ঠাকুরগাঁও জেলা
শুক্রবার, ১৭ মে, ২০১৯
Comment
ঠাকুরগাঁও জেলা
ঠাকুরগাঁও জেলা(মোট আয়তন)☞☞১৮০৯.৫২ কিমি২ (৬৯৮.৬৬ বর্গমাইল)।
ঠাকুরগাঁও জেলা(নামকরণ)☞☞ঠাকুরগাঁও এর আদি নাম ছিল নিশ্চিন্তপুর। ঠাকুরগাঁওয়ের নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে আর যা পাওয়া গেছে তাহলো, বর্তমানে যেটি জেলা সদর অর্থাৎ যেখানে জেলার অফিস-আদালত অবস্থিত সেখান থেকে ৮ কিলোমিটার উত্তরে আকচা ইউনিয়নের একটি মৌজায় নারায়ণ চক্রবর্তী ও সতীশ চক্রবর্তী নামে দুই ভাই বসবাস করতেন। সম্পদ ও প্রভাব প্রতিপত্তির কারণে তারা সেই এলাকায় খুব পরিচিত ছিলেন। সেখানকার লোকজন সেই চক্রবর্তী বাড়িকে ঠাকুরবাড়ি বলতেন। পরে স্থানীয় লোকজন এই জায়গাকে ঠাকুরবাড়ি থেকে ঠাকুরগাঁও বলতে শুরু করে।
ঠাকুরগাঁও জেলা(প্রতিষ্ঠা সাল)☞☞১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের ১লা ফেব্রুয়ারী ৫টি থানা নিয়ে ঠাকুরগাঁও জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
ঠাকুরগাঁও জেলা(ভৌগোলিক সীমানা)☞☞উত্তরে পঞ্চগড় জেলা, পূর্বে পঞ্চগড় ও দিনাজপুর জেলা, পশ্চিম ও দক্ষিণে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য।
ঠাকুরগাঁও জেলা(মৌজা )☞☞সর্বমোট ৬৪৩টি মৌজা।
ঠাকুরগাঁও জেলা(পৌরসভা)☞☞সর্বমোট ০৩টি পৌরসভা☞ঠাকুরগাঁও, রানীশঙ্কাইল ও পীরগঞ্জ।
ঠাকুরগাঁও জেলা(পৌরসভা )☞☞ সর্বমোট ০২টি পৌরসভা।
ঠাকুরগাঁও জেলা(ইউনিয়ন)☞☞ সর্বমোট ৫১টি ইউনিয়ন।
ঠাকুরগাঁও জেলা(গ্রাম)☞☞ সর্বমোট ৬৪১টি গ্রাম।
ঠাকুরগাঁও জেলা(উপজেলা)☞☞ সর্বমোট ০৫টি উপজেলা☞ঠাকুরগাঁও সদর, রানীশঙ্কাইল, বালিডাঙ্গি, হরিপুর ও পীরগঞ্জ।
ঠাকুরগাঁও জেলা(বিখ্যাত খাবার)☞☞ সূর্যপুরী আম।
ঠাকুরগাঁও জেলা(রেল যোগাযোগ)☞☞ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ঠাকুরগাঁওয়ের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ট্রেনে সরাসরি এখানে আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন ঠাকুরগাঁওয়ের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।
ঠাকুরগাঁও জেলা(আকাশ পথ)☞☞ঠাকুরগাঁওয়ে বিমানবন্দর থাকলেও তা চালু না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে ঠাকুরগাঁও আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার - প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য।
ঠাকুরগাঁও জেলা(সড়কপথ)☞☞ঢাকার গাবতলী, মহাখালী, সায়েদাবাদ, শ্যামলী, কল্যানপুর, কলাবাগান, ফকিরাপুল, আসাদগেট - প্রভৃতি বাস স্টেশন থেকে ঠাকুরগাঁও আসার সরাসরি দুরপাল্লার এসি ও নন-এসি বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৭.৩০ হতে ১০ ঘন্টা। ঢাকা থেকে ঠাকুরগাঁওয়ের উদ্দেশ্যে হানিফ, নাবিল, বাবলু, কেয়া প্রভৃতি পরিবহণ কোম্পানীর বাস আছে প্রতিদিন।
