিজ্ঞানী মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম
☞ আব্দুল হামিদ খান ইউস্ফজী
☞ রিয়াজউদ্দিন আহম্মদ মাশহাদী
☞ নওশের আলী খান ইউস্ফজী
☞ হেমচন্দ্র চৌধুরী
☞ ওয়াজেদ আলী খান পন্নী
☞ সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন
☞ হাতেম আলী খান
☞ মন্মথনাথ রায় চৌধুরী
☞ শাহজামান
☞ মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দিন
☞ সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী
☞ আবদুল করিম গজনবী
☞ রজনীকান্ত গুহ
☞ আবদুল হালিম গজনবী
☞ রণদা প্রসাদ সাহা
☞ মুফাখখারুল ইসলাম
☞ অধ্যাপক মফিজ উদ্দিন আহমেদ
☞ আলীম আল রাজী
☞ শামসুল আলম
☞ আবদুস সাত্তার
☞ আব্দুল মান্নান
☞ অধ্যক্ষ হুমায়ুন খালিদ
☞ অতুল চন্দ্র গুপ্ত
☞ জাহ্নবী চৌধুরানী
☞ রানী দিনমনি চৌধুরানী
☞ আবু কায়সার
☞ কামাক্ষা নাথ সেন
☞ নরেশ চন্দ্র সেনগুপ্ত
☞ প্রমথনাথ রায় চৌধুরী
☞ বস্কিম চন্দ্র সেন
☞ ভবানী প্রসাদ
☞ খন্দকার আসাদুজ্জামান
☞ রসিক চন্দ্র বসু
☞ লোকমান হোসেন ফকির
☞ শ্রীনাথ চন্দ্র
☞ মহিম চন্দ্র ঘোষ
☞ অনুপম ঘটক
☞ মোসলেমউদ্দিন খান
☞ সৈয়দ রেদওয়ানুর রহমান
☞ বিনোদ লাল
☞ অমরেন্দ্র নাথ ঘোষ
☞ ভূবনেশ্বর চক্রবর্তী
☞ তারাপদ রায়
☞ ব্যারিস্টার শওকত আলী খান
☞ দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য
☞ লায়ন নজরুল ইসলাম
☞ মোহাম্মদ নইমুদ্দীন
☞ আকিকুন নিসা
☞ বিসু মিয়া
☞ ড. আশরাফ সিদ্দিকী
☞ মীর আবুল খায়ের
☞ কুমুদিনী মিত্র
☞ রূপনারায়ণ ঘোষ
☞ শাহ করম আলী
☞ শাহ একিন
☞ বিনোদ লাল দে
☞ সিরাজ উদ্দিন চৌধুরী
☞ নরেশ গুহ
☞ শামসুর রহমান খান শাহজাহান
☞ খন্দকার মোহাম্মদ আলী
☞ গিরিজাশস্কর রায় চৌধুরী
☞ অমরেন্দ্র নাথ ঘোষ
☞ গোপিনাথ কবিরাজ
☞ আবু কায়সার
☞ সাইয়িদ আতীকুল্লাহ
☞ আবদুল করিম খান
☞ আদম কাশ্মিরী
☞ ড. এমএন হুদা
☞ ড. সতীশ চন্দ্র দাশ গুপ্ত
☞ দক্ষিণা রঞ্জণ মজুমদার
☞ মাওলানা আহমদ আলী আকালুভী
☞ অধ্যক্ষ বন্দে আলী মিয়া
☞ এস এম নজরুল ইসলাম, ওয়ালটন এবং মার্সেল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা।
☞ ইন্দিরাদেবী রায়চৌধুরী
☞ খায়রুল ইসলাম
টাঙ্গাইল জেলা(বিখ্যাত খাবার)☞☞ চমচম।