ঠাকুরগাঁও জেলা(নৌপথ )☞☞অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান।
ঠাকুরগাঁও জেলা(নদনদী)☞☞ঠাকুরগাঁওয়ে অনেকগুলো নদী রয়েছে। সেগুলো হচ্ছে টাঙ্গন নদী, ছোট ঢেপা নদী, কুলিক নদী, পুনর্ভবা নদী, তালমা নদী, পাথরাজ নদী, কাহালাই নদী, তীরনই নদী, নাগর নদী, তিমাই নদী, এবং নোনা নদী।এছাড়াও আছে শুক নদী, ছোট সেনুয়া নদী, আমনদামন নদী, লাচ্ছি নদী, ভুল্লী নদী এবং সোজ নদী।
ঠাকুরগাঁও জেলা(প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা)☞☞
ঠাকুরগাঁও জেলারয় বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত দুটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা আছে। সেগুলো হচ্ছে ঢোলহাট মন্দির ও জামালপুর জামে মসজিদ। এছাড়াও বাংলাদেশ সরকার নিয়ন্ত্রিত গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা হচ্ছে হরিপুর রাজবাড়ি।
ঠাকুরগাঁও জেলারয় বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত দুটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা আছে। সেগুলো হচ্ছে ঢোলহাট মন্দির ও জামালপুর জামে মসজিদ। এছাড়াও বাংলাদেশ সরকার নিয়ন্ত্রিত গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা হচ্ছে হরিপুর রাজবাড়ি।
ঠাকুরগাঁও জেলা(কৃতি ব্যক্তিত্ব)☞☞
রাজা গণেশ, (শাসনকাল ১৪১৫) ছিলেন বাংলার একজন হিন্দু শাসক। তিনি বাংলার ইলিয়াস শাহি রাজবংশকে ক্ষমতাচ্যুত করে ক্ষমতায় আসেন।
সুরবালা সেনগুপ্ত, (১৮৮১ - ১১ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৩) ছিলেন ভারত উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন বিপ্লবী নেত্রী।
নরেন্দ্র চন্দ্র ঘোষ (জন্ম : ১৪ এপ্রিল, ১৯১২ - মৃত্যু ৪ আগস্ট ১৯৯৪) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিযুগের বিপ্লবী।
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, (৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯১৮ - ৬ নভেম্বর, ১৯৭০) একজন ভারতীয় বাঙালি লেখক ।
স্বদেশরঞ্জন মুখোপাধ্যায় (জন্ম : ১৯২৪ - মৃত্যু ২০০৩) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিযুগের শহীদ বিপ্লবী।
তৃপ্তি মিত্র, (২৫ অক্টোবর, ১৯২৫ – ২৪ মে, ১৯৮৯) বাংলা ভাষার থিয়েটার ও চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় ভারতীয় অভিনেত্রী এবং শম্ভু মিত্রের স্ত্রী।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, (জন্মঃ ১ আগস্ট, ১৯৪৮) হচ্ছেন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক।
রমেশ চন্দ্র সেন,(জন্মঃ ৩০ এপ্রিল ১৯৪০)হচ্ছেন সংসদ সদস্য ঠাকুরগাঁও - ১
রাজা গণেশ, (শাসনকাল ১৪১৫) ছিলেন বাংলার একজন হিন্দু শাসক। তিনি বাংলার ইলিয়াস শাহি রাজবংশকে ক্ষমতাচ্যুত করে ক্ষমতায় আসেন।
সুরবালা সেনগুপ্ত, (১৮৮১ - ১১ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৩) ছিলেন ভারত উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন বিপ্লবী নেত্রী।
নরেন্দ্র চন্দ্র ঘোষ (জন্ম : ১৪ এপ্রিল, ১৯১২ - মৃত্যু ৪ আগস্ট ১৯৯৪) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিযুগের বিপ্লবী।
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, (৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯১৮ - ৬ নভেম্বর, ১৯৭০) একজন ভারতীয় বাঙালি লেখক ।
স্বদেশরঞ্জন মুখোপাধ্যায় (জন্ম : ১৯২৪ - মৃত্যু ২০০৩) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিযুগের শহীদ বিপ্লবী।
তৃপ্তি মিত্র, (২৫ অক্টোবর, ১৯২৫ – ২৪ মে, ১৯৮৯) বাংলা ভাষার থিয়েটার ও চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় ভারতীয় অভিনেত্রী এবং শম্ভু মিত্রের স্ত্রী।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, (জন্মঃ ১ আগস্ট, ১৯৪৮) হচ্ছেন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক।
রমেশ চন্দ্র সেন,(জন্মঃ ৩০ এপ্রিল ১৯৪০)হচ্ছেন সংসদ সদস্য ঠাকুরগাঁও - ১
ঠাকুরগাঁও জেলা(চিত্তাকর্ষক স্থান)☞☞
জামালপুর জমিদারবাড়ি জামে মসজিদ - শিবগঞ্জহাট;
বালিয়াডাঙ্গী সূর্য্যপূরী আমগাছ - প্রায় ২০০ বছরের পুরনো, হরিণ মারি গ্রামে, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা;
ফান সিটি অ্যামিউজমেন্ট পার্ক - পীরগঞ্জ;
রাজভিটা - হাটপাড়া, জাবরহাট ইউনিয়ন, পীরগঞ্জ উপজেলা;
রাজা টংকনাথের রাজবাড়ি - রানীশংকৈল উপজেলা;
হরিপুর রাজবাড়ি - হরিপুর উপজেলা;
জগদল রাজবাড়ি - রানীশংকৈল উপজেলা;
প্রাচীন রাজধানীর চিহ্ন - নেকমরদ, রানীশংকৈল উপজেলা;
নেকমরদ মাজার - রানীশংকৈল উপজেলা;
মহেশপুর মহালবাড়ি ও বিশবাঁশ মাজার ও মসজিদস্থল - রানীশংকৈল উপজেলা;
শালবাড়ি ইমামবাড়া - ভাউলারহাট, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা;
সনগাঁ মসজিদ - বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা;
ফতেহপুর মসজিদ - বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা;
মেদিনী সাগর মসজিদ - হরিপুর উপজেলা;
গেদুড়া মসজিদ - হরিপুর উপজেলা;
গোরক্ষনাথ মন্দির এবং কূপ - রানীশংকৈল উপজেলা;
হরিণমারী শিব মন্দির - বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা;
গোবিন্দনগর মন্দির - ঠাকুরগাঁও শহর;
ঢোলরহাট মন্দির - ঠাকুরগাঁও শহর;
ভেমটিয়া শিবমন্দির - পীরগঞ্জ পৌরসভা;
মালদুয়ার দুর্গ - রানীশংকৈল উপজেলা;
গড়গ্রাম দুর্গ - রানীশংকৈল উপজেলার;
বাংলা গড় - রানীশংকৈল উপজেলা;
গড় ভবানীপুর - হরিপুর উপজেলা;
গড়খাঁড়ি - বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা;
কোরমখান গড় - ঠাকুরগাঁও শহর;
সাপটি বুরুজ - ঠাকুরগাঁও উপজেলা;