টাঙ্গাইল জেলা(দর্শনীয় স্থান)☞☞ 
রাবার বাগান, পীরগাছা, টাঙাইল
ফালুচাঁদ চীশতি-এর মাজার - সখিপুর উপজেলা;
আতিয়া মসজিদ
মধুপুর জাতীয় উদ্যান
যমুনা বহুমুখী সেতু
আদম কাশ্মিরী-এর মাজার;
মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মাজার
পরীর দালান / হেমনগর জমিদার বাড়ি,
খামারপাড়া মসজিদ ও মাজার,
ঝরোকা,
সাগরদীঘি,
গুপ্তবৃন্ধাবন,
পাকুটিয়া আশ্রম,
ভারতেশ্বরী হোমস,
মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ,
পাকুল্লা মসজিদ,
আরুহা-শালিনাপাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ,
নাগরপুর চৌধুরীবাড়ী,
পুন্ডরীকাক্ষ হাসপাতাল,
উপেন্দ্র সরোবর,
গয়হাটার মঠ,
তেবাড়িয়া জামে মসজিদ,
এলেঙ্গা রিসোর্ট,
যমুনা রিসোর্ট,
কাদিমহামজানি মসজিদ,
ঐতিহ্যবাহী পোড়াবাড়ি,
করটিয়া সা’দত কলেজ,
কুমুদিনী সরকারি কলেজ,
বিন্দুবাসিনী বিদ্যালয়,
দোখলা ভিআইপ রেস্ট হাউস,
পীরগাছা রাবারবাগান,
ভূঞাপুরের নীলকুঠি,
শিয়ালকোল বন্দর,
ধনবাড়ী মসজিদ ও ধনবাড়ী নবাব প্যালেস,
নথখোলা স্মৃতিসৌধ,
বাসুলিয়া,
রায়বাড়ী,
কোকিলা পাবর স্মৃতিসৌধ,
মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ,
ধলাপাড়া চৌধুরীবাড়ী,
মহেরা জমিদার বাড়ি,
রাধা কালাচাঁদ মন্দির
পাকুটিয়া জমিদার বাড়ী
বনগ্রাম গনকবর
স্বপ্ন বিলাস (চিড়িয়াখানা)
মোকনা জমিদার বাড়ী
তিনশত বিঘা চর
সখীপুর
ভারতেশ্বরী হোমস
বায়তুল নূর জামে মসজিদ
দেলদুয়ার জমিদার বাড়ি
নাগরপুর জমিদার বাড়ি
এলাসিন ব্রিজ
ডিসি লেক
সোল পার্ক
২০১ গম্বুজ মসজিদ
চারান বিল
বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,কালিহাতি, টাঙ্গাইল

টাঙ্গাইল জেলা(বিখ্যাত স্থান)☞☞ 
►শাহ্ আদম কাশ্মিরির মাজার
►পরীর দালান
►আতিয়া মসজিদ
►খামারপাড়া মসজিদ ও মাজার
►ঝরোকা
►সাগরদীঘি
►গুপ্তবৃন্দাবন
►পাকুটিয়া আশ্রম
►ভারতেশ্বরী হোমস
►মহেড়া জমিদারবাড়ি/পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার
►মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ
►পাকুল্লা মসজিদ
►নাগরপুর জমিদারবাড়ি
►পুন্ডরীকাক্ষ হাসপাতাল
►উপেন্দ্র সরোব
►গয়হাটার মঠ
►তেবাড়িয়া জামে মসজিদ
►পাকুটিয়া জমিদারবাড়ি
►বঙ্গবন্ধু সেতু
►এলেঙ্গা রিসোর্ট
►যমুনা রিসোর্ট
►কাদিমহামজানি মসজিদ
►ঐতিহ্যবাহী পোড়াবাড়ি
►সন্তোষ
►করটিয়া সা’দত কলেজ
►বিন্দুবাসিনী বিদ্যালয়
►মধুপুর জাতীয় উদ্যান
►পীরগাছা রাবারবাগান
►ভূঞাপুরের নীলকুঠি
►শিয়ালকোল বন্দর
►ধনবাড়ি মসজিদ ও নবাব প্যালেস
►নথখোলা স্মৃতিসৌধ
►বাসুলিয়া
►রায়বাড়ী
►কোকিলা পাবর স্মৃতিসৌধ
►মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ
►মোকনা জমিদার বাড়ী
►কৃত্রিম চিড়িয়াখানা

টাঙ্গাইল জেলা( বিখ্যাত বস্ত্র)☞☞টাংগাইল শাড়ি। 

☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "টাঙ্গাইল জেলা"

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Iklan Atas Artikel

Iklan Tengah Artikel 1

Iklan Tengah Artikel 2

Iklan Bawah Artikel