দিঘি - ঠাকুরগাঁও জেলার উল্লেখযোগ্য দিঘিগুলো হলো-গড়েয়াহাট দিঘি, লস্করা দিঘি, টুপুলী দিঘি, শাসলা ও পেয়ালা দিঘি, ঠাকুর দিঘি(দানারহাট), আঠারো গান্ডি পোখর-ঠাকুরগাঁও উপজেলায়। আধার দিঘি, হরিণমারী দিঘি, রতন দিঘি, দুওসুও দিঘি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায়। রামরাই দিঘি, খুনিয়া দিঘি, রানীসাগর-রানীশংকৈল উপজেলায়। মেদিনীসাগর দিঘি হরিপুর উপজেলায়। রানীশংকৈলের রামরাই দিঘি ঠাকুরগাঁও জেলার সবচেয়ে প্রাচীন ও বৃহৎ । দিঘিটি পাঁচশ থেকে হাজার বছরের পুরাতন হতে পারে। এর সঠিক ইতিহাস জানা যায় না।
বালিয়াডাঙ্গী সূর্য্যপূরী আমগাছ - প্রায় ২০০ বছরের পুরনো, হরিণ মারি গ্রামে, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা;
ফান সিটি অ্যামিউজমেন্ট পার্ক - পীরগঞ্জ;
রাজভিটা - হাটপাড়া, জাবরহাট ইউনিয়ন, পীরগঞ্জ উপজেলা;
রাজা টংকনাথের রাজবাড়ি - রানীশংকৈল উপজেলা;
হরিপুর রাজবাড়ি - হরিপুর উপজেলা;
জগদল রাজবাড়ি - রানীশংকৈল উপজেলা;
প্রাচীন রাজধানীর চিহ্ন - নেকমরদ, রানীশংকৈল উপজেলা;
নেকমরদ মাজার - রানীশংকৈল উপজেলা;
মহেশপুর মহালবাড়ি ও বিশবাঁশ মাজার ও মসজিদস্থল - রানীশংকৈল উপজেলা;
শালবাড়ি ইমামবাড়া - ভাউলারহাট, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা;
সনগাঁ মসজিদ - বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা;
ফতেহপুর মসজিদ - বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা;
মেদিনী সাগর মসজিদ - হরিপুর উপজেলা;
গেদুড়া মসজিদ - হরিপুর উপজেলা;
গোরক্ষনাথ মন্দির এবং কূপ - রানীশংকৈল উপজেলা;
হরিণমারী শিব মন্দির - বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা;
গোবিন্দনগর মন্দির - ঠাকুরগাঁও শহর;
ঢোলরহাট মন্দির - ঠাকুরগাঁও শহর;
ভেমটিয়া শিবমন্দির - পীরগঞ্জ পৌরসভা;
মালদুয়ার দুর্গ - রানীশংকৈল উপজেলা;
গড়গ্রাম দুর্গ - রানীশংকৈল উপজেলার;
বাংলা গড় - রানীশংকৈল উপজেলা;
গড় ভবানীপুর - হরিপুর উপজেলা;
গড়খাঁড়ি - বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা;
কোরমখান গড় - ঠাকুরগাঁও শহর;
সাপটি বুরুজ - ঠাকুরগাঁও উপজেলা;
দিঘি - ঠাকুরগাঁও জেলার উল্লেখযোগ্য দিঘিগুলো হলো-গড়েয়াহাট দিঘি, লস্করা দিঘি, টুপুলী দিঘি, শাসলা ও পেয়ালা দিঘি, ঠাকুর দিঘি(দানারহাট), আঠারো গান্ডি পোখর-ঠাকুরগাঁও উপজেলায়। আধার দিঘি, হরিণমারী দিঘি, রতন দিঘি, দুওসুও দিঘি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায়। রামরাই দিঘি, খুনিয়া দিঘি, রানীসাগর-রানীশংকৈল উপজেলায়। মেদিনীসাগর দিঘি হরিপুর উপজেলায়। রানীশংকৈলের রামরাই দিঘি ঠাকুরগাঁও জেলার সবচেয়ে প্রাচীন ও বৃহৎ । দিঘিটি পাঁচশ থেকে হাজার বছরের পুরাতন হতে পারে। এর সঠিক ইতিহাস জানা যায় না।
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "ঠাকুরগাঁও জেলা "
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন